গাজায় কাপড় ও জুতার চালান প্রবেশ করতে দিতে রাজি ইসরায়েল
ফিলিস্তিনে হামাসশাসিত গাজায় কাপড় ও জুতার একটি চালান প্রবেশ করতে দিতে রাজি হয়েছে ইসরায়েল। গতকাল রোববার ফিলিস্তিনের সীমান্ত কর্মকর্তারা এ তথ্য জানান। প্রায় দুই বছরের মধ্যে এই প্রথম কোনো ধরনের চালান গাজায় প্রবেশ করতে দিতে রাজি হলো ইসরায়েল।
ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা রাইদ ফাতুহ জানান, ইসরায়েল পাঁচ ট্রাক কাপড় ও পাঁচ ট্রাক জুতার চালান গাজায় প্রবেশ করতে দিতে রাজি হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এই চালান জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গাজায় যাচ্ছে। আমরা নিশ্চিত কাপড় ও জুতাই সেখানে পাঠানো হচ্ছে। তাই আমরা অনুমতি দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘এর মানে এই নয় যে, হামাসের ব্যাপারে আমাদের নীতির পরিবর্তন হয়েছে।’
২০০৭ সালের জুন মাসে গাজার ক্ষমতায় আসে হামাস। এরপর থেকে ১৫ লাখ জনসংখ্যা অধ্যুষিত এই এলাকাটির ওপর কঠোর অবরোধ আরোপ করে ইসরায়েল। এর আগে ২০০৬ হামাস ইসরায়েলি এক সেনাকে অপহরণ করে। তার মুক্তির বিনিময়ে শতাধিক ফিলিস্তিনির মুক্তি দাবি করে তারা। এ ঘটনার পর গাজায় অবরোধ আরোপ করে ইসরায়েল।
ফিলিস্তিনি কর্মকর্তা রাইদ ফাতুহ জানান, ইসরায়েল পাঁচ ট্রাক কাপড় ও পাঁচ ট্রাক জুতার চালান গাজায় প্রবেশ করতে দিতে রাজি হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘এই চালান জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গাজায় যাচ্ছে। আমরা নিশ্চিত কাপড় ও জুতাই সেখানে পাঠানো হচ্ছে। তাই আমরা অনুমতি দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘এর মানে এই নয় যে, হামাসের ব্যাপারে আমাদের নীতির পরিবর্তন হয়েছে।’
২০০৭ সালের জুন মাসে গাজার ক্ষমতায় আসে হামাস। এরপর থেকে ১৫ লাখ জনসংখ্যা অধ্যুষিত এই এলাকাটির ওপর কঠোর অবরোধ আরোপ করে ইসরায়েল। এর আগে ২০০৬ হামাস ইসরায়েলি এক সেনাকে অপহরণ করে। তার মুক্তির বিনিময়ে শতাধিক ফিলিস্তিনির মুক্তি দাবি করে তারা। এ ঘটনার পর গাজায় অবরোধ আরোপ করে ইসরায়েল।
No comments