রেকর্ডের সঙ্গে চলছে পোশাক-বিতর্ক
দুই দিনে রেকর্ড হয়েছে ১১টি। তবুও রোম বিশ্ব সাঁতার প্রতিযোগিতার সবচেয়ে আলোচিত চরিত্র কোনো সাঁতারু নয়, সাঁতারের পোশাক ‘সুপার স্যুট’! আধুনিক প্রযুক্তির এই পোশাক সাঁতারুদের বাড়তি গতি দেয়। সাঁতারের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিনা এই পোশাকের বৈধতা দেওয়ার পর বিশ্ব রেকর্ড নিয়ে রীতিমতো ছেলেখেলায় মেতে উঠেছে প্রতিযোগীরা। অন্যদিকে ফিনার সিদ্ধান্ত নিয়ে বিশ্বজুড়ে সমালোচনাও অব্যাহত আছে। বন্ধু ইয়ান থর্পের সাত বছর পুরোনো রেকর্ড জার্মানির পল বাইডারমান ভেঙে দেওয়ার পর কোরাসে যোগ দিয়েছেন অস্ট্রেলীয় ‘গ্রেট’ গ্রান্ট হ্যাকেট, ‘কথাটা বলতে আমার ভালো লাগছে না, কারণ এটা হয়তো খারাপ খেলোয়াড়ের মতো শোনাবে, কিন্তু এই পোশাক ছাড়া থর্পের রেকর্ড ভাঙত না।’ ফিনার নেতৃত্বের পদত্যাগ পর্যন্ত চেয়েছেন ৮০০ ও ১৫০০ মিটার ফ্রি-স্টাইলের বিশ্ব রেকর্ডধারী হ্যাকেট। আগের পোশাকের রেকর্ডগুলোর মধ্যে কেবল হ্যাকেটের রেকর্ড দুটিই এখনো অক্ষত আছে।
পোশাকের সাহায্য নিয়েই অপ্রতিরোধ্য মাইকেল ফেল্প্সকে হারানোর পরিকল্পনা করছেন মিলোরাড কাভিচ। বেইজিং অলিম্পিকে ১০০ মিটার বাটারফ্লাইয়ে ফেল্পেসর কাছে সেকেন্ডের এক শ ভাগের এক ভাগ ব্যবধানে হারা এই সার্বিয়ান এবার ‘সুপার স্যুট’ পরে নামবেন, অন্যদিকে ফেল্প্স পরবেন অপেক্ষাকৃত ধীরগতির ‘স্পিডো স্যুট’। ইতিমধ্যে ৫০ মিটার ব্লাটারফ্লাইয়ে সোনা জিতে জমজমাট লড়াইয়ের আভাস দিয়ে রেখেছেন কাভিচ।
ওদিকে রোমের পুলে রেকর্ড ভাঙা-গড়ার খেলা চলছেই। বদলি হিসেবে রোমে আসা আরিয়ানা কুকরস চমক দেখিয়েই চলছেন। মেয়েদের ২০০ মিটার ব্যক্তিগত মিডলের সেমিফাইনালে নিজের গড়া ২ মিনিট ০৭.০৩ সেকেন্ডের বিশ্ব রেকর্ড ফাইনালে আবার ভেঙেছেন এই আমেরিকান, এবার সময় নিয়েছেন ২ মিনিট ০৬.১৫ সেকেন্ড। ব্যক্তিগত সেরা টাইমিং করেও অলিম্পিক সোনাজয়ী অস্ট্রেলিয়ার স্টেফানি রাইস জিতেছেন রুপা। কুকরসের মতোই সেমিফাইনালে গড়া বিশ্ব রেকর্ড ফাইনালে নতুন করে গড়েছেন টিনএজ তারকা সারাহ সস্ট্রোম। সেমিফাইনালে নিজের ৫৬.৪৪ সেকেন্ডের রেকর্ডটিকে ফাইনালে ৫৬.০৬ সেকেন্ডে উন্নীত করেছেন ১৫ বছর বয়সী এই সুইডিশ। ছেলেদের ১০০ মিটার ব্রেস্টস্ট্রোকে ৫৮.৫৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন অস্ট্রেলিয়ার ব্রেন্টন রিকার্ড। বেইজিং অলিম্পিকে ৫৮.৯১ সেকেন্ডে আগের রেকর্ডটি করেছিলেন জাপানের কোসুকে কিতাজিমা।
সাফল্যের পাশে ব্যর্থতার গল্পও আছে। ১০০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে ২০০৩, ২০০৫ ও ২০০৭ সালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন এবং ২০০৪ ও ২০০৮ সালের অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন অ্যারন পিরসল বাদ পড়েছেন সেমিফাইনালেই। তাঁর বাদ পড়ার পেছনে অবশ্য পারফরম্যান্সের চেয়ে খামখেয়ালিপনাই বেশি দায়ী। সেমিফাইনাল বলে একটু আয়েশি ভঙ্গিতে সাঁতরাচ্ছিলেন এই আমেরিকান, খেয়ালই করেননি এই সুযোগে তাঁকে পেছনে ফেলে দিয়েছেন অনেকে। যখন বুঝতে পারলেন, তখন প্রাণপণ সাঁতরেও চতুর্থের বেশি হতে পারেননি এ মাসের শুরুতেই যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ট্রায়ালে বিশ্ব রেকর্ড গড়া পিরসল। এমন কাণ্ডে হতাশ তিনি নিজেই, ‘আমি বুঝতেই পারিনি পেছনে পড়ে গিয়েছি। টাইমিং দেখে অদ্ভুত লাগল, আমি বোধ হয় এতটা খারাপ না।’ পিরসল ব্যর্থ হলেও অবশ্য ২০০ মিটার ফ্রি-স্টাইলের ফাইনালে উঠে গেছেন আরেক আমেরিকান মাইকেল ফেল্প্স।
দ্বিতীয় দিন শেষে ৭ সোনা, ৫ রুপা ও ৯ ব্রোঞ্জ নিয়ে শীর্ষে আছে চীন। সমান সোনার সঙ্গে ৪ রুপা ও ২ ব্রোঞ্জ নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রাশিয়া। ৪ সোনা ও এক রুপা নিয়ে তৃতীয় স্থানে জার্মানি আছে। ওয়েবসাইট।
পোশাকের সাহায্য নিয়েই অপ্রতিরোধ্য মাইকেল ফেল্প্সকে হারানোর পরিকল্পনা করছেন মিলোরাড কাভিচ। বেইজিং অলিম্পিকে ১০০ মিটার বাটারফ্লাইয়ে ফেল্পেসর কাছে সেকেন্ডের এক শ ভাগের এক ভাগ ব্যবধানে হারা এই সার্বিয়ান এবার ‘সুপার স্যুট’ পরে নামবেন, অন্যদিকে ফেল্প্স পরবেন অপেক্ষাকৃত ধীরগতির ‘স্পিডো স্যুট’। ইতিমধ্যে ৫০ মিটার ব্লাটারফ্লাইয়ে সোনা জিতে জমজমাট লড়াইয়ের আভাস দিয়ে রেখেছেন কাভিচ।
ওদিকে রোমের পুলে রেকর্ড ভাঙা-গড়ার খেলা চলছেই। বদলি হিসেবে রোমে আসা আরিয়ানা কুকরস চমক দেখিয়েই চলছেন। মেয়েদের ২০০ মিটার ব্যক্তিগত মিডলের সেমিফাইনালে নিজের গড়া ২ মিনিট ০৭.০৩ সেকেন্ডের বিশ্ব রেকর্ড ফাইনালে আবার ভেঙেছেন এই আমেরিকান, এবার সময় নিয়েছেন ২ মিনিট ০৬.১৫ সেকেন্ড। ব্যক্তিগত সেরা টাইমিং করেও অলিম্পিক সোনাজয়ী অস্ট্রেলিয়ার স্টেফানি রাইস জিতেছেন রুপা। কুকরসের মতোই সেমিফাইনালে গড়া বিশ্ব রেকর্ড ফাইনালে নতুন করে গড়েছেন টিনএজ তারকা সারাহ সস্ট্রোম। সেমিফাইনালে নিজের ৫৬.৪৪ সেকেন্ডের রেকর্ডটিকে ফাইনালে ৫৬.০৬ সেকেন্ডে উন্নীত করেছেন ১৫ বছর বয়সী এই সুইডিশ। ছেলেদের ১০০ মিটার ব্রেস্টস্ট্রোকে ৫৮.৫৮ সেকেন্ড সময় নিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন অস্ট্রেলিয়ার ব্রেন্টন রিকার্ড। বেইজিং অলিম্পিকে ৫৮.৯১ সেকেন্ডে আগের রেকর্ডটি করেছিলেন জাপানের কোসুকে কিতাজিমা।
সাফল্যের পাশে ব্যর্থতার গল্পও আছে। ১০০ মিটার ব্যাকস্ট্রোকে ২০০৩, ২০০৫ ও ২০০৭ সালের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন এবং ২০০৪ ও ২০০৮ সালের অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন অ্যারন পিরসল বাদ পড়েছেন সেমিফাইনালেই। তাঁর বাদ পড়ার পেছনে অবশ্য পারফরম্যান্সের চেয়ে খামখেয়ালিপনাই বেশি দায়ী। সেমিফাইনাল বলে একটু আয়েশি ভঙ্গিতে সাঁতরাচ্ছিলেন এই আমেরিকান, খেয়ালই করেননি এই সুযোগে তাঁকে পেছনে ফেলে দিয়েছেন অনেকে। যখন বুঝতে পারলেন, তখন প্রাণপণ সাঁতরেও চতুর্থের বেশি হতে পারেননি এ মাসের শুরুতেই যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ট্রায়ালে বিশ্ব রেকর্ড গড়া পিরসল। এমন কাণ্ডে হতাশ তিনি নিজেই, ‘আমি বুঝতেই পারিনি পেছনে পড়ে গিয়েছি। টাইমিং দেখে অদ্ভুত লাগল, আমি বোধ হয় এতটা খারাপ না।’ পিরসল ব্যর্থ হলেও অবশ্য ২০০ মিটার ফ্রি-স্টাইলের ফাইনালে উঠে গেছেন আরেক আমেরিকান মাইকেল ফেল্প্স।
দ্বিতীয় দিন শেষে ৭ সোনা, ৫ রুপা ও ৯ ব্রোঞ্জ নিয়ে শীর্ষে আছে চীন। সমান সোনার সঙ্গে ৪ রুপা ও ২ ব্রোঞ্জ নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রাশিয়া। ৪ সোনা ও এক রুপা নিয়ে তৃতীয় স্থানে জার্মানি আছে। ওয়েবসাইট।
No comments