প্রাথমিক সমাপনীতেও থাকছে না জিপিএ ৫ by আমানুর রহমান
প্রাথমিক
সমাপনী ও ইবতেদায়িতে জিপিএ ৫ থাকছে না। আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য
প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ২০১৯ থেকেই এটি কার্যকর হবে।
উচ্চমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাবলিক পরীক্ষায় ফলাফলের মান পরিবর্তনের
সাথে সঙ্গতি ও সামঞ্জস্য রেখে প্রাথমিক সমাপনীর ফলাফলের মান পরিবর্তন করা
হবে। এ ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
সম্প্রতি উচ্চ মাধ্যমিক ও মাধ্যমিক স্তরের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলের মান
জিপিএ ৫ পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামীকাল শিক্ষামন্ত্রীর সাথে
আন্তঃবোর্ড সমন্বয় কমিটির বৈঠকে পাবলিক পরীক্ষার মান নির্ধারণ নিয়ে একাধিক
প্রস্তাবনা উপস্থাপন করা হবে। ওই প্রস্তাবনায় যেটি অনুমোদন পাবে, সেটি
বিবেচনা ও তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রাথমিক সমাপনীর মান পুনর্নির্ধারণ করা
হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: আকরাম আল হোসেন গতকাল নয়া দিগন্তকে বলেন, সারা দেশে শিক্ষার মান এক ধরনের হওয়াই উচিত। প্রাথমিক শিক্ষাকেও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের সাথে সঙ্গতি রেখেই মান নির্ধারণ করা হবে। এ ব্যাপারে আমাদের (প্রাথমিকের) নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ব্যাপারে সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছি আমরা। উচ্চস্তরের সিদ্ধান্ত হলেই আমরাও কমিটি করে মান ও গ্রেড বণ্টন চূড়ান্ত করবে।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ২০০৯ সালে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা শুরু হলে প্রথমবার ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছিল সনাতন পদ্ধতি অর্থাৎ বিভাগ অনুসারে। পরের বছরই ইবতেদায়িকেও সমাপনীর আওতায় এনে পরীক্ষার ফলাফল জিপিএ-এর ভিত্তিতে ঘোষণা শুরু হয়। গত বছরও (২০১৮ সালের সমাপনী) এ নিয়মেই সমাপনীর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর (২০১৯) সমাপনী পরীক্ষা থেকে ফলাফলের নতুন মান নির্ধারণ করে প্রকাশ করা হবে।
আন্তঃবোর্ড সমন্বয় সাবকমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুহম্মদ জিয়াউল হক গতকাল নয়া দিগন্তকে বলেন, পাবলিক পরীক্ষার মান নিয়ে একাধিক প্রস্তাবনা মন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন করা হবে। দেশের শিক্ষার্থীরা যাতে আন্তর্জাতিকপর্যায়ে উচ্চতর ডিগ্রি নিতে গিয়ে বা বিদেশে ভালো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে গিয়ে জটিলতায় না পড়ে, সেটিকে বিবেচনায় নিয়েই প্রস্তাবনা তৈরি করা হচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রীর কাছে উপস্থাপনের পর যেটিকে অনুমোদন দেয়া হবে সেটিই আমরা বাস্তবায়ন করব। আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার ফলাফল সে অনুসারেই প্রকাশ করা হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: আকরাম আল হোসেন গতকাল নয়া দিগন্তকে বলেন, সারা দেশে শিক্ষার মান এক ধরনের হওয়াই উচিত। প্রাথমিক শিক্ষাকেও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের সাথে সঙ্গতি রেখেই মান নির্ধারণ করা হবে। এ ব্যাপারে আমাদের (প্রাথমিকের) নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ব্যাপারে সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় রয়েছি আমরা। উচ্চস্তরের সিদ্ধান্ত হলেই আমরাও কমিটি করে মান ও গ্রেড বণ্টন চূড়ান্ত করবে।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ২০০৯ সালে প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষা শুরু হলে প্রথমবার ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছিল সনাতন পদ্ধতি অর্থাৎ বিভাগ অনুসারে। পরের বছরই ইবতেদায়িকেও সমাপনীর আওতায় এনে পরীক্ষার ফলাফল জিপিএ-এর ভিত্তিতে ঘোষণা শুরু হয়। গত বছরও (২০১৮ সালের সমাপনী) এ নিয়মেই সমাপনীর ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ বছর (২০১৯) সমাপনী পরীক্ষা থেকে ফলাফলের নতুন মান নির্ধারণ করে প্রকাশ করা হবে।
আন্তঃবোর্ড সমন্বয় সাবকমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক মুহম্মদ জিয়াউল হক গতকাল নয়া দিগন্তকে বলেন, পাবলিক পরীক্ষার মান নিয়ে একাধিক প্রস্তাবনা মন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন করা হবে। দেশের শিক্ষার্থীরা যাতে আন্তর্জাতিকপর্যায়ে উচ্চতর ডিগ্রি নিতে গিয়ে বা বিদেশে ভালো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে গিয়ে জটিলতায় না পড়ে, সেটিকে বিবেচনায় নিয়েই প্রস্তাবনা তৈরি করা হচ্ছে। শিক্ষা মন্ত্রীর কাছে উপস্থাপনের পর যেটিকে অনুমোদন দেয়া হবে সেটিই আমরা বাস্তবায়ন করব। আগামী নভেম্বরে অনুষ্ঠিত জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার ফলাফল সে অনুসারেই প্রকাশ করা হবে।
প্রাথমিক সমাপনী ও ইবতেদায়ি পরীক্ষায় কৃতিত্ব অর্জনকারীদের একটি অংশ |
No comments