সন্ত্রাস-অনিয়মের লাগাম টেনে ধরা দরকার -যুবলীগ নেতা বলে কথা!
শাসক দল আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের দেশের বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও অবৈধ দখলের মতো ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ার সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে প্রতিদিন। আইনকানুনের তোয়াক্কা না করে শাসক দলের নেতা-কর্মীরা যেন নিজ নিজ এলাকায় নিজস্ব রাজত্ব কায়েম করেছেন। সামাজিক সন্ত্রাস চালানোর পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর খবরদারি যেন তাঁদের উত্তরাধিকার। সাংসদ থেকে শুরু করে মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মী, কেউই পিছিয়ে নেই। অত্যন্ত উদ্বেগের বিষয় হলো, সরকার নানা সময়ে এঁদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার ঘোষণা দিলেও বাস্তবে এর দেখা মিলছে না।
এমনই এক পীড়াদায়ক ঘটনার কথা জানাচ্ছে সোমবারের প্রথম আলো; কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার ছয়সুতি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কক্ষে ঢুকে এক শিক্ষার্থী ও তার মাকে আহত করেছেন যুবলীগের এক নেতা। প্রভাবের দিক থেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ কোনো ঘটনা না হলেও এটি শাসক দলের নেতাদের বেপরোয়াপনার এক দৃষ্টান্ত। প্রধান শিক্ষকের কী কী করতে হবে, সে বিষয়েও নির্দেশনা দিয়েছেন যুবলীগের ওই নেতা। দলের পক্ষ থেকে তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হলে হয়তো আমাদের এমন বেপরোয়া সন্ত্রাস দেখতে হতো না।
শাসক দলের সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তিরা সন্ত্রাস ও অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত হলে জনগণ অত্যন্ত অসহায় হয়ে পড়ে। এঁদের প্রতিরোধ করা কঠিন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ ক্ষমতাকাঠামোর নানা অংশের আনুকূল্যও পান তাঁরা। দলের কেন্দ্র ও শাখা কমিটিগুলো তাঁদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান না নিলে অবস্থা আরও খারাপ হবে, যার দায় সরকার এড়াতে পারবে না।
এ ধরনের ঘটনা আমরা নিয়মিত সরকার ও দলের নজরে আনার চেষ্টা করে যাচ্ছি। কিন্তু এর পরও এ ধরনের ঘটনা ঘটেই চলেছে। সরকারের মন্ত্রী বা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও সত্যিকারের কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এখনই সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও অবৈধ দখলের লাগাম টেনে ধরা জরুরি।
এমনই এক পীড়াদায়ক ঘটনার কথা জানাচ্ছে সোমবারের প্রথম আলো; কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচর উপজেলার ছয়সুতি উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কক্ষে ঢুকে এক শিক্ষার্থী ও তার মাকে আহত করেছেন যুবলীগের এক নেতা। প্রভাবের দিক থেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ কোনো ঘটনা না হলেও এটি শাসক দলের নেতাদের বেপরোয়াপনার এক দৃষ্টান্ত। প্রধান শিক্ষকের কী কী করতে হবে, সে বিষয়েও নির্দেশনা দিয়েছেন যুবলীগের ওই নেতা। দলের পক্ষ থেকে তাঁদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হলে হয়তো আমাদের এমন বেপরোয়া সন্ত্রাস দেখতে হতো না।
শাসক দলের সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তিরা সন্ত্রাস ও অনিয়মের সঙ্গে যুক্ত হলে জনগণ অত্যন্ত অসহায় হয়ে পড়ে। এঁদের প্রতিরোধ করা কঠিন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ ক্ষমতাকাঠামোর নানা অংশের আনুকূল্যও পান তাঁরা। দলের কেন্দ্র ও শাখা কমিটিগুলো তাঁদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান না নিলে অবস্থা আরও খারাপ হবে, যার দায় সরকার এড়াতে পারবে না।
এ ধরনের ঘটনা আমরা নিয়মিত সরকার ও দলের নজরে আনার চেষ্টা করে যাচ্ছি। কিন্তু এর পরও এ ধরনের ঘটনা ঘটেই চলেছে। সরকারের মন্ত্রী বা আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও সত্যিকারের কোনো পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। এখনই সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও অবৈধ দখলের লাগাম টেনে ধরা জরুরি।
No comments