মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায় দিবানিদ্রা
যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন, একটুখানি দিবানিদ্রা শুধু ক্লান্তি কাটায় না, বরং মস্তিষ্কের নতুন তথ্য গ্রহণের ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। গবেষণায় দেখা গেছে, অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যাঁরা দিনে ৯০ মিনিট ঘুমিয়েছিলেন, যাচাই পরীক্ষায় তাঁরা নির্ঘুমদের চেয়ে ভালো ফল করেছেন। গতকাল রোববার ক্যালিফোর্নিয়ার একটি সম্মেলনে এ গবেষণার ফল প্রকাশ করা হয়।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলেতে পরিচালিত এ গবেষণায় দেখা গেছে, মস্তিষ্কের স্বল্প মেয়াদের স্মৃতিগুলো প্রক্রিয়াজাত করতে ঘুম প্রয়োজন। এতে করে নতুন তথ্য গ্রহণের জন্য জায়গা তৈরি হয়।
গবেষণায় ৩৯ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ অংশ নেন। সকালে তাঁদের একটি কঠিন পাঠ শিখতে দেওয়া হয়। এঁদের মধ্যে অর্ধেককে দিবানিদ্রার সুযোগ দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত দেখা যায়, যাঁরা দিনে ঘুমিয়েছিলেন, তাঁরা অন্যদের চেয়ে ভালো শিখেছেন।
গবেষক দলের প্রধান ম্যাথু ওয়াকার বলেন, ‘বিষয়টি অনেকটা এ রকম, প্রয়োজনীয় ঘুম না হওয়ায় ব্যক্তির মস্তিষ্কের স্মৃতিভান্ডার ভর্তি হয়ে যায়। ফলে নতুন তথ্য ঢোকার জায়গা থাকে না। ঘুম মস্তিষ্ককে তথ্যগুলো প্রক্রিয়াজাত করে নতুন তথ্য নেওয়ার জন্য প্রস্তুত করে তোলে।’
তবে যুক্তরাজ্যের সারে স্লিপ রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক ড্রেক-জান জিক বলেন, ‘এখনও পরিষ্কার প্রমাণ পাওয়া যায়নি যে দিবানিদ্রা দেহের জন্য বিশেষ কোনো সুবিধা দেয়।’ তিনি আরও উল্লেখ করেন, এই পরীক্ষাটি গবেষণাগারে চালানো হয়েছে। বাস্তব দুনিয়ায় এত নিশ্চিত ফল নাও পাওয়া যেতে পারে।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলেতে পরিচালিত এ গবেষণায় দেখা গেছে, মস্তিষ্কের স্বল্প মেয়াদের স্মৃতিগুলো প্রক্রিয়াজাত করতে ঘুম প্রয়োজন। এতে করে নতুন তথ্য গ্রহণের জন্য জায়গা তৈরি হয়।
গবেষণায় ৩৯ জন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ অংশ নেন। সকালে তাঁদের একটি কঠিন পাঠ শিখতে দেওয়া হয়। এঁদের মধ্যে অর্ধেককে দিবানিদ্রার সুযোগ দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত দেখা যায়, যাঁরা দিনে ঘুমিয়েছিলেন, তাঁরা অন্যদের চেয়ে ভালো শিখেছেন।
গবেষক দলের প্রধান ম্যাথু ওয়াকার বলেন, ‘বিষয়টি অনেকটা এ রকম, প্রয়োজনীয় ঘুম না হওয়ায় ব্যক্তির মস্তিষ্কের স্মৃতিভান্ডার ভর্তি হয়ে যায়। ফলে নতুন তথ্য ঢোকার জায়গা থাকে না। ঘুম মস্তিষ্ককে তথ্যগুলো প্রক্রিয়াজাত করে নতুন তথ্য নেওয়ার জন্য প্রস্তুত করে তোলে।’
তবে যুক্তরাজ্যের সারে স্লিপ রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক ড্রেক-জান জিক বলেন, ‘এখনও পরিষ্কার প্রমাণ পাওয়া যায়নি যে দিবানিদ্রা দেহের জন্য বিশেষ কোনো সুবিধা দেয়।’ তিনি আরও উল্লেখ করেন, এই পরীক্ষাটি গবেষণাগারে চালানো হয়েছে। বাস্তব দুনিয়ায় এত নিশ্চিত ফল নাও পাওয়া যেতে পারে।
No comments