আবারও বিতর্কে ঔপন্যাসিক নাইপল
নতুন বইয়ে আফ্রিকার কয়েক দশকের অন্ধকারতম অধ্যায়কে তুলে ধরে আবার বিতর্কে জড়িয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নোবেল পুরস্কারজয়ী ঔপন্যাসিক ভি এস নাইপল। সমালোচকদের মতে, দ্য মাস্ক অব আফ্রিকা নামের বইয়ে নাইপল আফ্রিকার আদিম অতীতে চষে বেড়িয়েছেন। এতে উঠে এসেছে আফ্রিকার মানুষের পোষা প্রাণী ভক্ষণের প্রবণতা।
ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক রবার্ট হ্যারিস সম্প্রতি বইটি সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করেন, যা প্রকাশিত হয়েছে সানডে টাইমস পত্রিকায়। হ্যারিস মন্তব্য করেন, বইটির বর্ণনা তাঁর কাছে ‘বীভৎস’ মনে হয়েছে। এর আগে নাইপল সাম্প্রদায়িকতা, নারীর প্রতি বিদ্বেষ ও ইসলামের অবমাননার অভিযোগে বিতর্কে জড়ান।
বইটি সম্পর্কে দেওয়া বর্ণনা অনুযায়ী, ত্রিনিদাদে জন্ম নেওয়া এই লেখক তাঁর নতুন বইয়ে ডাকিনি চিকিৎসা ও রাস্তায় ছড়িয়ে থাকা আবর্জনার বর্ণনা দিয়েছেন। বইয়ে আইভরিকোস্টের পরিস্থিতি সবচেয়ে কঠোর বলে বর্ণিত হয়েছে। সেখানে পোষা বিড়ালের ছানা পর্যন্ত খাবারের তালিকায় থাকে।
এ ব্যাপারে নাইপল লিখেছেন, ‘সেখানে একটি বিড়াল বা তার ছানাকে মেরে ফেলার সবচেয়ে ভালো কৌশলটি আমি দেখতে পেয়েছি। বিড়াল বা ছানাকে থলের ভেতর ভরে ফুটন্ত পানিতে ছেড়ে দিলেই হলো।
ব্রিটিশ ঔপন্যাসিক রবার্ট হ্যারিস সম্প্রতি বইটি সম্পর্কে বিশদ আলোচনা করেন, যা প্রকাশিত হয়েছে সানডে টাইমস পত্রিকায়। হ্যারিস মন্তব্য করেন, বইটির বর্ণনা তাঁর কাছে ‘বীভৎস’ মনে হয়েছে। এর আগে নাইপল সাম্প্রদায়িকতা, নারীর প্রতি বিদ্বেষ ও ইসলামের অবমাননার অভিযোগে বিতর্কে জড়ান।
বইটি সম্পর্কে দেওয়া বর্ণনা অনুযায়ী, ত্রিনিদাদে জন্ম নেওয়া এই লেখক তাঁর নতুন বইয়ে ডাকিনি চিকিৎসা ও রাস্তায় ছড়িয়ে থাকা আবর্জনার বর্ণনা দিয়েছেন। বইয়ে আইভরিকোস্টের পরিস্থিতি সবচেয়ে কঠোর বলে বর্ণিত হয়েছে। সেখানে পোষা বিড়ালের ছানা পর্যন্ত খাবারের তালিকায় থাকে।
এ ব্যাপারে নাইপল লিখেছেন, ‘সেখানে একটি বিড়াল বা তার ছানাকে মেরে ফেলার সবচেয়ে ভালো কৌশলটি আমি দেখতে পেয়েছি। বিড়াল বা ছানাকে থলের ভেতর ভরে ফুটন্ত পানিতে ছেড়ে দিলেই হলো।
No comments