গোপনীয়তা মামলায় জিতলেন ব্রিটেনের ছয় সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী
সন্ত্রাসের দায়ে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দায়ের করা ক্ষতিপূরণ মামলায় নিজের পক্ষ সমর্থনে ব্রিটিশ সরকারের গোপন সাক্ষ্যপ্রমাণ ব্যবহারকে অবৈধ ঘোষণা করেছেন সে দেশের আপিল আদালত।
গুয়ানতানামো বে বন্দিশিবিরে আটক থাকা ছয় সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীকে এর আগে বলা হয়েছিল, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবহূত ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিভাগের সাক্ষ্যপ্রমাণের কিছু অংশ গোপন রাখা যাবে।
যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক তাঁদের আটক করার বিষয়টি ঠেকানো যেত এই দাবি করে উল্লিখিত ছয় ব্যক্তি ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। বিভিন্ন দেশের কারাগার ও গুয়ানতানামো বন্দিশিবির হয়ে যুক্তরাজ্যের উদ্যোগে তাঁরা সে দেশে ফেরত আসেন।
মঙ্গলবার ব্রিটিশ আপিল আদালত এক রায়ে বলেছেন, ওই গোপন সাক্ষ্যপ্রমাণ ব্যবহার সাধারণ আইনের (কমন ল) সবচেয়ে মৌলিক নীতিমালার পরিপন্থী। কঠোর ভাষার রায়ে আপিল আদালতের প্রধান বিচারক বলেন, গোপনে ক্ষতিপূরণ মামলার শুনানি সম্ভব নয়, কারণ বাদীর কাছ থেকে সাক্ষ্যপ্রমাণ গোপন রাখার ক্ষমতা পার্লামেন্ট কোনো আদালতকে দেয়নি।
গোপনীয় দলিলপত্র উন্মুক্ত আদালতের বাইরে রাখার জন্য ব্রিটিশ সরকারের চেষ্টার ওপর এই রায়টি দ্বিতীয় বড় আঘাত। কিছুদিন আগে আদালত মামলার অন্যতম বাদীর ওপর গুয়ানতানামো বে-তে নির্যাতনের বিষয়ে ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের কাছে যে তথ্য ছিল, তার সারসংক্ষেপ প্রকাশ করেন।
গুয়ানতানামো বে বন্দিশিবিরে আটক থাকা ছয় সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীকে এর আগে বলা হয়েছিল, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবহূত ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিভাগের সাক্ষ্যপ্রমাণের কিছু অংশ গোপন রাখা যাবে।
যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক তাঁদের আটক করার বিষয়টি ঠেকানো যেত এই দাবি করে উল্লিখিত ছয় ব্যক্তি ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। বিভিন্ন দেশের কারাগার ও গুয়ানতানামো বন্দিশিবির হয়ে যুক্তরাজ্যের উদ্যোগে তাঁরা সে দেশে ফেরত আসেন।
মঙ্গলবার ব্রিটিশ আপিল আদালত এক রায়ে বলেছেন, ওই গোপন সাক্ষ্যপ্রমাণ ব্যবহার সাধারণ আইনের (কমন ল) সবচেয়ে মৌলিক নীতিমালার পরিপন্থী। কঠোর ভাষার রায়ে আপিল আদালতের প্রধান বিচারক বলেন, গোপনে ক্ষতিপূরণ মামলার শুনানি সম্ভব নয়, কারণ বাদীর কাছ থেকে সাক্ষ্যপ্রমাণ গোপন রাখার ক্ষমতা পার্লামেন্ট কোনো আদালতকে দেয়নি।
গোপনীয় দলিলপত্র উন্মুক্ত আদালতের বাইরে রাখার জন্য ব্রিটিশ সরকারের চেষ্টার ওপর এই রায়টি দ্বিতীয় বড় আঘাত। কিছুদিন আগে আদালত মামলার অন্যতম বাদীর ওপর গুয়ানতানামো বে-তে নির্যাতনের বিষয়ে ব্রিটিশ গোয়েন্দাদের কাছে যে তথ্য ছিল, তার সারসংক্ষেপ প্রকাশ করেন।
No comments