অর্থসংকটে আল-কায়েদা?
সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ আর্থিক সংকটের ভেতর দিয়ে যাচ্ছে জঙ্গি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আল-কায়েদা। মার্কিন গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে এই তথ্য বেরিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছে বিবিসি। মার্কিন গোয়েন্দাদের অনুসন্ধানে জানা গেছে, আল-কায়েদা আর্থিক সংকটের ভেতর দিয়ে গেলেও অপর জঙ্গি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন তালেবানের কোষাগার বেশ ভালোভাবেই ফুলে-ফেঁপে উঠছে। গোয়েন্দাদের কাছে খবর রয়েছে এ বছর আল-কায়েদা বিভিন্ন মাধ্যমে বেশ কয়েকবার অর্থ সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদ দমনের দায়িত্বে নিয়োজিত গোয়েন্দারা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের আল-কায়েদা-বিরোধী অব্যাহত অভিযানের ফলেই তাঁদের বিভিন্ন আর্থিক সহায়তার নেটওয়ার্ক ভেঙে পড়েছে। আফগানিস্তানে বিভিন্ন মাদক উত্পাদন ও এর বাজারজাতকরণের মাধ্যমে আল-কায়েদা বিপুল অর্থ আয় করে থাকে। সেই মাদকলব্ধ অর্থেই এই সংগঠন বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসী তত্পরতা চালায়।
আল-কায়েদার নেতৃস্থানীয়রা ইতিমধ্যেই অর্থসংকট নিয়ে নিজেদের মধ্যে একাধিক বৈঠকে মিলিত হয়েছেন। আল-কায়েদা নেতারা আশঙ্কা করছেন, পর্যাপ্ত অর্থের অভাবে আল-কায়েদার জঙ্গি নিয়োগ, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলোর আর্থিক সংগতিবিষয়ে মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তা ডেভিড কোহেন বলেন, ‘সাত বছরের মধ্যে এবারই আল-কায়েদা সবচেয়ে ব্যাপক আর্থিক সংকটের মধ্যে রয়েছে। তাদের আর্থিক সংকট দিন দিন বেড়েই চলেছে। সে কারণে সন্ত্রাস ও অপরাধ-বিশ্বে তাদের প্রভাব ক্রমেই কমছে।’ তবে কোহেন মনে করেন, আল-কায়েদার অনেক দাতা রয়েছে যারা আল-কায়েদাকে অর্থ সাহায্য দিতে ইচ্ছুক ও প্রস্তুত, সেই সব দাতার আর্থিক সংগতিও অনেক বেশি।
এদিকে আল-কায়েদা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় থাকলেও তালেবানদের আর্থিক সংগতি দিন দিন বেড়েই চলেছে। আল-কায়েদার মতো তালেবানদের অর্থপ্রবাহে নজরদারি থাকলেও তাদের আর্থিক সংগতি কীভাবে বাড়ছে তা নিয়ে চিন্তিত মার্কিন গোয়েন্দারা। তাঁদের মতে, তালেবানরা বেশির ভাগ অর্থসাহায্য পেয়ে থাকে মধ্যপ্রাচ্য তথা উপসাগরীয় অঞ্চল থেকে। তালেবানদের অর্থসাহায্য দাতাদের সংখ্যা আল-কায়েদার চেয়ে অনেক বেশি, সে কারণে এই অর্থপ্রবাহে বাধা সৃষ্টি করা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে মার্কিন গোয়েন্দাদের।
মার্কিন গোয়েন্দা তথ্যে আরও জানা যায়, জঙ্গি সংগঠনগুলো সন্ত্রাস ছাড়াও অন্যান্য অপরাধমূলক কাজে জড়িত হয়ে নিজেদের প্রয়োজনীয় অর্থ নিজেরাই জোগাড় করছে। লেবাননের জঙ্গি সংগঠন হিজবুল্লাহ বিভিন্ন জাল সফটওয়্যার বিক্রি ও চোরাচালান করে নিজেদের অর্থ জোগাড় করে থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসবাদ দমনের দায়িত্বে নিয়োজিত গোয়েন্দারা জানান, যুক্তরাষ্ট্রের আল-কায়েদা-বিরোধী অব্যাহত অভিযানের ফলেই তাঁদের বিভিন্ন আর্থিক সহায়তার নেটওয়ার্ক ভেঙে পড়েছে। আফগানিস্তানে বিভিন্ন মাদক উত্পাদন ও এর বাজারজাতকরণের মাধ্যমে আল-কায়েদা বিপুল অর্থ আয় করে থাকে। সেই মাদকলব্ধ অর্থেই এই সংগঠন বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সন্ত্রাসী তত্পরতা চালায়।
আল-কায়েদার নেতৃস্থানীয়রা ইতিমধ্যেই অর্থসংকট নিয়ে নিজেদের মধ্যে একাধিক বৈঠকে মিলিত হয়েছেন। আল-কায়েদা নেতারা আশঙ্কা করছেন, পর্যাপ্ত অর্থের অভাবে আল-কায়েদার জঙ্গি নিয়োগ, প্রশিক্ষণ ইত্যাদি ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠীগুলোর আর্থিক সংগতিবিষয়ে মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তা ডেভিড কোহেন বলেন, ‘সাত বছরের মধ্যে এবারই আল-কায়েদা সবচেয়ে ব্যাপক আর্থিক সংকটের মধ্যে রয়েছে। তাদের আর্থিক সংকট দিন দিন বেড়েই চলেছে। সে কারণে সন্ত্রাস ও অপরাধ-বিশ্বে তাদের প্রভাব ক্রমেই কমছে।’ তবে কোহেন মনে করেন, আল-কায়েদার অনেক দাতা রয়েছে যারা আল-কায়েদাকে অর্থ সাহায্য দিতে ইচ্ছুক ও প্রস্তুত, সেই সব দাতার আর্থিক সংগতিও অনেক বেশি।
এদিকে আল-কায়েদা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় থাকলেও তালেবানদের আর্থিক সংগতি দিন দিন বেড়েই চলেছে। আল-কায়েদার মতো তালেবানদের অর্থপ্রবাহে নজরদারি থাকলেও তাদের আর্থিক সংগতি কীভাবে বাড়ছে তা নিয়ে চিন্তিত মার্কিন গোয়েন্দারা। তাঁদের মতে, তালেবানরা বেশির ভাগ অর্থসাহায্য পেয়ে থাকে মধ্যপ্রাচ্য তথা উপসাগরীয় অঞ্চল থেকে। তালেবানদের অর্থসাহায্য দাতাদের সংখ্যা আল-কায়েদার চেয়ে অনেক বেশি, সে কারণে এই অর্থপ্রবাহে বাধা সৃষ্টি করা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে মার্কিন গোয়েন্দাদের।
মার্কিন গোয়েন্দা তথ্যে আরও জানা যায়, জঙ্গি সংগঠনগুলো সন্ত্রাস ছাড়াও অন্যান্য অপরাধমূলক কাজে জড়িত হয়ে নিজেদের প্রয়োজনীয় অর্থ নিজেরাই জোগাড় করছে। লেবাননের জঙ্গি সংগঠন হিজবুল্লাহ বিভিন্ন জাল সফটওয়্যার বিক্রি ও চোরাচালান করে নিজেদের অর্থ জোগাড় করে থাকে।
No comments