বিশ্বকাপে অন্যন্য এক রেকর্ড সাকিবের
বিশ্বকাপে
১০০০ রানের মাইলফলক গড়ার পর অবিশ্বাস্য এক রেকর্ড গড়েছেন সাকিব আল হাসান।
একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপে ১০০০ রান আর ৩০ উইকেটের মালিক এখন এই
বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার। এই বিশ্ব রেকর্ডের দিনে বিশ্বকাপে প্রথম বাংলাদেশি
বোলার হিসেবে পাঁচ উইকেট নিয়েছেন সাকিব। ২৯ রানে পাঁচ উইকেট সাকিবের
ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করে বিশ্বকাপে ভারতের যুবরাজ
সিংয়ের পর দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে হাফসেঞ্চুরির সঙ্গে পাঁচ উইকেট নিয়েছেন
সাকিব। ২০১১ সালের বিশ্বকাপে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ৫০ ও বল
হাতে ৩০ রানে পাঁচ উইকেট নিয়েছিলেন যুবরাজ। এ বিশ্বকাপে ৪৭৬ রান করার
পাশাপাশি এখন পর্যন্ত ১০ উইকেট নিলেন সাকিব।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে রেকর্ড গড়তে ২ উইকেট দরকার ছিল সাকিবের। ব্যাট হাতে হাফসেঞ্চুরি করার পর বল হাতে নিজের প্রথম ওভারেই আফগান ওপেনার রহমত শাহ’কে ফিরিয়ে রেকর্ডের একদম কাছে পৌঁছে যান তিনি।
এরপর নিজের পঞ্চম ওভারের প্রথম বলেই আফগান অধিনায়ক গুলবাদিন নায়েবকে লিটন দাসের ক্যাচে পরিণত করে বিশ্বরেকর্ড গড়েন দেশ সেরা এই ক্রিকেটার। একই ওভারে আফগান অলরাউন্ডার মোহাম্মদ নবীকে আউট করেন। পরে আসঘর আফগানকেও আউট করে বিশ্বকাপে নিজের উইকেটসংখ্যা ৩২-এ নিয়ে যান। শেষ স্পেলে বোলিং করতে এসে প্রথম বাংলাদেশি বোলার হিসেবে বিশ্বকাপে তুলেনেন পাঁচ উইকেট। গতকালের ২৬ রানে পাঁচ উইকেট সাকিবের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। এর আগে ঢাকায় জিম্বাবুয়েল বিপক্ষে ৪৭ রানে পাঁচ উইকেট নিয়েছিলেন সাকিব। ক্যারিয়ারে এটি দ্বিতীয় বারের মতো পাঁচ উইকেট।
বিশ্বকাপে ১০০০ হাজার রান কিংবা ৫০ উইকেটের কীর্তি আছে অনেক। কিন্তু ন্যূনতম রানের সঙ্গে ৩০ উইকেটের কীর্তি নেই আর কারও। এর আগে বিশ্বকাপে ন্যূনতম ৯০০ রানের সঙ্গে ২৫ উইকেট নিতে পেরেছেন মাত্র তিনজন। তারা হলেন- অস্ট্রেলিয়ার স্টিভ ওয়াহ, শ্রীলঙ্কার সনাথ জয়সুরিয়া ও সাকিব। তিন বিশ্বকাপে ৩৩ ম্যাচ খেলে ৯৭৮ রানের সঙ্গে ২৭ উইকেট পেয়েছিলেন অজি কিংবদন্তি স্টিভ ওয়াহ। অন্যদিকে ৫ বিশ্বকাপ মিলিয়ে ১১৬৫ রান ও ২৭ উইকেট পেয়েছিলেন জয়সুরিয়া। বাকি দুজন তো আগেই সাবেক হয়ে গেছেন। এর ফলে সাকিবের এই রেকর্ড অনেকদিন স্থায়ী হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এর আগে ক্রিকেটের মহামঞ্চে ব্যাট হাতে সাকিব ছাড়িয়ে গেছেন ভিভ রিচার্ডস, সৌরভ গাঙ্গুলী, মার্ক ওয়াহর মতো তারকাদের। সুযোগ এসেছিল আগের ম্যাচেই। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বিশাল টার্গেট তাড়া করেতে নেমে ৪১ বলে ৪১ রানে থেমে গেলে বাড়ে অপেক্ষা। আফগানিস্তানের বিপক্ষে এই মাইলফলকে যেতে তাই ৩৫ রান লাগতো সাকিব আল হাসানের। তিনে নেমে প্রতি ম্যাচেই ব্যাটিংয়ে ঝলক দেখানো সাকিব সাবলীল ব্যাট চালিয়ে দ্রুতই স্পর্শ করলেন তা। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সাকিবের নামের পাশে এখন এক হাজার বিশ্বকাপ রান। গতকাল ব্যক্তিগত ৫১ রানে সাকিব যখন সাজঘরে ফেরেন ততক্ষণে বিশ্বকাপে তার মোট সংগ্রহ
দাঁড়িয়েছে ১০১৬ রানে (২ সেঞ্চুরি ৭ হাফসেঞ্চুরি)। এর ৪৭৬ রানই চলতি বিশ্বকাপের।
এবারের বিশ্বকাপে ব্যাট হাতে ছয় ইনিংসে তিনটি অর্ধশতক ও দুটি সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন সাকিব। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জার্সিতে সবচেয়ে বেশি রান করায় সাকিবের পরেই আছেন মুশফিকুর রহিম। ২৬ ম্যাচে ৮৩৭ রান করেছেন তিনি। সাকিবের সমান ২৭ ম্যাচ খেলে তামিম আছেন ৬৮২ রানে। ২০০৭ বিশ্বকাপে প্রথমবার নেমেই ভারতের বিপক্ষে ফিফটি করেছিলেন সাকিব। এরপর খেলেছেন ২০১১ আর ২০১৫ বিশ্বকাপে। আগের তিন বিশ্বকাপ মিলিয়ে তার সংগ্রহ ছিল ৫৪৬ রান। বিশ্বকাপে ১০০০ রানের কৃতিত্ব দেখানো মাত্র ১৯৩ম ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। এমন তালিকার ১৬তম স্থানে রয়েছেন সাকিব। তালিকায় সাকিবের পেছনে আছেন ভিভ রিচার্ডস (১০১৩), সৌরভ গাঙ্গুলী (১০০৬) ও মার্ক ওয়াহ (১০০৪)। বিশ্বকাপে সর্বাধিক ২২৭৮ রানের রেকর্ড ভারতীয় গ্রেট ব্যটসম্যান শচীন টেন্ডুলকারের।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে রেকর্ড গড়তে ২ উইকেট দরকার ছিল সাকিবের। ব্যাট হাতে হাফসেঞ্চুরি করার পর বল হাতে নিজের প্রথম ওভারেই আফগান ওপেনার রহমত শাহ’কে ফিরিয়ে রেকর্ডের একদম কাছে পৌঁছে যান তিনি।
এরপর নিজের পঞ্চম ওভারের প্রথম বলেই আফগান অধিনায়ক গুলবাদিন নায়েবকে লিটন দাসের ক্যাচে পরিণত করে বিশ্বরেকর্ড গড়েন দেশ সেরা এই ক্রিকেটার। একই ওভারে আফগান অলরাউন্ডার মোহাম্মদ নবীকে আউট করেন। পরে আসঘর আফগানকেও আউট করে বিশ্বকাপে নিজের উইকেটসংখ্যা ৩২-এ নিয়ে যান। শেষ স্পেলে বোলিং করতে এসে প্রথম বাংলাদেশি বোলার হিসেবে বিশ্বকাপে তুলেনেন পাঁচ উইকেট। গতকালের ২৬ রানে পাঁচ উইকেট সাকিবের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং। এর আগে ঢাকায় জিম্বাবুয়েল বিপক্ষে ৪৭ রানে পাঁচ উইকেট নিয়েছিলেন সাকিব। ক্যারিয়ারে এটি দ্বিতীয় বারের মতো পাঁচ উইকেট।
বিশ্বকাপে ১০০০ হাজার রান কিংবা ৫০ উইকেটের কীর্তি আছে অনেক। কিন্তু ন্যূনতম রানের সঙ্গে ৩০ উইকেটের কীর্তি নেই আর কারও। এর আগে বিশ্বকাপে ন্যূনতম ৯০০ রানের সঙ্গে ২৫ উইকেট নিতে পেরেছেন মাত্র তিনজন। তারা হলেন- অস্ট্রেলিয়ার স্টিভ ওয়াহ, শ্রীলঙ্কার সনাথ জয়সুরিয়া ও সাকিব। তিন বিশ্বকাপে ৩৩ ম্যাচ খেলে ৯৭৮ রানের সঙ্গে ২৭ উইকেট পেয়েছিলেন অজি কিংবদন্তি স্টিভ ওয়াহ। অন্যদিকে ৫ বিশ্বকাপ মিলিয়ে ১১৬৫ রান ও ২৭ উইকেট পেয়েছিলেন জয়সুরিয়া। বাকি দুজন তো আগেই সাবেক হয়ে গেছেন। এর ফলে সাকিবের এই রেকর্ড অনেকদিন স্থায়ী হবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এর আগে ক্রিকেটের মহামঞ্চে ব্যাট হাতে সাকিব ছাড়িয়ে গেছেন ভিভ রিচার্ডস, সৌরভ গাঙ্গুলী, মার্ক ওয়াহর মতো তারকাদের। সুযোগ এসেছিল আগের ম্যাচেই। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বিশাল টার্গেট তাড়া করেতে নেমে ৪১ বলে ৪১ রানে থেমে গেলে বাড়ে অপেক্ষা। আফগানিস্তানের বিপক্ষে এই মাইলফলকে যেতে তাই ৩৫ রান লাগতো সাকিব আল হাসানের। তিনে নেমে প্রতি ম্যাচেই ব্যাটিংয়ে ঝলক দেখানো সাকিব সাবলীল ব্যাট চালিয়ে দ্রুতই স্পর্শ করলেন তা। প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে সাকিবের নামের পাশে এখন এক হাজার বিশ্বকাপ রান। গতকাল ব্যক্তিগত ৫১ রানে সাকিব যখন সাজঘরে ফেরেন ততক্ষণে বিশ্বকাপে তার মোট সংগ্রহ
দাঁড়িয়েছে ১০১৬ রানে (২ সেঞ্চুরি ৭ হাফসেঞ্চুরি)। এর ৪৭৬ রানই চলতি বিশ্বকাপের।
এবারের বিশ্বকাপে ব্যাট হাতে ছয় ইনিংসে তিনটি অর্ধশতক ও দুটি সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন সাকিব। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জার্সিতে সবচেয়ে বেশি রান করায় সাকিবের পরেই আছেন মুশফিকুর রহিম। ২৬ ম্যাচে ৮৩৭ রান করেছেন তিনি। সাকিবের সমান ২৭ ম্যাচ খেলে তামিম আছেন ৬৮২ রানে। ২০০৭ বিশ্বকাপে প্রথমবার নেমেই ভারতের বিপক্ষে ফিফটি করেছিলেন সাকিব। এরপর খেলেছেন ২০১১ আর ২০১৫ বিশ্বকাপে। আগের তিন বিশ্বকাপ মিলিয়ে তার সংগ্রহ ছিল ৫৪৬ রান। বিশ্বকাপে ১০০০ রানের কৃতিত্ব দেখানো মাত্র ১৯৩ম ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। এমন তালিকার ১৬তম স্থানে রয়েছেন সাকিব। তালিকায় সাকিবের পেছনে আছেন ভিভ রিচার্ডস (১০১৩), সৌরভ গাঙ্গুলী (১০০৬) ও মার্ক ওয়াহ (১০০৪)। বিশ্বকাপে সর্বাধিক ২২৭৮ রানের রেকর্ড ভারতীয় গ্রেট ব্যটসম্যান শচীন টেন্ডুলকারের।
No comments