মুখ খুললেন মালিক
অনেক প্রশ্ন। সেসব প্রশ্নের জবাব নিয়ে হাজির শোয়েব মালিক। গত কয়েক দিনের ঘটনাপ্রবাহের পর এই প্রথম মুখ খুললেন পাকিস্তানি অলরাউন্ডার। টাইমস অব ইন্ডিয়াকে প্রথমেই জানিয়ে দিলেন, ‘সানিয়াই হবে আমার প্রথম স্ত্রী। আশেয়া সিদ্দিকি আসলে আমার সঙ্গে প্রতারণা করেছে।’
মালিক স্বীকার করেছেন, আয়েশার সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের শুরু ২০০১ সালে। টেলিফোনে। এর পর আয়েশা তাঁকে বেশ কিছু ছবি পাঠান। ওই ছবি দেখার পর মালিক এবং তাঁর পরিবার আয়েশার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করে। কিন্তু আয়েশা সুকৌশলে প্রতিবার সেটি এড়িয়ে যান বলে জানিয়েছেন মালিক।
টিভি চ্যানেলগুলোতে তাঁর সইযুক্ত যে কাবিননামা দেখানো হচ্ছে সেটি কার? মালিক স্বীকার করে নিলেন, ২০০২ সালে ‘নিকানামা’য় সই তিনি করেছিলেন। কিন্তু সেটি আয়েশার পাঠানো ছবিগুলোর মেয়েটির কথা ভেবে, বাস্তবে যে মেয়ের সঙ্গে আয়েশার চেহারার কোনো মিলই নেই। ‘আমি ভেবেছিলাম, ছবিগুলোতে দেখা মেয়েটির সঙ্গেই আমার বিয়ে হচ্ছে। কিন্তু আসলে সেই মেয়েটি তো অন্য আরেকজন। এটা প্রতারণা’—বলেছেন মালিক।
মালিক এও জানিয়েছেন, আয়েশার ‘বড় বোনের’ সঙ্গে একবার দেখা হয়েছিল তাঁর। তখন সেই কথিত বড় বোন জানিয়েছিল, আয়েশা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারবে না। কারণ সে মুটিয়ে গেছে। মালিকের ধারণা, বড় বোনের পরিচয়ে আসলে আয়েশাই দেখা করেছিল তাঁর সঙ্গে!
২৮ বছর বয়সী মালিক জানিয়েছেন, আগে থেকেই সব ঘটনা সানিয়াকে জানানো হয়েছে, ‘সত্যটা সানিয়া জানে। এবং ও আমাদের এই বিয়ে নিয়ে খুবই উচ্ছ্বসিত।’ সানিয়াকে সব ধরনের সমর্থন দিয়ে যাবেন মন্তব্য করে পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক বলেছেন, ‘যত দিন খুশি সানিয়া খেলে যাবে। এবং অবশ্যই সে ভারতের হয়েই খেলবে। আমার পরিবার এবং আমি ওকে সমর্থন দিয়ে যাব।’
মালিক স্বীকার করেছেন, আয়েশার সঙ্গে তাঁর সম্পর্কের শুরু ২০০১ সালে। টেলিফোনে। এর পর আয়েশা তাঁকে বেশ কিছু ছবি পাঠান। ওই ছবি দেখার পর মালিক এবং তাঁর পরিবার আয়েশার সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করে। কিন্তু আয়েশা সুকৌশলে প্রতিবার সেটি এড়িয়ে যান বলে জানিয়েছেন মালিক।
টিভি চ্যানেলগুলোতে তাঁর সইযুক্ত যে কাবিননামা দেখানো হচ্ছে সেটি কার? মালিক স্বীকার করে নিলেন, ২০০২ সালে ‘নিকানামা’য় সই তিনি করেছিলেন। কিন্তু সেটি আয়েশার পাঠানো ছবিগুলোর মেয়েটির কথা ভেবে, বাস্তবে যে মেয়ের সঙ্গে আয়েশার চেহারার কোনো মিলই নেই। ‘আমি ভেবেছিলাম, ছবিগুলোতে দেখা মেয়েটির সঙ্গেই আমার বিয়ে হচ্ছে। কিন্তু আসলে সেই মেয়েটি তো অন্য আরেকজন। এটা প্রতারণা’—বলেছেন মালিক।
মালিক এও জানিয়েছেন, আয়েশার ‘বড় বোনের’ সঙ্গে একবার দেখা হয়েছিল তাঁর। তখন সেই কথিত বড় বোন জানিয়েছিল, আয়েশা তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারবে না। কারণ সে মুটিয়ে গেছে। মালিকের ধারণা, বড় বোনের পরিচয়ে আসলে আয়েশাই দেখা করেছিল তাঁর সঙ্গে!
২৮ বছর বয়সী মালিক জানিয়েছেন, আগে থেকেই সব ঘটনা সানিয়াকে জানানো হয়েছে, ‘সত্যটা সানিয়া জানে। এবং ও আমাদের এই বিয়ে নিয়ে খুবই উচ্ছ্বসিত।’ সানিয়াকে সব ধরনের সমর্থন দিয়ে যাবেন মন্তব্য করে পাকিস্তানের সাবেক এই অধিনায়ক বলেছেন, ‘যত দিন খুশি সানিয়া খেলে যাবে। এবং অবশ্যই সে ভারতের হয়েই খেলবে। আমার পরিবার এবং আমি ওকে সমর্থন দিয়ে যাব।’
No comments