মাছের মৃত্যুকে স্মরণীয় করতে
ইংল্যান্ডে দানবাকৃতির একটি মিরর কার্প মাছ মারা যাওয়ার পর সেটির স্মৃতি সংরক্ষণে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। কেন্টে অবস্থিত কনিংব্রুক লেক ছিল ‘টু টন’ নামের ওই মাছটির বিচরণক্ষেত্র। যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে বড় মিঠাপানির মাছ হিসেবে এটিকে গণ্য করা হয়। এ মাসের গোড়ার দিকে টু টনের মৃতদেহ লেকে ভাসতে দেখা যায়।
লেক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, টু টনের বয়স হয়েছিল আনুমানিক ৪০ থেকে ৪৫ বছর। আর এটির ওজন ছিল ৬৭ পাউন্ড ১৪ আউন্স। বার্ধক্যজনিত কারণে মাছটি মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মাছটির স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য লেকের পাড়ে নানা তথ্যসংবলিত একটি প্লাক বা স্মারকফলক বসানো হবে। ইতিমধ্যে মাছটির মৃতদেহ ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে সংরক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছে।
কনিংব্রুক লেকে যাঁরা ছিপ ফেলে মাছ শিকার করেন, তাঁদের সবারই লক্ষ্য থাকতো টু টনকে বড়শি গেলানো। এ পর্যন্ত টু টন প্রায় ৫০ বার শিকারিদের বড়শিতে ধরা পড়েছে। কিন্তু কেউই তাকে খাওয়া বা বিক্রির জন্য বাড়িতে নিয়ে যাননি। জাতীয় সম্পদ বিবেচনা করে তাকে আবার লেকে ছেড়ে দিয়েছেন।
লি জ্যাকসন নামের একজন মৎস্যশিকারি বলেছেন, টু টনকে হারিয়ে শিকারিরা এখন এ লেকে মাছ ধরার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন। বহু শিকারি বছরের পর বছর তাকে বড়শিতে আটকানোর জন্য সাধনা করছিলেন। জ্যাকসন জানান, তিনি নিজে টানা আট বছর চেষ্টা করে মাত্র একবার টু টনকে ধরতে সক্ষম হয়েছিলেন।
লেক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, টু টনের বয়স হয়েছিল আনুমানিক ৪০ থেকে ৪৫ বছর। আর এটির ওজন ছিল ৬৭ পাউন্ড ১৪ আউন্স। বার্ধক্যজনিত কারণে মাছটি মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। মাছটির স্মৃতি সংরক্ষণের জন্য লেকের পাড়ে নানা তথ্যসংবলিত একটি প্লাক বা স্মারকফলক বসানো হবে। ইতিমধ্যে মাছটির মৃতদেহ ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামে সংরক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছে।
কনিংব্রুক লেকে যাঁরা ছিপ ফেলে মাছ শিকার করেন, তাঁদের সবারই লক্ষ্য থাকতো টু টনকে বড়শি গেলানো। এ পর্যন্ত টু টন প্রায় ৫০ বার শিকারিদের বড়শিতে ধরা পড়েছে। কিন্তু কেউই তাকে খাওয়া বা বিক্রির জন্য বাড়িতে নিয়ে যাননি। জাতীয় সম্পদ বিবেচনা করে তাকে আবার লেকে ছেড়ে দিয়েছেন।
লি জ্যাকসন নামের একজন মৎস্যশিকারি বলেছেন, টু টনকে হারিয়ে শিকারিরা এখন এ লেকে মাছ ধরার আগ্রহ হারিয়ে ফেলবেন। বহু শিকারি বছরের পর বছর তাকে বড়শিতে আটকানোর জন্য সাধনা করছিলেন। জ্যাকসন জানান, তিনি নিজে টানা আট বছর চেষ্টা করে মাত্র একবার টু টনকে ধরতে সক্ষম হয়েছিলেন।
No comments