নওয়াজের সামনে যত চ্যালেঞ্জ
১৯৯৯ সালে জেনারেল পারভেজ মোশাররফের অভ্যুত্থানে ক্ষমতা হারানো নওয়াজ শরিফ ১৪ বছর পর আবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছন। দেশটির ইতিহাসে নওয়াজই প্রথম ব্যক্তি, যিনি তৃতীয় মেয়াদে প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর নওয়াজকে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। কারণ, লাগাতার বিদ্যুৎ-বিভ্রাট থেকে শুরু করে তালেবান তৎপরতাসহ নানা সমস্যা সামনে নিয়ে ক্ষমতায় ফিরছেন তিনি। এ ছাড়া অর্থনৈতিক দুরবস্থা তো আছেই।
নওয়াজ বলেছেন, ক্ষমতায় গেলে যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধে সহায়তা বন্ধ করবেন। পাশাপাশি আল-কায়েদা ও তালেবানের বিরুদ্ধে চলমান লড়াইও অব্যাহত রাখবেন। সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় সব দলকে নিয়ে একটি জাতীয় নীতিমালা প্রণয়নের পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, পৃথিবীর যেকোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে ঝামেলা এড়াতে আমরা কাউকেই কখনো আমাদের মাটি ব্যবহার করতে দেব না।’
নির্বাচনে জয়ের আভাস পেয়ে শনিবার গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে নওয়াজ বলেছিলেন, ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে নয়াদিল্লির সঙ্গে বিদ্যমান বিবাদ নিরসনে কঠোর পরিশ্রম করেছেন তিনি। নওয়াজ বলেন, ‘আমরা যেখানে শেষ করেছি, সেখান থেকেই শুরু করব। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে কাশ্মীরসহ দুই দেশের মধ্যে বিবদমান অমীমাংসিত সমস্যাগুলোর শান্তিপূর্ণ সমাধানে আমরা এগিয়ে যেতে চাই।’ তিনি বলেন, তাঁর সরকার ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলবে এবং তাঁর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে আমন্ত্রণ জানানো হবে।
শাসনক্ষমতায় এসব চ্যালেঞ্জ ছাড়াও নওয়াজের সামনে রয়েছে বেলুচিস্তান সংকটসহ দেশটির বিপর্যস্ত জ্বালানি খাত। তা ছাড়া জাতীয় পর্যায়ে জেঁকে বসেছে দুর্নীতি। তাই দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করা এবং দুর্বল অর্থনীতিকে চাঙা করতে একগাদা সংস্কার কর্মসূচি হাতে নিতে হবে নওয়াজকে। নিতে হতে পারে সরকারের ব্যয় কাটছাঁটের মতো ঝুঁকিপূর্ণ পদক্ষেপও।
নওয়াজ গতকাল সোমবার তাঁর বাসভবনে বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সেই ইঙ্গিতই দিলেন। তিনি বলেন, তাঁর সরকারের প্রধান কাজই হবে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার। তাঁর আমলেই পাকিস্তান হবে এশীয় বাঘ।
যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলার ব্যাপারে নওয়াজ বলেন, ড্রোন হামলা বন্ধে তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে রাজি করানোর চেষ্টা করবেন। তাঁর সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের ওপর জোর দেবে। তা ছাড়া আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারেও তাঁর সরকার সহায়তা করবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর নওয়াজকে অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। কারণ, লাগাতার বিদ্যুৎ-বিভ্রাট থেকে শুরু করে তালেবান তৎপরতাসহ নানা সমস্যা সামনে নিয়ে ক্ষমতায় ফিরছেন তিনি। এ ছাড়া অর্থনৈতিক দুরবস্থা তো আছেই।
নওয়াজ বলেছেন, ক্ষমতায় গেলে যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদবিরোধী যুদ্ধে সহায়তা বন্ধ করবেন। পাশাপাশি আল-কায়েদা ও তালেবানের বিরুদ্ধে চলমান লড়াইও অব্যাহত রাখবেন। সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় সব দলকে নিয়ে একটি জাতীয় নীতিমালা প্রণয়নের পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, পৃথিবীর যেকোনো রাষ্ট্রের সঙ্গে ঝামেলা এড়াতে আমরা কাউকেই কখনো আমাদের মাটি ব্যবহার করতে দেব না।’
নির্বাচনে জয়ের আভাস পেয়ে শনিবার গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে নওয়াজ বলেছিলেন, ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে নয়াদিল্লির সঙ্গে বিদ্যমান বিবাদ নিরসনে কঠোর পরিশ্রম করেছেন তিনি। নওয়াজ বলেন, ‘আমরা যেখানে শেষ করেছি, সেখান থেকেই শুরু করব। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নে কাশ্মীরসহ দুই দেশের মধ্যে বিবদমান অমীমাংসিত সমস্যাগুলোর শান্তিপূর্ণ সমাধানে আমরা এগিয়ে যেতে চাই।’ তিনি বলেন, তাঁর সরকার ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলবে এবং তাঁর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংকে আমন্ত্রণ জানানো হবে।
শাসনক্ষমতায় এসব চ্যালেঞ্জ ছাড়াও নওয়াজের সামনে রয়েছে বেলুচিস্তান সংকটসহ দেশটির বিপর্যস্ত জ্বালানি খাত। তা ছাড়া জাতীয় পর্যায়ে জেঁকে বসেছে দুর্নীতি। তাই দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করা এবং দুর্বল অর্থনীতিকে চাঙা করতে একগাদা সংস্কার কর্মসূচি হাতে নিতে হবে নওয়াজকে। নিতে হতে পারে সরকারের ব্যয় কাটছাঁটের মতো ঝুঁকিপূর্ণ পদক্ষেপও।
নওয়াজ গতকাল সোমবার তাঁর বাসভবনে বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে সেই ইঙ্গিতই দিলেন। তিনি বলেন, তাঁর সরকারের প্রধান কাজই হবে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার। তাঁর আমলেই পাকিস্তান হবে এশীয় বাঘ।
যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলার ব্যাপারে নওয়াজ বলেন, ড্রোন হামলা বন্ধে তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে রাজি করানোর চেষ্টা করবেন। তাঁর সরকার যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের ওপর জোর দেবে। তা ছাড়া আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারেও তাঁর সরকার সহায়তা করবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
No comments