নিলামে ওসিএলের শেয়ারদর নির্ধারণ-প্রক্রিয়া আজ শুরু
প্রথমবারের মতো মূল্য নির্ধারণের বুকবিল্ডিং পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে দেশের পুঁজিবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্ত হতে যাচ্ছে ওশান কনটেইনার্স লিমিটেড (ওসিএল)। আজ সোমবার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) অনলাইনের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে নিলাম পদ্ধতিতে কোম্পানিটির শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ-প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে।
তিন দিন ধরে চলা এ নিলামে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের প্রস্তাবিত দামের ভারিত্ব গড় করে শেয়ারের চূড়ান্ত মূল্য নির্ধারণ হবে। তবে তালিকাভুক্তির দিন শেয়ারের মূল্যের কোনো নির্দিষ্ট সীমা থাকবে না।
এদিকে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এখনো ওসিএলের সরাসরি তালিকাভুক্তির ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। স্টক এক্সচেঞ্জটি এর আগে বেসরকারি খাতের কোনো কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্ত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এখনো সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা স্টক এক্সচেঞ্জটির পক্ষ থেকে পাওয়া যায়নি।
ওসিএলের পরিশোধিত মূলধন ২৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা, যা ১০ টাকা অভিহিত মূূল্যের দুই কোটি ৩৮ লাখ শেয়ারে বিভক্ত। এর মধ্যে এক কোটি ১৯ লাখ শেয়ার বিক্রি করা হবে। এসব শেয়ারের বেশির ভাগেরই মালিক পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরেক কোম্পানি সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড।
কোম্পানি সূত্র জানায়, বুকবিল্ডিং পদ্ধতির নিয়মানুযায়ী ওসিএলের যে পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করা হবে, তার ১০ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য। সেই হিসাবে নিলাম-প্রক্রিয়ায় মূল্য নির্ধারণের জন্য বরাদ্দ থাকছে ১১ লাখ ৯০ হাজার শেয়ার। আর এক কোটি সাত লাখ ১০ হাজার শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করা হবে।
ওসিএলের প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১২১ টাকা। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির নিয়মানুযায়ী পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) অনুমোদিত তিন শ্রেণীর ন্যূনতম পাঁচটি প্রতিষ্ঠান এ মূল্য সমর্থন করেছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, প্ল্যাটিনাম সিকিউরিটিজ ও ন্যাশনাল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড কনসালট্যান্টস।
চূড়ান্ত নিলামে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশক মূল্যের ২০ শতাংশের বেশি বা কম সীমার মধ্যে থেকেই দর প্রস্তাব করতে হবে। প্রস্তাবিত এ দরের সীমা হবে সর্বনিম্ন ৯৮ থেকে সর্বোচ্চ ১৪৫ টাকা। এ সীমার মধ্যে প্রস্তাবিত বিভিন্ন দামকে ভারিত্ব গড় করা হবে। এরপর প্রস্তাবিত দামের সর্বোচ্চ ক্রমানুসারে শেয়ার বরাদ্দ করা হবে এবং যেখানে এসে নিলাম-প্রক্রিয়ার জন্য বরাদ্দকৃত সব শেয়ার শেষ হয়ে যাবে, সেটিই হবে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রস্তাবিত মূল্য।
এ প্রক্রিয়ায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা যে শেয়ার বরাদ্দ পাবে তা তালিকাভুক্তির ১৫ দিন পর্যন্ত বিক্রি বা হস্তান্তর করা যাবে না।
এসওসিএলে ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
তিন দিন ধরে চলা এ নিলামে অংশগ্রহণকারী বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের প্রস্তাবিত দামের ভারিত্ব গড় করে শেয়ারের চূড়ান্ত মূল্য নির্ধারণ হবে। তবে তালিকাভুক্তির দিন শেয়ারের মূল্যের কোনো নির্দিষ্ট সীমা থাকবে না।
এদিকে, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এখনো ওসিএলের সরাসরি তালিকাভুক্তির ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি। স্টক এক্সচেঞ্জটি এর আগে বেসরকারি খাতের কোনো কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে সরাসরি তালিকাভুক্ত না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এখনো সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার কোনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা স্টক এক্সচেঞ্জটির পক্ষ থেকে পাওয়া যায়নি।
ওসিএলের পরিশোধিত মূলধন ২৩ কোটি ৮০ লাখ টাকা, যা ১০ টাকা অভিহিত মূূল্যের দুই কোটি ৩৮ লাখ শেয়ারে বিভক্ত। এর মধ্যে এক কোটি ১৯ লাখ শেয়ার বিক্রি করা হবে। এসব শেয়ারের বেশির ভাগেরই মালিক পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আরেক কোম্পানি সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড।
কোম্পানি সূত্র জানায়, বুকবিল্ডিং পদ্ধতির নিয়মানুযায়ী ওসিএলের যে পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করা হবে, তার ১০ শতাংশ বরাদ্দ রাখা হয়েছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য। সেই হিসাবে নিলাম-প্রক্রিয়ায় মূল্য নির্ধারণের জন্য বরাদ্দ থাকছে ১১ লাখ ৯০ হাজার শেয়ার। আর এক কোটি সাত লাখ ১০ হাজার শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করা হবে।
ওসিএলের প্রতিটি শেয়ারের নির্দেশক মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১২১ টাকা। বুকবিল্ডিং পদ্ধতির নিয়মানুযায়ী পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) অনুমোদিত তিন শ্রেণীর ন্যূনতম পাঁচটি প্রতিষ্ঠান এ মূল্য সমর্থন করেছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, কন্টিনেন্টাল ইন্স্যুরেন্স, প্ল্যাটিনাম সিকিউরিটিজ ও ন্যাশনাল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড কনসালট্যান্টস।
চূড়ান্ত নিলামে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ নির্দেশক মূল্যের ২০ শতাংশের বেশি বা কম সীমার মধ্যে থেকেই দর প্রস্তাব করতে হবে। প্রস্তাবিত এ দরের সীমা হবে সর্বনিম্ন ৯৮ থেকে সর্বোচ্চ ১৪৫ টাকা। এ সীমার মধ্যে প্রস্তাবিত বিভিন্ন দামকে ভারিত্ব গড় করা হবে। এরপর প্রস্তাবিত দামের সর্বোচ্চ ক্রমানুসারে শেয়ার বরাদ্দ করা হবে এবং যেখানে এসে নিলাম-প্রক্রিয়ার জন্য বরাদ্দকৃত সব শেয়ার শেষ হয়ে যাবে, সেটিই হবে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য প্রস্তাবিত মূল্য।
এ প্রক্রিয়ায় প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা যে শেয়ার বরাদ্দ পাবে তা তালিকাভুক্তির ১৫ দিন পর্যন্ত বিক্রি বা হস্তান্তর করা যাবে না।
এসওসিএলে ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড।
No comments