বিনিয়োগ বোর্ড এককেন্দ্রিক সেবা আবার চালু করবে
দেশীয় ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে এককেন্দ্রিক সেবা (ওয়ান স্টপ সার্ভিস) পুনরায় চালু করার ঘোষণা দিয়েছেন বিনিয়োগ বোর্ডের (বিওআই) নির্বাহী চেয়ারম্যান এস এ সামাদ।
গতকাল রোববার ঢাকা চেম্বার কার্যালয়ে কানাডা-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ক্যানচেম) আয়োজিত ‘বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্র হিসেবে বাংলাদেশের সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
ক্যানচেম সভাপতি মাসুদ রহমান, সহসভাপতি জন ডগলাস হার্নস, বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত রবার্ট ম্যাকদুগাল প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, সব ধরনের বিনিয়োগের অন্যতম ক্ষেত্র বাংলাদেশ। এখানে উদ্যোক্তাদের ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নির্দিষ্ট কয়েকটি ক্ষেত্র ছাড়া বাংলাদেশে বিনিয়োগের দ্বার অবারিত। আইনের মাধ্যমে বিনিয়োগ বিশেষভাবে সংরক্ষিত। দেশীয় ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে উদ্যোক্তাদের আরও সুবিধা দেওয়া হবে।
এস এ সামাদ জানান, বর্তমানে দেশে কানাডার ২৯ কোটি ৬৩ লাখ ডলারের ৪৪টি বিনিয়োগ প্রকল্প রয়েছে।
এতে কর্মসংস্থান হয়েছে ১১ হাজার ৪৭ জন মানুষের। এ বিনিয়োগ আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিওআইয়ের চেয়ারম্যান বলেন, দুর্নীতি ও অপরাধ দিন দিন কমছে। এটিই প্রমাণ করে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
রবার্ট ম্যাকদুগাল বলেন, রাজধানীর যানজট পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য যানজট দূর করা জরুরি। এ জন্য মুখের বুলির চেয়ে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ হাতে নিতে হবে।
ক্যানচেম সভাপতি মাসুদ রহমান বিদেশি বিনিয়োগের জন্য সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিকে (পিপিপি) অন্যতম উদ্যোগ বলে মনে করেন। তিনি বলেন, বন্দর, সড়ক ও জনপথ, জ্বালানিসহ অবকাঠামো খাতে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ দরকার।
মাসুদ রহমান আরও বলেন, সঠিক নীতিসহায়তা ও আর্থিক প্রণোদনা পাওয়া গেলে দেশি-বিদেশি যৌথ মালিকানায় অনেক বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব।
গতকাল রোববার ঢাকা চেম্বার কার্যালয়ে কানাডা-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ক্যানচেম) আয়োজিত ‘বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্র হিসেবে বাংলাদেশের সম্ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
ক্যানচেম সভাপতি মাসুদ রহমান, সহসভাপতি জন ডগলাস হার্নস, বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার রাষ্ট্রদূত রবার্ট ম্যাকদুগাল প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারম্যান বলেন, সব ধরনের বিনিয়োগের অন্যতম ক্ষেত্র বাংলাদেশ। এখানে উদ্যোক্তাদের ব্যাপক সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নির্দিষ্ট কয়েকটি ক্ষেত্র ছাড়া বাংলাদেশে বিনিয়োগের দ্বার অবারিত। আইনের মাধ্যমে বিনিয়োগ বিশেষভাবে সংরক্ষিত। দেশীয় ও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে উদ্যোক্তাদের আরও সুবিধা দেওয়া হবে।
এস এ সামাদ জানান, বর্তমানে দেশে কানাডার ২৯ কোটি ৬৩ লাখ ডলারের ৪৪টি বিনিয়োগ প্রকল্প রয়েছে।
এতে কর্মসংস্থান হয়েছে ১১ হাজার ৪৭ জন মানুষের। এ বিনিয়োগ আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বিওআইয়ের চেয়ারম্যান বলেন, দুর্নীতি ও অপরাধ দিন দিন কমছে। এটিই প্রমাণ করে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে।
রবার্ট ম্যাকদুগাল বলেন, রাজধানীর যানজট পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য যানজট দূর করা জরুরি। এ জন্য মুখের বুলির চেয়ে বাস্তবমুখী পদক্ষেপ হাতে নিতে হবে।
ক্যানচেম সভাপতি মাসুদ রহমান বিদেশি বিনিয়োগের জন্য সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিকে (পিপিপি) অন্যতম উদ্যোগ বলে মনে করেন। তিনি বলেন, বন্দর, সড়ক ও জনপথ, জ্বালানিসহ অবকাঠামো খাতে বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ দরকার।
মাসুদ রহমান আরও বলেন, সঠিক নীতিসহায়তা ও আর্থিক প্রণোদনা পাওয়া গেলে দেশি-বিদেশি যৌথ মালিকানায় অনেক বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করা সম্ভব।
No comments