দাবি মানলেও ঘরে ফিরতে নারাজ ‘লালশার্ট’রা
থাইল্যান্ডের সরকারবিরোধী ‘লালশার্ট’ পরা বিক্ষোভকারীরা প্রধানমন্ত্রী অভিজিৎ ভেজ্জাজিভার প্রস্তাবিত রোডম্যাপ মেনে নিলেও ঘরে ফিরে যেতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর মীমাংসা প্রস্তাব মেনে নেন। এতে উত্তেজনাপূর্ণ রাজনৈতিক সংকট অবসানের সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু এখন প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সুনির্দিষ্ট ঘোষণা দাবি করছেন ‘লালশার্ট’রা।
লালশার্ট বিক্ষোভকারীরা বলছেন, রাজধানী ব্যাংককের কেন্দ্রস্থলে চলমান সমাবেশের সমাপ্তি টানবেন না তাঁরা। নির্বাচনের জন্য কখন পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া হবে ও সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করা হবে—তা পরিষ্কার করার জন্য প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিভার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা।
বিক্ষোভকারীদের নেতা ভিরা মুশিকাপোং সমাবেশ মঞ্চ থেকে ঘোষণা দেন—আরও প্রাণহানি এড়াতে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবিত মীমাংসা রোডম্যাপে যোগ দিতে ও রোডম্যাপকে স্বাগত জানাতে সর্বসম্মতভাবে রাজি হয়েছেন লালশার্ট নেতারা।
গত সোমবার টেলিভিশনে প্রচারিত এক ভাষণে প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিভা বলেন, সবগুলো দল তাঁর মীমাংসা পরিকল্পনা মেনে নিলে, মধ্য নভেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তিনি প্রস্তুত। তবে বিক্ষোভকারীরা বলছেন, নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করতে হবে।
বিক্ষোভকারীদের নেতা জাতুপর্ন প্রোমপান সাংবাদিকদের বলেন, কখন পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া হবে—প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিভা এ বিষয়টি পরিষ্কার না করা পর্যন্ত সমাবেশ অব্যাহত থাকবে। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পরই তাঁরা পরবর্তী করণীয় নিয়ে আলোচনায় বসবেন।
বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তা বাহিনী ও বিক্ষোভকারীদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ২৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও প্রায় এক হাজার।
এদিকে নিজেদের মধ্যকার প্রার্থক্যগুলো মিটমাট করে নেওয়ার জন্য দুই পক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। বিরোধী পুয়েয়া থাই পার্টির এক বৈঠকে টেলিফোনে তিনি বলেন, ‘মীমাংসা সবার জন্যই ভালো। আজকে অতীত নিয়ে ভাববেন না, তার চেয়ে বরং সামনের দিকে তাকান।
লালশার্ট বিক্ষোভকারীরা বলছেন, রাজধানী ব্যাংককের কেন্দ্রস্থলে চলমান সমাবেশের সমাপ্তি টানবেন না তাঁরা। নির্বাচনের জন্য কখন পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া হবে ও সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করা হবে—তা পরিষ্কার করার জন্য প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিভার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা।
বিক্ষোভকারীদের নেতা ভিরা মুশিকাপোং সমাবেশ মঞ্চ থেকে ঘোষণা দেন—আরও প্রাণহানি এড়াতে প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবিত মীমাংসা রোডম্যাপে যোগ দিতে ও রোডম্যাপকে স্বাগত জানাতে সর্বসম্মতভাবে রাজি হয়েছেন লালশার্ট নেতারা।
গত সোমবার টেলিভিশনে প্রচারিত এক ভাষণে প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিভা বলেন, সবগুলো দল তাঁর মীমাংসা পরিকল্পনা মেনে নিলে, মধ্য নভেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য তিনি প্রস্তুত। তবে বিক্ষোভকারীরা বলছেন, নির্বাচন কমিশনকে নির্বাচনের তারিখ নির্ধারণ করতে হবে।
বিক্ষোভকারীদের নেতা জাতুপর্ন প্রোমপান সাংবাদিকদের বলেন, কখন পার্লামেন্ট ভেঙে দেওয়া হবে—প্রধানমন্ত্রী ভেজ্জাজিভা এ বিষয়টি পরিষ্কার না করা পর্যন্ত সমাবেশ অব্যাহত থাকবে। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পরই তাঁরা পরবর্তী করণীয় নিয়ে আলোচনায় বসবেন।
বিক্ষোভ চলাকালে নিরাপত্তা বাহিনী ও বিক্ষোভকারীদের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ২৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও প্রায় এক হাজার।
এদিকে নিজেদের মধ্যকার প্রার্থক্যগুলো মিটমাট করে নেওয়ার জন্য দুই পক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। বিরোধী পুয়েয়া থাই পার্টির এক বৈঠকে টেলিফোনে তিনি বলেন, ‘মীমাংসা সবার জন্যই ভালো। আজকে অতীত নিয়ে ভাববেন না, তার চেয়ে বরং সামনের দিকে তাকান।
No comments