ডানেডিনের শীতে কাবু পাকিস্তান
‘মনোযোগ এবার ক্রিকেটে’—পাকিস্তানের কোনো সিরিজ শুরু হওয়ার আগে অসংখ্যবার বলা কথাটিই আবার বলতে হচ্ছে। ডানেডিনে বাংলাদেশ সময় আগামীকাল ভোরে শুরু হচ্ছে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড তিন টেস্টের সিরিজ। যে সিরিজের আগে বরাবরের মতোই পাকিস্তানের ক্রিকেটকে ঘিরে মাঠের বাইরের নানা ঘটনাপ্রবাহ আর বিতর্ক। এই সিরিজে যাঁর অধিনায়ক থাকার কথা ছিল, সেই ইউনুস খান বসে আছেন পাকিস্তানে। নাটকীয়ভাবে অধিনায়ক হয়ে গেছেন মোহাম্মদ ইউসুফ।
তবে বিতর্ক নতুন কিছু নয় বলে পাকিস্তানের মাঠের পারফরম্যান্সে এর কোনো প্রভাব নাও পড়তে পারে। কাগজে-কলমে শক্তির বিচারে দুদলই কাছাকাছি। আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে পাকিস্তান আছে ছয় নম্বরে, নিউজিল্যান্ড সাতে, রেটিং পয়েন্টের ব্যবধান ৪।
দুদলেরই মূল শক্তি বোলিং। উমর গুল, মোহাম্মদ আসিফ, মোহাম্মদ আমির, ইয়াসির আরাফাত, আব্দুর রউফকে নিয়ে গড়া পাকিস্তানের পেস আক্রমণ। সেরা একাদশে জায়গা পেলে দুই বছরের বেশি সময় পর আবার টেস্ট ক্রিকেটের স্বাদ পাবেন আসিফ। দানিশ কানেরিয়া ও সাঈদ আজমলকে নিয়ে গড়া স্পিন আক্রমণটাও দুর্দান্ত। তবে নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনে সেরা একাদশে জায়গা হবে যেকোনো একজনের। ক্রিস মার্টিন, ইয়ান ও’ব্রায়েনদের সঙ্গে শেন বন্ড ও ড্যারিল টাফি ফেরায় নিউজিল্যান্ডের পেস আক্রমণটাও দারুণ, আর স্পিনে তো অধিনায়ক ড্যানিয়েল ভেট্টোরি আছেনই।
তবে পাকিস্তান দলকে এসব হিসাব-নিকাশের চেয়েও বেশি ভাবাচ্ছে আবহাওয়া। নিউজিল্যান্ডের মধ্য গ্রীষ্মেও ডানেডিনের শীত কাবু করে ফেলে উপমহাদেশের দলগুলোকে আর এবার তো পাকিস্তান সেখানে পা রেখেছে গ্রীষ্মের একেবারে শুরুতে। কনকনে বাতাস আর সিমিং উইকেটে পাকিস্তান অনুপ্রেরণা খুঁজতে পারে দুই দেশের পারস্পরিক টেস্ট লড়াইয়ের ইতিহাসে। যেখানে তারা অনেক এগিয়ে। ১৮টি টেস্ট সিরিজে নিউজিল্যান্ডের জয় মাত্র দুটিতে, সর্বশেষটি ১৯৮৫ সালে। পাকিস্তান জিতেছে ১২টি সিরিজ। ৪৫ টেস্টের ২১টি জিতেছে পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড মাত্র ৬টি।
তবে বিতর্ক নতুন কিছু নয় বলে পাকিস্তানের মাঠের পারফরম্যান্সে এর কোনো প্রভাব নাও পড়তে পারে। কাগজে-কলমে শক্তির বিচারে দুদলই কাছাকাছি। আইসিসি টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে পাকিস্তান আছে ছয় নম্বরে, নিউজিল্যান্ড সাতে, রেটিং পয়েন্টের ব্যবধান ৪।
দুদলেরই মূল শক্তি বোলিং। উমর গুল, মোহাম্মদ আসিফ, মোহাম্মদ আমির, ইয়াসির আরাফাত, আব্দুর রউফকে নিয়ে গড়া পাকিস্তানের পেস আক্রমণ। সেরা একাদশে জায়গা পেলে দুই বছরের বেশি সময় পর আবার টেস্ট ক্রিকেটের স্বাদ পাবেন আসিফ। দানিশ কানেরিয়া ও সাঈদ আজমলকে নিয়ে গড়া স্পিন আক্রমণটাও দুর্দান্ত। তবে নিউজিল্যান্ডের কন্ডিশনে সেরা একাদশে জায়গা হবে যেকোনো একজনের। ক্রিস মার্টিন, ইয়ান ও’ব্রায়েনদের সঙ্গে শেন বন্ড ও ড্যারিল টাফি ফেরায় নিউজিল্যান্ডের পেস আক্রমণটাও দারুণ, আর স্পিনে তো অধিনায়ক ড্যানিয়েল ভেট্টোরি আছেনই।
তবে পাকিস্তান দলকে এসব হিসাব-নিকাশের চেয়েও বেশি ভাবাচ্ছে আবহাওয়া। নিউজিল্যান্ডের মধ্য গ্রীষ্মেও ডানেডিনের শীত কাবু করে ফেলে উপমহাদেশের দলগুলোকে আর এবার তো পাকিস্তান সেখানে পা রেখেছে গ্রীষ্মের একেবারে শুরুতে। কনকনে বাতাস আর সিমিং উইকেটে পাকিস্তান অনুপ্রেরণা খুঁজতে পারে দুই দেশের পারস্পরিক টেস্ট লড়াইয়ের ইতিহাসে। যেখানে তারা অনেক এগিয়ে। ১৮টি টেস্ট সিরিজে নিউজিল্যান্ডের জয় মাত্র দুটিতে, সর্বশেষটি ১৯৮৫ সালে। পাকিস্তান জিতেছে ১২টি সিরিজ। ৪৫ টেস্টের ২১টি জিতেছে পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড মাত্র ৬টি।
No comments