বিচ্ছেদ ঠেকাতে এবার সরকারি খরচে মধুচন্দ্রিমা
বিবাহবিচ্ছেদ ঠেকাতে ভারতে দম্পতিদের পর্যটনে পাঠানোর উদ্যোগের কথা জানার পরপরই মালয়েশিয়া থেকে এসেছে একটু ভিন্ন ধরনের সংবাদ। দেশটিতে বিবাহবিচ্ছেদ ঠেকানোর লক্ষ্যে বিচ্ছেদের দ্বারপ্রান্তে থাকা দম্পতিদের বিনা খরচে মধুচন্দ্রিমায় পাঠানোর প্রকল্প হাতে নিয়েছে মালয়েশিয়ার একটি রাজ্যের কর্তৃপক্ষ। ওই রাজ্যে বিবাহবিচ্ছেদের উচ্চহারের প্রেক্ষাপটে কর্তৃপক্ষ এ পদক্ষেপ নিল।
দাম্পত্য কলহের অবসান ঘটিয়ে শান্তি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে তেরেঙ্গনু রাজ্য কর্তৃপক্ষ এ উদ্যোগ নিয়েছে। গতকাল সোমবার এ খবর দিয়েছে দ্য স্টার পত্রিকা।
চলতি বছরের শেষের দিকে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে। মধুচন্দ্রিমার খরচ বহন করবে রাজ্য সরকার।
কমিউনিটি উন্নয়ন কাউন্সিল ও রাজ্য সরকার যৌথভাবে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। রাজ্যের কল্যাণ, কমিউনিটির উন্নয়ন ও নারীবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আশারি ইদ্রিস বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একটি পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। বিবাহবিচ্ছেদের দ্বারপ্রান্তে থাকা ২৫ জোড়া দম্পতিকে তখন মধুচন্দ্রিমায় পাঠানো হয়েছিল। তাঁরা তিন দিন তিন রাত বাড়ি থেকে দূরে অবস্থান করেন। সেই পাইলট প্রকল্পের ফলাফল ছিল ইতিবাচক।
তবে এ মধুচন্দ্রিমার ফলে ঠিক কত জোড়া দম্পতির বিয়ে ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা পেয়েছে, সেটা জানাননি তিনি। আশারি ইদ্রিস জানান, যখন কোনো দম্পতির ভালোবাসার সম্পর্ক তিক্ততার দিকে গড়াবে, তখন তাঁদের স্বাভাবিক পরামর্শ দেওয়া হবে। কিন্তু যেসব দম্পতির বিয়ে ভাঙনের দিকে গড়াবে, তাঁদের দ্বিতীয়বারের মতো মধুচন্দ্রিমার প্রস্তাব দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, নববিবাহিত দম্পতিদের বোঝাপড়ায় সমস্যা হতে পারে। সামান্য বিবাদের ফলে সম্পর্ক ভাঙনের দিকে গড়াতে পারে। কিন্তু দুই দশক ধরে সংসার করা কোনো দম্পতি যদি বিবাহবিচ্ছেদ ঘটাতে চান, তাহলে সেটা গ্রহণযোগ্য নয়।
দাম্পত্য কলহের অবসান ঘটিয়ে শান্তি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে তেরেঙ্গনু রাজ্য কর্তৃপক্ষ এ উদ্যোগ নিয়েছে। গতকাল সোমবার এ খবর দিয়েছে দ্য স্টার পত্রিকা।
চলতি বছরের শেষের দিকে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ শুরু হবে। মধুচন্দ্রিমার খরচ বহন করবে রাজ্য সরকার।
কমিউনিটি উন্নয়ন কাউন্সিল ও রাজ্য সরকার যৌথভাবে এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। রাজ্যের কল্যাণ, কমিউনিটির উন্নয়ন ও নারীবিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আশারি ইদ্রিস বলেন, প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একটি পাইলট প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। বিবাহবিচ্ছেদের দ্বারপ্রান্তে থাকা ২৫ জোড়া দম্পতিকে তখন মধুচন্দ্রিমায় পাঠানো হয়েছিল। তাঁরা তিন দিন তিন রাত বাড়ি থেকে দূরে অবস্থান করেন। সেই পাইলট প্রকল্পের ফলাফল ছিল ইতিবাচক।
তবে এ মধুচন্দ্রিমার ফলে ঠিক কত জোড়া দম্পতির বিয়ে ভাঙনের কবল থেকে রক্ষা পেয়েছে, সেটা জানাননি তিনি। আশারি ইদ্রিস জানান, যখন কোনো দম্পতির ভালোবাসার সম্পর্ক তিক্ততার দিকে গড়াবে, তখন তাঁদের স্বাভাবিক পরামর্শ দেওয়া হবে। কিন্তু যেসব দম্পতির বিয়ে ভাঙনের দিকে গড়াবে, তাঁদের দ্বিতীয়বারের মতো মধুচন্দ্রিমার প্রস্তাব দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, নববিবাহিত দম্পতিদের বোঝাপড়ায় সমস্যা হতে পারে। সামান্য বিবাদের ফলে সম্পর্ক ভাঙনের দিকে গড়াতে পারে। কিন্তু দুই দশক ধরে সংসার করা কোনো দম্পতি যদি বিবাহবিচ্ছেদ ঘটাতে চান, তাহলে সেটা গ্রহণযোগ্য নয়।
No comments