আবাহনীর নতুন কোচ ইরানের আলী আকবর
বিদেশি কোচ আনার উদ্যোগ বেশ আগেই নিয়েছিল আবাহনী। মূলত ইরান ও ঘানায় চলছিল যোগাযোগ। শেষ পর্যন্ত নতুন কোচ হয়ে আসছেন ইরানের আলী আকবর পোর মুসলিমি। তাঁর বেতন হবে মাসে প্রায় চার হাজার ডলার।
এএফসি প্রো-লাইসেন্সধারী আলী আকবর গত মৌসুমে ইরানের প্রিমিয়ারের দল পাস হামাদানের কোচ ছিলেন। এএফসির এই কোচিং ইনস্ট্রাকটর বিভিন্ন দেশে কোচিং কোর্স পরিচালনা করেছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে ইরানের স্থানীয় লিগে খেলতেন, তবে জাতীয় দলে খেলা হয়নি।
আবাহনীতে ইরানি কোচ এই প্রথম। আশির দশকের শেষ দিকে এই দলে খেলে গেছেন ইরাকের সামির শাকির ও করিম মোহাম্মদরা। সামির পরে কোচও হয়েছিলেন আবাহনীর। অন্যদিকে মোহামেডানের হয়ে খেলে যান ইরানের নালজেগার, বোরহানজাদেরা। মোহামেডান এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলে কোচ হিসেবে কাজ করে গেছেন ইরানের নাসের হেজাজি।
আবাহনী কেন এবার ইরানি কোচ আনছে? আবাহনীর পরিচালক ও ফুটবল পরিচালনা কমিটির অলিখিত প্রধান কাজী নাবিল আহমেদ জানাচ্ছেন, ‘আমার দায়িত্ব পালনকালে গত চার বছরে এসেছেন দুজন আর্জেন্টাইন—কোচ আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানি, ট্রেনার কাম কোচ ডিয়েগো। এবার ভাবলাম, মধ্যপ্রাচ্য থেকে কোচ এনে দেখা যাক, কী হয়। বিশ্বকাপে ইরানের খেলা দেখেছি আগে। খেলার মানটা বাদ দিলে বাকি সব দিক থেকে ওরা আমাদের কাছাকাছি। এই কোচের অভিজ্ঞতা দেখে মনে হয়েছে, আমাদের জন্য ভালো হবে। তা ছাড়া যাঁর মাধ্যমে আলী আকবরকে চূড়ান্ত করেছি আমরা, তাঁর ব্যক্তিগত রেফারেন্সও কাজ করেছে এতে।’
পেশাদার ফুটবল লিগে হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন আবাহনী এবার কিছুটা শক্তি হারাচ্ছে। কয়েকজন মূল খেলোয়াড় দল ছেড়ে যাওয়ায় টিম ম্যানেজমেন্ট মনে করছে, বিদেশি কোচ আনা হলে সেটি দলের জন্য ভালো হবে। সে জন্যই আনা। আপাতত নতুন কোচ আনা হচ্ছে ছয় মাসের জন্য। পছন্দ হলে গোটা মৌসুমই রাখার চেষ্টা হবে।
আগামী ৬-৭ সেপ্টেম্বর নাগাদ আসামের বরদুলই ট্রফিতে খেলতে যাচ্ছে আবাহনী। ১৫ সেপ্টেম্বর নাগাদ দল দেশে ফিরবে। তারপর ২০-২২ সেপ্টেম্বরই নতুন কোচকে নিয়ে আসা হবে বলে জানালেন নাবিল।
এএফসি প্রো-লাইসেন্সধারী আলী আকবর গত মৌসুমে ইরানের প্রিমিয়ারের দল পাস হামাদানের কোচ ছিলেন। এএফসির এই কোচিং ইনস্ট্রাকটর বিভিন্ন দেশে কোচিং কোর্স পরিচালনা করেছেন। খেলোয়াড়ি জীবনে ইরানের স্থানীয় লিগে খেলতেন, তবে জাতীয় দলে খেলা হয়নি।
আবাহনীতে ইরানি কোচ এই প্রথম। আশির দশকের শেষ দিকে এই দলে খেলে গেছেন ইরাকের সামির শাকির ও করিম মোহাম্মদরা। সামির পরে কোচও হয়েছিলেন আবাহনীর। অন্যদিকে মোহামেডানের হয়ে খেলে যান ইরানের নালজেগার, বোরহানজাদেরা। মোহামেডান এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলে কোচ হিসেবে কাজ করে গেছেন ইরানের নাসের হেজাজি।
আবাহনী কেন এবার ইরানি কোচ আনছে? আবাহনীর পরিচালক ও ফুটবল পরিচালনা কমিটির অলিখিত প্রধান কাজী নাবিল আহমেদ জানাচ্ছেন, ‘আমার দায়িত্ব পালনকালে গত চার বছরে এসেছেন দুজন আর্জেন্টাইন—কোচ আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানি, ট্রেনার কাম কোচ ডিয়েগো। এবার ভাবলাম, মধ্যপ্রাচ্য থেকে কোচ এনে দেখা যাক, কী হয়। বিশ্বকাপে ইরানের খেলা দেখেছি আগে। খেলার মানটা বাদ দিলে বাকি সব দিক থেকে ওরা আমাদের কাছাকাছি। এই কোচের অভিজ্ঞতা দেখে মনে হয়েছে, আমাদের জন্য ভালো হবে। তা ছাড়া যাঁর মাধ্যমে আলী আকবরকে চূড়ান্ত করেছি আমরা, তাঁর ব্যক্তিগত রেফারেন্সও কাজ করেছে এতে।’
পেশাদার ফুটবল লিগে হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন আবাহনী এবার কিছুটা শক্তি হারাচ্ছে। কয়েকজন মূল খেলোয়াড় দল ছেড়ে যাওয়ায় টিম ম্যানেজমেন্ট মনে করছে, বিদেশি কোচ আনা হলে সেটি দলের জন্য ভালো হবে। সে জন্যই আনা। আপাতত নতুন কোচ আনা হচ্ছে ছয় মাসের জন্য। পছন্দ হলে গোটা মৌসুমই রাখার চেষ্টা হবে।
আগামী ৬-৭ সেপ্টেম্বর নাগাদ আসামের বরদুলই ট্রফিতে খেলতে যাচ্ছে আবাহনী। ১৫ সেপ্টেম্বর নাগাদ দল দেশে ফিরবে। তারপর ২০-২২ সেপ্টেম্বরই নতুন কোচকে নিয়ে আসা হবে বলে জানালেন নাবিল।
No comments