চীনে প্রথমবারের মতো অফিস খুলেছে তাইওয়ান
তাইওয়ান প্রথমবারের মতো চীনে তার একটি অফিস খুলেছে। ১৯৪৯ সালে গৃহযুদ্ধ অবসানের পর দুই পক্ষ পৃথক হয়ে যাওয়ার পর এই প্রথম তাইওয়ান মূল ভূখণ্ডে কোনো অফিস খুলল।
পর্যটনসেবা-বিষয়ক অফিসটির নাম ‘তাইওয়ান স্ট্রেইট ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েশনস বেইজিং অফিস’। এ ঘটনাকে উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের আরেকটি ইঙ্গিত হিসেবে দেখা হচ্ছে। এ সপ্তাহেই চীন তাইপেতে তাদের অফিস খুলবে।
মনে করা হচ্ছে, এই অফিস খোলার ফলে চীনা পর্যটকেরা তাইওয়ান ভ্রমণে আরও বেশি উৎসাহী হবে। এখন প্রতিদিন প্রায় তিন হাজার চীনা পর্যটক তাইওয়ান ভ্রমণে যেতে পারে। চীনা পর্যটকদের জন্য প্রেসিডেন্ট মা ইং জিউ তাইওয়ান ভ্রমণ উন্মুক্ত করার পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১০ লাখ পর্যটক তাইওয়ান সফরে গেছে।
মা ইং জিউ ২০০৮ সালে তাইওয়ানের ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে বিদ্যমান বৈরী সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করছেন। ২০০৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি চীনা পর্যটকদের জন্য তাইওয়ান ভ্রমণের সুযোগ উন্মুক্ত করে দেন।
পর্যটনসেবা-বিষয়ক অফিসটির নাম ‘তাইওয়ান স্ট্রেইট ট্যুরিজম অ্যাসোসিয়েশনস বেইজিং অফিস’। এ ঘটনাকে উভয়ের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের আরেকটি ইঙ্গিত হিসেবে দেখা হচ্ছে। এ সপ্তাহেই চীন তাইপেতে তাদের অফিস খুলবে।
মনে করা হচ্ছে, এই অফিস খোলার ফলে চীনা পর্যটকেরা তাইওয়ান ভ্রমণে আরও বেশি উৎসাহী হবে। এখন প্রতিদিন প্রায় তিন হাজার চীনা পর্যটক তাইওয়ান ভ্রমণে যেতে পারে। চীনা পর্যটকদের জন্য প্রেসিডেন্ট মা ইং জিউ তাইওয়ান ভ্রমণ উন্মুক্ত করার পর থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১০ লাখ পর্যটক তাইওয়ান সফরে গেছে।
মা ইং জিউ ২০০৮ সালে তাইওয়ানের ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে বিদ্যমান বৈরী সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা করছেন। ২০০৮ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি চীনা পর্যটকদের জন্য তাইওয়ান ভ্রমণের সুযোগ উন্মুক্ত করে দেন।
No comments