পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত এক মার্কিন গ্রেপ্তার by ইব্রাহীম চৌধুরী
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের টাইমস স্কয়ারে গাড়িবোমা হামলার চেষ্টার সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে গত সোমবার মধ্যরাতে নিউইয়র্কের জেএফকে বিমানবন্দর থেকে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত এক মার্কিন নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। দুবাইগামী একটি বিমানে চড়ে যুক্তরাষ্ট্র ত্যাগ করার চেষ্টা করছিলেন তিনি।
কর্মকর্তারা জানান, শনিবার টাইমস স্কয়ারে বোমাবাহী গাড়ি রেখে আসার সন্দেহে পাকিস্তানে জন্ম নেওয়া মার্কিন নাগরিক ফয়সাল শাহজাদকে (৩০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
খবরে বলা হয়, শাহজাদের বসবাস কানেটিকাট অঙ্গরাজ্যে। সম্প্রতি তিনি পাকিস্তান থেকে ঘুরে আসেন। পাঁচ মাসের পাকিস্তান সফরে পেশোয়ারে গিয়েছিলেন ফয়সাল। পেশোয়ারকে আল-কায়েদা ও তালেবান জঙ্গিদের অভয়ারণ্য হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন অনেকে।
এ দিকে পাকিস্তান সরকার বলেছে, গ্রেপ্তারকৃত শাহজাদের ব্যাপারে তারা যে কোনো তথ্য যুক্তরাষ্ট্রকে সরবরাহ করবে।
মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল এরিক হোল্ডার বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণাদি’ জোগাড় করা হয়েছে। এ ছাড়া ‘বিদেশি’ সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সম্পর্কে তথ্য জোগাড়েরও চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, ১ মে সন্ধ্যায় টাইমস স্কয়ারে বোমাবাহী গাড়ি রেখে আসার সন্দেহে সোমবার রাত পৌনে ১২টার দিকে ফয়সাল শাহজাদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তবে অভিযোগ সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানাননি কর্মকর্তারা। মধ্যরাতের পর ওয়াশিংটনে তড়িঘড়ি করে ডাকা এক সংবাদ সম্মেলনে এরিক হোল্ডার বলেন, মার্কিন নাগরিক শাহজাদকে জেএফকে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই সময় তিনি দুবাইগামী একটি বিমানে ওঠার চেষ্টা করছিলেন।
নিউইয়র্কের পুলিশ কমিশনার কেলি বলেন, ওই ঘটনার সঙ্গে একাধিক ব্যক্তি জড়িত থাকতে পারেন। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু বলেননি তিনি।
এবিসি টেলিভিশনে বলা হয়, টাইমস স্কয়ারে ফেলে যাওয়া নিশান পাথফাইন্ডার গাড়ি ও অবিস্ফোরিত বোমার সূত্র ধরে শাহজাদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানায়, বোমা হামলার চেষ্টার এক সপ্তাহ আগে গাড়িটি কিনেছিলেন শাহজাদ।
নিউইয়র্ক পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় টাইমস স্কয়ার এলাকায় কমপক্ষে ৮০টি পর্যবেক্ষণ ক্যামেরা সচল ছিল। এসব ক্যামেরায় ধারণ করা সব ছবি পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। ধারণ করা ভিডিওচিত্রে দেখা গেছে, জামা দিয়ে মুখ ঢেকে এক ব্যক্তি দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাচ্ছেন।
কংগ্রেসে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কমিটির প্রভাবশালী সদস্য কংগ্রেসম্যান পিটার কিং বলেছেন, টাইমস স্কয়ারে নাশকতার চেষ্টার সঙ্গে আন্তর্জাতিক সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ আসতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, ঘটনার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরের জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোরও সম্পৃক্ততা থাকতে পারে।
কর্মকর্তারা জানান, শনিবার টাইমস স্কয়ারে বোমাবাহী গাড়ি রেখে আসার সন্দেহে পাকিস্তানে জন্ম নেওয়া মার্কিন নাগরিক ফয়সাল শাহজাদকে (৩০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
খবরে বলা হয়, শাহজাদের বসবাস কানেটিকাট অঙ্গরাজ্যে। সম্প্রতি তিনি পাকিস্তান থেকে ঘুরে আসেন। পাঁচ মাসের পাকিস্তান সফরে পেশোয়ারে গিয়েছিলেন ফয়সাল। পেশোয়ারকে আল-কায়েদা ও তালেবান জঙ্গিদের অভয়ারণ্য হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন অনেকে।
এ দিকে পাকিস্তান সরকার বলেছে, গ্রেপ্তারকৃত শাহজাদের ব্যাপারে তারা যে কোনো তথ্য যুক্তরাষ্ট্রকে সরবরাহ করবে।
মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল এরিক হোল্ডার বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণাদি’ জোগাড় করা হয়েছে। এ ছাড়া ‘বিদেশি’ সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সম্পর্কে তথ্য জোগাড়েরও চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা।
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কর্মকর্তারা জানান, ১ মে সন্ধ্যায় টাইমস স্কয়ারে বোমাবাহী গাড়ি রেখে আসার সন্দেহে সোমবার রাত পৌনে ১২টার দিকে ফয়সাল শাহজাদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তবে অভিযোগ সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানাননি কর্মকর্তারা। মধ্যরাতের পর ওয়াশিংটনে তড়িঘড়ি করে ডাকা এক সংবাদ সম্মেলনে এরিক হোল্ডার বলেন, মার্কিন নাগরিক শাহজাদকে জেএফকে বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই সময় তিনি দুবাইগামী একটি বিমানে ওঠার চেষ্টা করছিলেন।
নিউইয়র্কের পুলিশ কমিশনার কেলি বলেন, ওই ঘটনার সঙ্গে একাধিক ব্যক্তি জড়িত থাকতে পারেন। তবে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছু বলেননি তিনি।
এবিসি টেলিভিশনে বলা হয়, টাইমস স্কয়ারে ফেলে যাওয়া নিশান পাথফাইন্ডার গাড়ি ও অবিস্ফোরিত বোমার সূত্র ধরে শাহজাদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কর্তৃপক্ষ জানায়, বোমা হামলার চেষ্টার এক সপ্তাহ আগে গাড়িটি কিনেছিলেন শাহজাদ।
নিউইয়র্ক পুলিশ জানায়, ঘটনার সময় টাইমস স্কয়ার এলাকায় কমপক্ষে ৮০টি পর্যবেক্ষণ ক্যামেরা সচল ছিল। এসব ক্যামেরায় ধারণ করা সব ছবি পরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। ধারণ করা ভিডিওচিত্রে দেখা গেছে, জামা দিয়ে মুখ ঢেকে এক ব্যক্তি দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যাচ্ছেন।
কংগ্রেসে হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কমিটির প্রভাবশালী সদস্য কংগ্রেসম্যান পিটার কিং বলেছেন, টাইমস স্কয়ারে নাশকতার চেষ্টার সঙ্গে আন্তর্জাতিক সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ আসতে শুরু করেছে। তিনি বলেন, ঘটনার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরের জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোরও সম্পৃক্ততা থাকতে পারে।
No comments