অনির্ধারিত সফরে ইরাকে মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী
মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রবার্ট গেটস গতকাল মঙ্গলবার আকস্মিক সফরে ইরাক গেছেন। ইরাকের শিয়া, সুন্নি ও কুর্দি সম্প্রদায়ের প্রতি অন্তর্দ্বন্দ্ব মিটিয়ে ফেলার আহ্বান জানাতে তিনি সেখানে গেছেন বলে জানা গেছে।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এটি রবার্ট গেটসের একটি অনির্ধারিত সফর। দক্ষিণ বাগদাদের তাল্লিলে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটির একজন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা বলেন, ‘মার্কিন সেনারা ইরাক ছেড়ে যাওয়ার আগেই নিজেদের মধ্যকার দ্বন্দ্বগুলো মিটিয়ে ফেলার জন্য শিয়া, সুন্নি ও কুর্দি সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলবেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। রবার্ট গেটস গত সোমবার জর্ডান ও ইসরায়েল সফর করেন।
ইরাকে দুই দিনের সফরে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নূরি-আল-মালিকি, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও সংস্থাপনমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন রবার্ট গেটস। ইরাকের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল কুর্দিস্তানও সফরের কথা রয়েছে তাঁর। অঘোষিত এই ইরাক সফরের সময় সেখানে অবস্থানরত মার্কিন সেনারা কীভাবে তাঁদের নতুন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছেন, সেটিও পরিদর্শন করবেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
বড় শহরগুলো থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার পর সেখানে থাকা মার্কিন সেনারা এখন ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মিলে প্রশিক্ষণ ও পরামর্শদানসংক্রান্ত কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছেন। নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করতে অস্ত্র ও প্রযুক্তি সাহায্য দেওয়ার ব্যাপারেও ইরাকি সরকারের সঙ্গে আলোচনা করবেন গেটস। আলোচনায় ইরাককে এফ-১৬ জঙ্গি বিমান দেওয়ার বিষয়টিও আনা হবে বলে জানিয়েছেন ওই মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা। তিনি জানান, ইরাক একটি আধুনিক বিমানবাহিনী গড়ে তুলতে চায়।
মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এটি রবার্ট গেটসের একটি অনির্ধারিত সফর। দক্ষিণ বাগদাদের তাল্লিলে অবস্থিত মার্কিন সামরিক ঘাঁটির একজন ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তা বলেন, ‘মার্কিন সেনারা ইরাক ছেড়ে যাওয়ার আগেই নিজেদের মধ্যকার দ্বন্দ্বগুলো মিটিয়ে ফেলার জন্য শিয়া, সুন্নি ও কুর্দি সম্প্রদায়ের নেতাদের সঙ্গে কথা বলবেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী। রবার্ট গেটস গত সোমবার জর্ডান ও ইসরায়েল সফর করেন।
ইরাকে দুই দিনের সফরে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নূরি-আল-মালিকি, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও সংস্থাপনমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করবেন রবার্ট গেটস। ইরাকের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল কুর্দিস্তানও সফরের কথা রয়েছে তাঁর। অঘোষিত এই ইরাক সফরের সময় সেখানে অবস্থানরত মার্কিন সেনারা কীভাবে তাঁদের নতুন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছেন, সেটিও পরিদর্শন করবেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
বড় শহরগুলো থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার পর সেখানে থাকা মার্কিন সেনারা এখন ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে মিলে প্রশিক্ষণ ও পরামর্শদানসংক্রান্ত কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছেন। নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করতে অস্ত্র ও প্রযুক্তি সাহায্য দেওয়ার ব্যাপারেও ইরাকি সরকারের সঙ্গে আলোচনা করবেন গেটস। আলোচনায় ইরাককে এফ-১৬ জঙ্গি বিমান দেওয়ার বিষয়টিও আনা হবে বলে জানিয়েছেন ওই মার্কিন সামরিক কর্মকর্তা। তিনি জানান, ইরাক একটি আধুনিক বিমানবাহিনী গড়ে তুলতে চায়।
No comments