চিনির ডিও বেশি দিন ধরে রাখছেন ব্যবসায়ীরা
চিনির মূল্য নিয়ন্ত্রণে চার মাস আগে নেওয়া যৌথ সিদ্ধান্ত চিনি পরিশোধনকারী মিলমালিকেরা মানছেন না।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই), চিনি ও খাদ্যশিল্প সংস্থা, আমদানিকারক ও উত্পাদকদের যৌথ সভায় বলা হয়েছিল, চিনির দর বাড়ার অন্যতম কারণ সরবরাহ আদেশ (ডিও) পদ্ধতির অপব্যবহার। সভাটি অনুষ্ঠিত হয় অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে।
চিনির মূল্য যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে কয়েকটি বিষয় পরিপালন করতে হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, মিল থেকে দেওয়া ডিওর মেয়াদ এক মাসের বেশি সময় পর্যন্ত ধরে না রাখা এবং প্রতি ডিওতে বাধ্যতামূলকভাবে চিনির মূল্য উল্লেখ করা।
কিন্তু সম্প্রতি দ্রব্যমূল্যসংক্রান্ত আন্তমন্ত্রণালয় তদারক দলের বৈঠকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন ওঠে। কমিটির আহ্বায়ক বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোস্তফা মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে এতে শিল্প মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি), বিএসটিআইসহ কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, চিনি পরিশোধনকারী মিলমালিকেরা ডিওর কোনো তথ্য দিচ্ছেন না বলে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। অর্থাত্ চার মাস আগে নেওয়া সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে পড়েছে। দর বাড়ানোর কৌশল হিসেবে চিনি মিলমালিক ও ব্যবসায়ীরা এ পথ বেছে নিয়েছেন।
রাজধানীর মৌলভীবাজার ও চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে এসব ডিও কেনাবেচা হয়। একেকটি ডিও বহু হাত বদল হয়ে শেষ মুহূর্তে তা পাইকারি বাজার হয়ে খুচরা বাজার পর্যন্ত আসে। এ কারণে চিনির দর বেড়ে যায়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, ডিওতে চিনির মূল্য ও তারিখ কিছুদিন উল্লেখ করা হলেও এখন আর তা করা হচ্ছে না। এ ছাড়া তদারক দলের সদস্যরা নিয়মিত বৈঠকে আসেন না বলেও বৈঠকে অভিযোগ তোলা হয়।
যোগাযোগ করলে দ্রব্যমূল্যসংক্রান্ত আন্তমন্ত্রণালয় তদারক দলের আহ্বায়ক মোস্তফা মহিউদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ডিওর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত লঙ্ঘনে শিগগিরই পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
তদারক দলকেও শক্তিশালী করা হবে। এ জন্য ট্যারিফ কমিশনের দুজন ও টিসিবির একজনকে দলে অন্তর্ভুক্ত করার কথা চিন্তা করা হচ্ছে।
চিনি পরিশোধনকারী মিলমালিক সমিতির মহাসচিব গোলাম মোস্তফা প্রথম আলোকে বলেন, শুধু রমজান মাসের জন্য এটা করা হয়েছিল। তার পরও সব মিলমালিককে বলা হয়েছে, তাঁরা যাতে বিষয়টি পরিপালন করেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশন (এফবিসিসিআই), চিনি ও খাদ্যশিল্প সংস্থা, আমদানিকারক ও উত্পাদকদের যৌথ সভায় বলা হয়েছিল, চিনির দর বাড়ার অন্যতম কারণ সরবরাহ আদেশ (ডিও) পদ্ধতির অপব্যবহার। সভাটি অনুষ্ঠিত হয় অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে।
চিনির মূল্য যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে কয়েকটি বিষয় পরিপালন করতে হবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, মিল থেকে দেওয়া ডিওর মেয়াদ এক মাসের বেশি সময় পর্যন্ত ধরে না রাখা এবং প্রতি ডিওতে বাধ্যতামূলকভাবে চিনির মূল্য উল্লেখ করা।
কিন্তু সম্প্রতি দ্রব্যমূল্যসংক্রান্ত আন্তমন্ত্রণালয় তদারক দলের বৈঠকে এ ব্যাপারে প্রশ্ন ওঠে। কমিটির আহ্বায়ক বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোস্তফা মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে এতে শিল্প মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি), বিএসটিআইসহ কমিটির অন্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র জানায়, চিনি পরিশোধনকারী মিলমালিকেরা ডিওর কোনো তথ্য দিচ্ছেন না বলে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। অর্থাত্ চার মাস আগে নেওয়া সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে পড়েছে। দর বাড়ানোর কৌশল হিসেবে চিনি মিলমালিক ও ব্যবসায়ীরা এ পথ বেছে নিয়েছেন।
রাজধানীর মৌলভীবাজার ও চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে এসব ডিও কেনাবেচা হয়। একেকটি ডিও বহু হাত বদল হয়ে শেষ মুহূর্তে তা পাইকারি বাজার হয়ে খুচরা বাজার পর্যন্ত আসে। এ কারণে চিনির দর বেড়ে যায়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, ডিওতে চিনির মূল্য ও তারিখ কিছুদিন উল্লেখ করা হলেও এখন আর তা করা হচ্ছে না। এ ছাড়া তদারক দলের সদস্যরা নিয়মিত বৈঠকে আসেন না বলেও বৈঠকে অভিযোগ তোলা হয়।
যোগাযোগ করলে দ্রব্যমূল্যসংক্রান্ত আন্তমন্ত্রণালয় তদারক দলের আহ্বায়ক মোস্তফা মহিউদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ডিওর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত লঙ্ঘনে শিগগিরই পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
তদারক দলকেও শক্তিশালী করা হবে। এ জন্য ট্যারিফ কমিশনের দুজন ও টিসিবির একজনকে দলে অন্তর্ভুক্ত করার কথা চিন্তা করা হচ্ছে।
চিনি পরিশোধনকারী মিলমালিক সমিতির মহাসচিব গোলাম মোস্তফা প্রথম আলোকে বলেন, শুধু রমজান মাসের জন্য এটা করা হয়েছিল। তার পরও সব মিলমালিককে বলা হয়েছে, তাঁরা যাতে বিষয়টি পরিপালন করেন।
No comments