পন্টিংয়ের সামনে নতুন এক রোমাঞ্চ
১৫ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার, ৫১৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার পর ক্রিকেটে নতুন রোমাঞ্চ খুঁজে পাচ্ছেন রিকি পন্টিং। আগামী আটটি মাসের দিকে উন্মুখ হয়ে তাকিয়ে রয়েছেন অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক। তাঁর ধারণা, দল এই সময়ে উপহার দিতে যাচ্ছে ‘বিশেষ কিছু’।
আগামী আট মাসে দারুণ ব্যস্ত সময় কাটাবে অস্ট্রেলিয়া। অক্টোবরে ভারতের বিপক্ষে দুই টেস্ট ও তিন ওয়ানডের সিরিজ, অক্টোবরেই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ, নভেম্বরে অ্যাশেজের ৫ টেস্ট ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই ৭ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ, ফেব্রুয়ারিতে বিশ্বকাপ। ‘বিশেষ কিছু’ কী নির্দিষ্ট করে বলেননি পন্টিং, তবে গত অস্ট্রেলীয় গ্রীষ্মের মতো জিততে চান সবকিছুই, ‘আগামী আটটি মাসের দিকে আমি এমনভাবে তাকিয়ে আছি, ক্যারিয়ারে আর কখনোই মনে হয় এতটা উন্মুখ হয়ে কোনো কিছুর জন্য অপেক্ষা করিনি। বেশ কয়েকটি অসাধারণ দলে খেলার অভিজ্ঞতা আমার আছে...কিন্তু আমার মনে হচ্ছে, এই দলটা বিশেষ কিছু করার দ্বারপ্রান্তে। গত অস্ট্রেলীয় গ্রীষ্মে অপরাজিত থাকাটা ছিল দারুণ একটা অর্জন, কিন্তু সামনের কয়েক মাসে দল আরও ভালো করবে।’
সিরিজগুলোর গুরুত্ব বিবেচনা করলে আসলেই সামনের সময়টা অস্ট্রেলিয়া ও পন্টিংয়ের জন্য দারুণ গুরুত্বপূর্ণ। পন্টিংয়ের সময়ই ভারতের মাটিতে সিরিজ জিতেছে অস্ট্রেলিয়া, কিন্তু চোটের কারণে সে সময় তিনি ছিলেন বাইরে। ইংল্যান্ডকে হারাতে পারলে আবার পুনরুদ্ধার হবে অ্যাশেজ। এই দুটো সিরিজ জিতলে আবারও টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে যাওয়ার ভালো সম্ভাবনা আছে পন্টিংয়ের দলের। বিশ্বকাপ জিতলে তিনটি বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র অধিনায়ক হয়ে ইতিহাসে ঢুকে যাবেন পন্টিং।
গত কিছু দিনে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সব তৎপরতা দেখলে অবশ্য মনে হবে, সামনে বুঝি অ্যাশেজ ছাড়া আর কিছু নেই। অ্যাশেজকে ঘিরে দুদলের ক্রিকেটারদের কথার লড়াইও শুরু হয়ে গেছে। গতকাল যে ‘‘ক্যাপ্টেন’স ডায়েরি’’ প্রকাশ করেছেন পন্টিং, তাতে ১০ হাজার শব্দ আছে অ্যাশেজ নিয়ে। অথচ ভারত সিরিজ নিয়ে আলাদা কোনো অংশ পর্যন্ত নেই। তবে এখন পন্টিং নিজেই অ্যাশেজকে ঘিরে বাড়তি উত্তেজনা প্রশমনের চেষ্টা করেছেন। গতকাল বলেছেন, অন্য সিরিজগুলোর কথা ভুলে গেলে চলবে না, ‘জানি, অ্যাশেজ নিয়ে ইতিমধ্যেই অনেক আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। আমাদের শুধু অ্যাশেজের দিকে মন দিলেই চলবে না। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ আছে, এরপর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ। তার পরই শুধু অ্যাশেজ নিয়ে ভাবতে পারি। ভারত সিরিজটা হবে বড় চ্যালেঞ্জ। ওদের কন্ডিশনে ওদের হারানো যতটা কঠিন, বিশ্বের আর কোনো দেশকে নিজেদের মাটিতে হারানো অত কঠিন নয়।’
‘ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করা খুবই সম্ভব’—এই পূর্ব ঘোষণা থেকে অবশ্য একটু সরে এসেছেন পন্টিং। এখন বলছেন, খুব ভালো খেললেই কেবল তা সম্ভব।
আগামী আট মাসে দারুণ ব্যস্ত সময় কাটাবে অস্ট্রেলিয়া। অক্টোবরে ভারতের বিপক্ষে দুই টেস্ট ও তিন ওয়ানডের সিরিজ, অক্টোবরেই শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ, নভেম্বরে অ্যাশেজের ৫ টেস্ট ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই ৭ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ, ফেব্রুয়ারিতে বিশ্বকাপ। ‘বিশেষ কিছু’ কী নির্দিষ্ট করে বলেননি পন্টিং, তবে গত অস্ট্রেলীয় গ্রীষ্মের মতো জিততে চান সবকিছুই, ‘আগামী আটটি মাসের দিকে আমি এমনভাবে তাকিয়ে আছি, ক্যারিয়ারে আর কখনোই মনে হয় এতটা উন্মুখ হয়ে কোনো কিছুর জন্য অপেক্ষা করিনি। বেশ কয়েকটি অসাধারণ দলে খেলার অভিজ্ঞতা আমার আছে...কিন্তু আমার মনে হচ্ছে, এই দলটা বিশেষ কিছু করার দ্বারপ্রান্তে। গত অস্ট্রেলীয় গ্রীষ্মে অপরাজিত থাকাটা ছিল দারুণ একটা অর্জন, কিন্তু সামনের কয়েক মাসে দল আরও ভালো করবে।’
সিরিজগুলোর গুরুত্ব বিবেচনা করলে আসলেই সামনের সময়টা অস্ট্রেলিয়া ও পন্টিংয়ের জন্য দারুণ গুরুত্বপূর্ণ। পন্টিংয়ের সময়ই ভারতের মাটিতে সিরিজ জিতেছে অস্ট্রেলিয়া, কিন্তু চোটের কারণে সে সময় তিনি ছিলেন বাইরে। ইংল্যান্ডকে হারাতে পারলে আবার পুনরুদ্ধার হবে অ্যাশেজ। এই দুটো সিরিজ জিতলে আবারও টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে যাওয়ার ভালো সম্ভাবনা আছে পন্টিংয়ের দলের। বিশ্বকাপ জিতলে তিনটি বিশ্বকাপজয়ী একমাত্র অধিনায়ক হয়ে ইতিহাসে ঢুকে যাবেন পন্টিং।
গত কিছু দিনে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সব তৎপরতা দেখলে অবশ্য মনে হবে, সামনে বুঝি অ্যাশেজ ছাড়া আর কিছু নেই। অ্যাশেজকে ঘিরে দুদলের ক্রিকেটারদের কথার লড়াইও শুরু হয়ে গেছে। গতকাল যে ‘‘ক্যাপ্টেন’স ডায়েরি’’ প্রকাশ করেছেন পন্টিং, তাতে ১০ হাজার শব্দ আছে অ্যাশেজ নিয়ে। অথচ ভারত সিরিজ নিয়ে আলাদা কোনো অংশ পর্যন্ত নেই। তবে এখন পন্টিং নিজেই অ্যাশেজকে ঘিরে বাড়তি উত্তেজনা প্রশমনের চেষ্টা করেছেন। গতকাল বলেছেন, অন্য সিরিজগুলোর কথা ভুলে গেলে চলবে না, ‘জানি, অ্যাশেজ নিয়ে ইতিমধ্যেই অনেক আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। আমাদের শুধু অ্যাশেজের দিকে মন দিলেই চলবে না। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ আছে, এরপর শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজ। তার পরই শুধু অ্যাশেজ নিয়ে ভাবতে পারি। ভারত সিরিজটা হবে বড় চ্যালেঞ্জ। ওদের কন্ডিশনে ওদের হারানো যতটা কঠিন, বিশ্বের আর কোনো দেশকে নিজেদের মাটিতে হারানো অত কঠিন নয়।’
‘ইংল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করা খুবই সম্ভব’—এই পূর্ব ঘোষণা থেকে অবশ্য একটু সরে এসেছেন পন্টিং। এখন বলছেন, খুব ভালো খেললেই কেবল তা সম্ভব।
No comments