চীন-মার্কিন সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ করার আহ্বান ওবামার
আর কোনো অবিশ্বাস বা দ্বন্দ্ব নয়, এসব দূর করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে তোলার আহ্বান জানালেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তিনি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা ও জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বিষয়গুলোয় পারস্পরিক সহযোগিতার আহ্বান জানান।
গত সোমবার ওয়াশিংটনে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুরু হওয়া দুই দিনব্যাপী চীন-মার্কিন কৌশলগত ও অর্থনৈতিক সংলাপের উদ্বোধনী ভাষণে ওবামা এই আহ্বান জানান। বেইজিং থেকে আসা চীনা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এই সংলাপে অংশ নেন। খবর এএফপির।
সংলাপে বারাক ওবামা ছাড়াও অংশ নেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও অর্থমন্ত্রী টিমথি গেইথনার। চীনের পক্ষে অংশ নেন উপপ্রধানমন্ত্রী ওয়াং কিশান ও স্টেট কাউন্সিলর ডাই বিঙ্গু।
সংলাপ শুরু হওয়ার আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার সম্পর্ক নির্ধারণ করবে ২১ শতক কেমন যাবে। এ সম্পর্ক যেকোনো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের চেয়ে শক্তিশালী হবে। এ সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করেই আমরা এগিয়ে যাব।’ তবে চীনে মানবাধিকার ক্ষুণ্ন হচ্ছে বলে অভিযোগ করতে ছাড়েননি ওবামা। তিনি চীনকে জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের রক্ষা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শনের আহ্বান জানান।
ওবামা বলেন, ‘আমেরিকানরা চীনের প্রাচীন সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা করে। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সব ধর্ম ও সংস্কৃতির লোককে শ্রদ্ধা করতে হবে এবং সবাইকে কথা বলার অধিকার দিতে হবে।’
ওয়াং কিশান বলেন, চীনের অর্থনীতি মার্কিন মন্দা অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সাহায্য করতে পারে। তিনি বলেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে উঠলে এ সম্পর্ক নিশ্চিতভাবে এগিয়ে যাবে।
প্রথম দিনের সংলাপে জলবায়ু পরিবর্তন ও অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে ওঠার বিষয়টি প্রাধান্য পায়। এ ছাড়া পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধ, উত্তর কোরিয়া এবং ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়েও আলোচনা হয়। গতকাল মঙ্গলবার দ্বিতীয় দিনের আলোচনা হওয়ার কথা ছিল।
গত সোমবার ওয়াশিংটনে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শুরু হওয়া দুই দিনব্যাপী চীন-মার্কিন কৌশলগত ও অর্থনৈতিক সংলাপের উদ্বোধনী ভাষণে ওবামা এই আহ্বান জানান। বেইজিং থেকে আসা চীনা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এই সংলাপে অংশ নেন। খবর এএফপির।
সংলাপে বারাক ওবামা ছাড়াও অংশ নেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন ও অর্থমন্ত্রী টিমথি গেইথনার। চীনের পক্ষে অংশ নেন উপপ্রধানমন্ত্রী ওয়াং কিশান ও স্টেট কাউন্সিলর ডাই বিঙ্গু।
সংলাপ শুরু হওয়ার আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার সম্পর্ক নির্ধারণ করবে ২১ শতক কেমন যাবে। এ সম্পর্ক যেকোনো দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের চেয়ে শক্তিশালী হবে। এ সম্পর্কের ওপর ভিত্তি করেই আমরা এগিয়ে যাব।’ তবে চীনে মানবাধিকার ক্ষুণ্ন হচ্ছে বলে অভিযোগ করতে ছাড়েননি ওবামা। তিনি চীনকে জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের রক্ষা ও শ্রদ্ধা প্রদর্শনের আহ্বান জানান।
ওবামা বলেন, ‘আমেরিকানরা চীনের প্রাচীন সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা করে। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সব ধর্ম ও সংস্কৃতির লোককে শ্রদ্ধা করতে হবে এবং সবাইকে কথা বলার অধিকার দিতে হবে।’
ওয়াং কিশান বলেন, চীনের অর্থনীতি মার্কিন মন্দা অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে সাহায্য করতে পারে। তিনি বলেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ঘনিষ্ঠ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতার সম্পর্ক গড়ে উঠলে এ সম্পর্ক নিশ্চিতভাবে এগিয়ে যাবে।
প্রথম দিনের সংলাপে জলবায়ু পরিবর্তন ও অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে ওঠার বিষয়টি প্রাধান্য পায়। এ ছাড়া পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধ, উত্তর কোরিয়া এবং ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়েও আলোচনা হয়। গতকাল মঙ্গলবার দ্বিতীয় দিনের আলোচনা হওয়ার কথা ছিল।
No comments