টাইমসের চোখে বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব নেদা আগা
যুক্তরাজ্যের টাইমস পত্রিকা ইরানের বিক্ষোভে নিহত নারী নেদা আগা সুলতানকে তাদের ‘পারসন অব দ্য ইয়ার’ বা বর্ষসেরা ব্যক্তি হিসেবে মনোনীত করেছে। গত জুন মাসে ইরানে বিতর্কিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পর সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভকালে নেদা গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এএফপি।
টাইমস গতকাল শনিবার এক খবরে জানিয়েছে, তেহরানে বিক্ষোভকালে রক্তক্ষরণে নেদা আগা সুলতানের মৃত্যুর দৃশ্য সারা বিশ্বে প্রদর্শিত হওয়ার পর তিনি স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে এক বিশ্বপ্রতীক হয়ে ওঠেন।
তাঁর ছবি নিয়ে বিক্ষোভকারীদের আলোকচিত্রসহ প্রথম পাতার খবরে পত্রিকাটি আরও বলেছে, নেদা বিক্ষোভে যোগ দিয়েছিলেন। কারণ, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে শাসকগোষ্ঠী যেভাবে চুরি করেছে তাতে তিনি ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন।
নেদা বলেছিলেন, তিনি দেশে একটি ব্যতিক্রম ঘটাতে চান। তাঁর কোনো ধারণাই ছিল না যে তিনি কী প্রভাব রাখতে যাচ্ছেন। রাজপথের ওপর রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যুর ঘটনা মোবাইলে ধারণ করা হয়। পরে ওই দৃশ্য সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
টাইমস-এর খবরে আরও বলা হয়, নেদা নিহত হওয়ার ঘটনায় ইরানি শাসকগোষ্ঠীর বৈধতার সর্বশেষ সুতাটিও ছিন্ন হয়।
ওই ঘটনায় ইরানি কট্টরপন্থীরা ক্ষুব্ধ হয়েছিল। তারা বলেছিল যে নেদার প্রাণহানি শাসকদের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার লক্ষ্যে একটি ‘সাজানো’ ঘটনা। তারা আরও দাবি করেছে যে ঘটনাটি সম্পর্কে বানোয়াট খবর দেওয়া হয়েছে এবং বিদেশি গণমাধ্যমে বাড়াবাড়ি রকমের অপপ্রচার চালানো হয়েছে।
টাইমস গতকাল শনিবার এক খবরে জানিয়েছে, তেহরানে বিক্ষোভকালে রক্তক্ষরণে নেদা আগা সুলতানের মৃত্যুর দৃশ্য সারা বিশ্বে প্রদর্শিত হওয়ার পর তিনি স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে এক বিশ্বপ্রতীক হয়ে ওঠেন।
তাঁর ছবি নিয়ে বিক্ষোভকারীদের আলোকচিত্রসহ প্রথম পাতার খবরে পত্রিকাটি আরও বলেছে, নেদা বিক্ষোভে যোগ দিয়েছিলেন। কারণ, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে শাসকগোষ্ঠী যেভাবে চুরি করেছে তাতে তিনি ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন।
নেদা বলেছিলেন, তিনি দেশে একটি ব্যতিক্রম ঘটাতে চান। তাঁর কোনো ধারণাই ছিল না যে তিনি কী প্রভাব রাখতে যাচ্ছেন। রাজপথের ওপর রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যুর ঘটনা মোবাইলে ধারণ করা হয়। পরে ওই দৃশ্য সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে।
টাইমস-এর খবরে আরও বলা হয়, নেদা নিহত হওয়ার ঘটনায় ইরানি শাসকগোষ্ঠীর বৈধতার সর্বশেষ সুতাটিও ছিন্ন হয়।
ওই ঘটনায় ইরানি কট্টরপন্থীরা ক্ষুব্ধ হয়েছিল। তারা বলেছিল যে নেদার প্রাণহানি শাসকদের মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার লক্ষ্যে একটি ‘সাজানো’ ঘটনা। তারা আরও দাবি করেছে যে ঘটনাটি সম্পর্কে বানোয়াট খবর দেওয়া হয়েছে এবং বিদেশি গণমাধ্যমে বাড়াবাড়ি রকমের অপপ্রচার চালানো হয়েছে।
No comments