দুবাই মিশনের ঘাতকদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন নেতানিয়াহু!
দুবাইয়ে হামাস নেতা মাহমুদ আল মাবুর হত্যা মিশনে যাওয়ার আগে গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হিট স্কোয়াড সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। মিশন শেষ করে যাতে তারা ‘ভালোয় ভালোয়’ ফিরতে পারে, সে জন্য তিনি তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে ‘আশীর্বাদ’ও করেছিলেন। ব্রিটেনের সংবাদপত্র সানডে টাইমস এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে।
দুবাই পুলিশ বলেছে, ঘাতকেরা বিভিন্ন দেশ থেকে সে দেশে ঢোকার জন্য কূটনৈতিক পাসপোর্ট ব্যবহার করেছিল। ব্রিটেন, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড ও ফ্রান্স থেকে তারা পাসপোর্ট নিয়ে সে দেশে ঢোকে। এ কারণে ওই দেশগুলোর সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। অবশ্য ইসরায়েল বলেছে, এটা তাদের পারস্পরিক সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করবে না।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে ফ্রান্স ইতিবাচক ইঙ্গিত দেওয়ার পর ইসরায়েল বলেছে, শান্তিচুক্তি ছাড়াই ফিলিস্তিনকে এ ধরনের স্বীকৃতি দেওয়া হলে ওই অঞ্চলের আসল শান্তি বিঘ্নিত হবে।
সানডে টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘কিলিং মিশনে’ যাওয়ার আগে ১১ ঘাতক নেতানিয়াহুর সঙ্গে আলোচনা করেছিল। মোসাদের প্রধান মীর দাগান জেরুজালেমে মোসাদের সদর দপ্তরে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে আমন্ত্রণ জানান। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী সেখানে এসে তাদের পিঠ চাপড়ে বলেন, ‘তোমাদের প্রতি ইসরায়েলবাসীর আস্থা আছে। গুড লাক!’
দুবাইয়ে সরকারি মালিকানাধীন একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে দুবাইয়ের পুলিশপ্রধান লেফটেন্যান্ট দাহি খালফান বলেছেন, ঘাতকেরা কূটনৈতিক পাসপোর্ট নিয়ে ঢুকেছিল। তবে এর বেশি তিনি কিছু বলতে রাজি হননি। এ খবরে ইসরায়েলের সঙ্গে পশ্চিমা দেশগুলোর কূটনৈতিক উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। ব্রিটেন, আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স ও জার্মানি তাদের দেশে নিযুক্ত ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে ইতিমধ্যে কৈফিয়ত চেয়েছে। তবে ইসরায়েল বলেছে, তারা এ ধরনের মিশনে কাউকে পাঠায়নি।
গত ২০ জানুয়ারি হামাসের সশস্ত্র উইংয়ের প্রতিষ্ঠাতা মাহমুদ আল মাবুকে দুবাইয়ের একটি হোটেল কক্ষে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।
দুবাই পুলিশ বলেছে, ঘাতকেরা বিভিন্ন দেশ থেকে সে দেশে ঢোকার জন্য কূটনৈতিক পাসপোর্ট ব্যবহার করেছিল। ব্রিটেন, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড ও ফ্রান্স থেকে তারা পাসপোর্ট নিয়ে সে দেশে ঢোকে। এ কারণে ওই দেশগুলোর সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। অবশ্য ইসরায়েল বলেছে, এটা তাদের পারস্পরিক সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করবে না।
অন্যদিকে ফিলিস্তিনকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে ফ্রান্স ইতিবাচক ইঙ্গিত দেওয়ার পর ইসরায়েল বলেছে, শান্তিচুক্তি ছাড়াই ফিলিস্তিনকে এ ধরনের স্বীকৃতি দেওয়া হলে ওই অঞ্চলের আসল শান্তি বিঘ্নিত হবে।
সানডে টাইমস-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘কিলিং মিশনে’ যাওয়ার আগে ১১ ঘাতক নেতানিয়াহুর সঙ্গে আলোচনা করেছিল। মোসাদের প্রধান মীর দাগান জেরুজালেমে মোসাদের সদর দপ্তরে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুকে আমন্ত্রণ জানান। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী সেখানে এসে তাদের পিঠ চাপড়ে বলেন, ‘তোমাদের প্রতি ইসরায়েলবাসীর আস্থা আছে। গুড লাক!’
দুবাইয়ে সরকারি মালিকানাধীন একটি সংবাদপত্রকে দেওয়া সাক্ষাত্কারে দুবাইয়ের পুলিশপ্রধান লেফটেন্যান্ট দাহি খালফান বলেছেন, ঘাতকেরা কূটনৈতিক পাসপোর্ট নিয়ে ঢুকেছিল। তবে এর বেশি তিনি কিছু বলতে রাজি হননি। এ খবরে ইসরায়েলের সঙ্গে পশ্চিমা দেশগুলোর কূটনৈতিক উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। ব্রিটেন, আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স ও জার্মানি তাদের দেশে নিযুক্ত ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূতকে তলব করে ইতিমধ্যে কৈফিয়ত চেয়েছে। তবে ইসরায়েল বলেছে, তারা এ ধরনের মিশনে কাউকে পাঠায়নি।
গত ২০ জানুয়ারি হামাসের সশস্ত্র উইংয়ের প্রতিষ্ঠাতা মাহমুদ আল মাবুকে দুবাইয়ের একটি হোটেল কক্ষে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়।
No comments