বিশ্বকাপ নিয়ে সংশয় নেই
বিভিন্ন খেলায় সন্ত্রাসী সংগঠনের হামলার হুমকিতে এমনিতেই কিছু দিন ধরে আলোচনায় ভারতের নিরাপত্তা ইস্যু। ক্রিকেট বিশ্বকাপের বাকি নেই এক বছরও, আর প্রধান আয়োজক ভারতেই কি না নিরাপত্তা সমস্যা! এর মধ্যেই গতকাল ক্রিকেট নিউজিল্যান্ডের প্রধান নির্বাহী জাস্টিন ভন দুম করে বলে বসলেন, ‘বিকল্প ভেন্যু হিসেবে প্রস্তুত আছে অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড।’ দুইয়ে দুইয়ে চার মিলিয়ে এর মাধ্যমে কি এই সংকেতটাই দেওয়া হলো, উপমহাদেশে বিশ্বকাপ আয়োজন অনিশ্চিত?
না, উপমহাদেশে বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা নেই একটুও। ভনের বক্তব্য আসলে চলমান প্রক্রিয়ারই অংশ। আইসিসির সবগুলো ইভেন্টেই এখন মূল ভেন্যুর পাশাপাশি বিকল্প ভেন্যু প্রস্তুত রাখা হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সিনিয়র সহসভাপতি এবং ২০১১ বিশ্বকাপ কেন্দ্রীয় আয়োজক কমিটির আহবায়ক মাহবুবুল আনামও বললেন এমনটাই, ‘উপমহাদেশে বিশ্বকাপ আয়োজনে কোনো সমস্যা নেই। আইসিসি কর্মকর্তারা বরং নিরাপত্তাব্যবস্থাসহ সমস্ত অগ্রগতিতে সন্তুষ্টই। ভন নতুন কিছু বলেননি। সব বৈশ্বিক ইভেন্টেই এখন মূল আয়োজকের সঙ্গে সঙ্গে বিকল্প আয়োজক ঠিক করে রাখে আইসিসি। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই যেমন ইংল্যান্ডের বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছিল শ্রীলঙ্কাকে।’
ঝামেলাটা পাকিয়েছে ব্রিগেড ৩১৩। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি পুনেতে এই সন্ত্রাসী সংগঠনের হামলায় মারা গেছে ১৫ জন। এ বছরই ভারতে হকি বিশ্বকাপ, আইপিএল, কমনওয়েলথ গেমসেও হামলা চালানোর হুমকি দিয়েছে সংগঠনটি। আইপিএল দলগুলোর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটারদের আবার হুমকি দিয়েছিল শিবসেনা। সব মিলিয়ে ভারতের নিরাপত্তাব্যবস্থার দিকে দৃষ্টি এখন পুরো ক্রীড়াবিশ্বের। জয়পুরেই গতকালের ওয়ানডে ম্যাচের নিরাপত্তাব্যবস্থার দিকে নাকি কড়া নজর ছিল আইসিসির। তবে কোনো ইভেন্টেই বাতিল হয়নি বা ভেন্যু সরিয়ে নেওয়া হয়নি। তার মানে ভারতের নিরাপত্তাব্যবস্থাও সন্তোষজনকই।
বিকল্প ভেন্যুর কথা বলেছেন, কিন্তু বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপ নিয়ে খুব একটা সংশয় নেই স্বয়ং ভনেরই। নিউজিল্যান্ডের স্টাফ পত্রিকাকে বিকল্প ভেন্যুর কথা বলার সময় এটাও বলেছেন, ভারতে না আসার কথা ভাবতেই পারছেন না তাঁরা, ‘এশিয়া হলো ক্রিকেটের হূদস্পন্দন। আর ভারতে খেলতে না আসার কথা তো চিন্তাই করা যায় না। তবে স্বাগতিক দেশের নিরাপত্তা পরিকল্পনাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। নিরাপত্তাব্যবস্থা ভালো হলে আমরা এমনকি ইরাকেও যেতে পারি।’
না, উপমহাদেশে বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে অনিশ্চয়তা নেই একটুও। ভনের বক্তব্য আসলে চলমান প্রক্রিয়ারই অংশ। আইসিসির সবগুলো ইভেন্টেই এখন মূল ভেন্যুর পাশাপাশি বিকল্প ভেন্যু প্রস্তুত রাখা হয়। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সিনিয়র সহসভাপতি এবং ২০১১ বিশ্বকাপ কেন্দ্রীয় আয়োজক কমিটির আহবায়ক মাহবুবুল আনামও বললেন এমনটাই, ‘উপমহাদেশে বিশ্বকাপ আয়োজনে কোনো সমস্যা নেই। আইসিসি কর্মকর্তারা বরং নিরাপত্তাব্যবস্থাসহ সমস্ত অগ্রগতিতে সন্তুষ্টই। ভন নতুন কিছু বলেননি। সব বৈশ্বিক ইভেন্টেই এখন মূল আয়োজকের সঙ্গে সঙ্গে বিকল্প আয়োজক ঠিক করে রাখে আইসিসি। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেই যেমন ইংল্যান্ডের বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছিল শ্রীলঙ্কাকে।’
ঝামেলাটা পাকিয়েছে ব্রিগেড ৩১৩। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি পুনেতে এই সন্ত্রাসী সংগঠনের হামলায় মারা গেছে ১৫ জন। এ বছরই ভারতে হকি বিশ্বকাপ, আইপিএল, কমনওয়েলথ গেমসেও হামলা চালানোর হুমকি দিয়েছে সংগঠনটি। আইপিএল দলগুলোর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটারদের আবার হুমকি দিয়েছিল শিবসেনা। সব মিলিয়ে ভারতের নিরাপত্তাব্যবস্থার দিকে দৃষ্টি এখন পুরো ক্রীড়াবিশ্বের। জয়পুরেই গতকালের ওয়ানডে ম্যাচের নিরাপত্তাব্যবস্থার দিকে নাকি কড়া নজর ছিল আইসিসির। তবে কোনো ইভেন্টেই বাতিল হয়নি বা ভেন্যু সরিয়ে নেওয়া হয়নি। তার মানে ভারতের নিরাপত্তাব্যবস্থাও সন্তোষজনকই।
বিকল্প ভেন্যুর কথা বলেছেন, কিন্তু বাংলাদেশ, ভারত ও শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপ নিয়ে খুব একটা সংশয় নেই স্বয়ং ভনেরই। নিউজিল্যান্ডের স্টাফ পত্রিকাকে বিকল্প ভেন্যুর কথা বলার সময় এটাও বলেছেন, ভারতে না আসার কথা ভাবতেই পারছেন না তাঁরা, ‘এশিয়া হলো ক্রিকেটের হূদস্পন্দন। আর ভারতে খেলতে না আসার কথা তো চিন্তাই করা যায় না। তবে স্বাগতিক দেশের নিরাপত্তা পরিকল্পনাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। নিরাপত্তাব্যবস্থা ভালো হলে আমরা এমনকি ইরাকেও যেতে পারি।’
No comments