সীমান্তের অবকাঠামো দেখলেন বাংলাদেশের হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সীমান্ত-বাণিজ্য সম্প্রসারণ করার লক্ষ্যে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ সীমান্তের অবকাঠামো পরিদর্শন করেছেন ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার এ তারিক করিম।
গত শনি ও রোববার তারিক করিম পশ্চিমবঙ্গের বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি এবং মালদহের মহদিপুর পরিদর্শন করেন; খতিয়ে দেখেন সীমান্তের আমদানি-রপ্তানিসংক্রান্ত সুবিধা-অসুবিধার বিভিন্ন দিকসহ বর্তমান অবকাঠামো। এ সময় নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর মো. হাবিবুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের হাইকমিশনার দুই সীমান্তে কর্মরত শুল্ক ও অভিবাসন বিভাগের কর্মকর্তা, বিএসএফ ও বিডিআরের কর্মকর্তা এবং আমদানি-রপ্তানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
পরে তারিক করিম স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য, দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও জোরদার করে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণ করা।’ তিনি আরও বলেন, সীমান্তের স্থলবন্দরের অবকাঠামো উন্নত হলে সীমান্ত-বাণিজ্য আরও সহজ হবে।
এদিকে নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর হাবিবুর রহমানের সঙ্গে গতকাল সোমবার বিকেলে যোগাযোগ করা হয়। তখন তিনি বলেন, ‘এখন আমরা ভারত থেকে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করি। ভারত সেখানে আমাদের দেশ থেকে মাত্র ৩০ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করে। আমরা চাইছি, এই বাণিজ্য-ঘাটতি কমানোর লক্ষ্যে ভারত আরও বেশি করে বাংলাদেশি পণ্য আমদানি করুক।’
গত শনি ও রোববার তারিক করিম পশ্চিমবঙ্গের বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি এবং মালদহের মহদিপুর পরিদর্শন করেন; খতিয়ে দেখেন সীমান্তের আমদানি-রপ্তানিসংক্রান্ত সুবিধা-অসুবিধার বিভিন্ন দিকসহ বর্তমান অবকাঠামো। এ সময় নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর মো. হাবিবুর রহমান খান উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের হাইকমিশনার দুই সীমান্তে কর্মরত শুল্ক ও অভিবাসন বিভাগের কর্মকর্তা, বিএসএফ ও বিডিআরের কর্মকর্তা এবং আমদানি-রপ্তানিকারকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
পরে তারিক করিম স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য, দুই দেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ককে আরও জোরদার করে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণ করা।’ তিনি আরও বলেন, সীমান্তের স্থলবন্দরের অবকাঠামো উন্নত হলে সীমান্ত-বাণিজ্য আরও সহজ হবে।
এদিকে নয়াদিল্লিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের কমার্শিয়াল কাউন্সিলর হাবিবুর রহমানের সঙ্গে গতকাল সোমবার বিকেলে যোগাযোগ করা হয়। তখন তিনি বলেন, ‘এখন আমরা ভারত থেকে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করি। ভারত সেখানে আমাদের দেশ থেকে মাত্র ৩০ কোটি ডলার মূল্যের পণ্য আমদানি করে। আমরা চাইছি, এই বাণিজ্য-ঘাটতি কমানোর লক্ষ্যে ভারত আরও বেশি করে বাংলাদেশি পণ্য আমদানি করুক।’
No comments