টিকে রইলো পাকিস্তান
অবশেষে
হারের তেতো স্বাদ পেলো নিউজিল্যান্ড। পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম হার দেখলো
দলটি। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১০ উইকেট জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করা
নিউজিল্যান্ড কঠিন পরীক্ষার পরে মুখোমুখি হয় নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেই।
বাংলাদেশের বিপক্ষে ওই ম্যাচে হারতে হারতে দুই উইকেটের জয় পায় কিউইরা।
আফগানিস্তানের বিপক্ষে তৃতীয় ম্যাচে প্রত্যাশিত জয় পায় তারা। ভারতের
বিপক্ষের তাদের বাঁচিয়ে দেয় বৃষ্টি! দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের
বিপক্ষে ভাগ্যগুনে জয় পায় ব্ল্যাক ক্যাপসরা। তবে সপ্তম ম্যাচে আগের ভাগ্যের
সহায়তা মেলেনি। এজবাস্টনে বাবর আজমের সেঞ্চুরিতে নিউজিল্যান্ডের করা ২৩৭
রান পাকিস্তান টপকে গেছে ছয় উইকেট হাতে রেখেই।
পাকিস্তানের এ জয়ে আরো চাপে পরে গেল ইংল্যান্ড। নিউজিল্যান্ড ও ভারতের বিপক্ষে এখন জিততেই হবে স্বাগতিকদের। এ জয়ে ৭ ম্যাচে মোট ৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ছয়ে উঠে এল পাকিস্তান। তাদের (-০.৯৭৬) সমান পয়েন্ট পেলেও রানরেটে এগিয়ে থাকায় টেবিলের পাঁচে বাংলাদেশ (-০.১৩৩)। তবে পাকিস্তানের এ জয়ে বাংলাদেশ দলের ওপর চাপ কিছুটা হলেও বাড়ল। দুই দলেরই পয়েন্ট সমান, হাতেও রয়েছে সমান দুটি করে ম্যাচ। অর্থাৎ সেমিতে ওঠার দৌড়ে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করতে হবে দুই দলকে। আর গতকালের হারে সেমিফাইনালে ওঠার অপেক্ষা বাড়ল নিউজিল্যান্ডের। ৭ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে কেন উইলিয়ামসনের দল। আগামী ২ জুলাই ভারতের সঙ্গে খেলবে বাংলাদেশ, শনিবার আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে পাকিস্তান। আগামী ৫ জুলাই একের অপরের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান।
জয়ের জন্য পাকিস্তানকে ২৩৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। উইলিয়ামসন ও গাপটিলদের ব্যাটিংয়ের সময়ই পাকিস্তানের দুই স্পিনার শাদাব খান ও ইমাদ ওয়াসিমদের বল বেশ বাঁক নিয়েছে। তাতে বিশ্লেষকেরা বার বার বলছিলেন নিউজিল্যান্ডের স্কোর মোটামুটি হলেও তাড়া করা সহজ হবে না পাকিস্তানের। নিউজিল্যান্ডের করা ২৩৭ রান তাড়া করে জয় তুলে নিতে ভালোই বেগ পেতে হয়েছে পাকিস্তানের। ২৪.৫ ওভারের মধ্যে ১১০ রান তুলতে ৩ উইকেট হারিয়েছিল সরফরাজ বাহিনীর। এরপর চতুর্থ উইকেটে বাবর-হারিসের ১২৬ রানের জুটি পাইয়ে দেয়। বাবর আজমের সেঞ্চুরি এবং হারিস সোহেলের ৬৮ রানে ভর করে ৫ বল হাতে রেখেই জয় তুলেনেয় ১৯৯২ সালের চ্যাম্পিয়নরা। ১২৭ বলে ১০১ রান করে অপরাজিত ছিলেন বাবর।
যদিও শুরুতে কিন্তু ভালোই শঙ্কায় পড়েছিল উপমহাদেশের দলটি। তৃতীয় ওভারে ফখর জামানকে (৯) তুলে নেন ট্রেন্ট বোল্ট। ১১তম ওভারে লকি ফার্গুসনের বলে ইমাম-উল-হকের (১৯) দুর্দান্ত ক্যাচ নেন মার্টিন গাপটিল। এরপর বাবরের সঙ্গে তৃতীয় উইকেটে ৬৬ রানের জুটি গড়েছিলেন মোহাম্মদ হাফিজ। জুটি ভাঙতে শেষ পর্যন্ত বল হাতে তুলে নিয়েছিলেন কিউই অধিনায়ক উইলিয়ামসন। ‘পার্ট টাইম’ এ স্পিনারকে অযথাই উড়িয়ে মারতে গিয়ে উইকেট উপহার দেন হাফিজ (৩২)। এদিন এজবাস্টনে বৃষ্টির কারণে খেলা শুরু হয়েছে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে দেরিতে। মাথার ওপরেও ভর করেছিল কালো মেঘ। কিউই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন এর মধ্যে টস জিতে কেন আগে ব্যাটিং করলেন, সে প্রশ্ন থাকবে। অবশ্য খেসারতও দিতে হয়েছে ভালোই।
টপ অর্ডারের প্রথম পাঁচ ব্যাটসম্যান প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন দলীয় সংগ্রহ ১০০ রানের কোটা ছোঁয়ার আগেই। এখান থেকে খোঁড়াতে খোঁড়াতে শেষ পর্যন্ত উঠে দাঁড়িয়ে পুরো ৫০ ওভারই খেলতে পেরেছে নিউজিল্যান্ড ; সংগ্রহ করে ৬ উইকেটে ২৩৭। এর পুরো কৃতিত্ব দুই অলরাউন্ডার কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম ও জিমি নিশাম। ষষ্ঠ উইকেটে ১২৮ বলে ১৩২ রানের জুটি গড়েন দুজন। গ্র্যান্ডহোম ৬৪ রান করে ফিরলেও নিশাম খেলেছেন ইনিংসের শেষ পর্যন্ত। সেঞ্চুরির সুবাস ছড়িয়ে অপরাজিত ছিলেন ৯৭ রানে। পাকিস্তানের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন শাহিন আফ্রিদি। আমির ১ উইকেট নিলেও ১০ ওভারে ৬৭ রান দিয়েছেন। শাদাব খান ১০ ওভারে ৪৩ রান খরচায় নিয়েছেন ১ উইকেট।
পাকিস্তানের এ জয়ে আরো চাপে পরে গেল ইংল্যান্ড। নিউজিল্যান্ড ও ভারতের বিপক্ষে এখন জিততেই হবে স্বাগতিকদের। এ জয়ে ৭ ম্যাচে মোট ৭ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ছয়ে উঠে এল পাকিস্তান। তাদের (-০.৯৭৬) সমান পয়েন্ট পেলেও রানরেটে এগিয়ে থাকায় টেবিলের পাঁচে বাংলাদেশ (-০.১৩৩)। তবে পাকিস্তানের এ জয়ে বাংলাদেশ দলের ওপর চাপ কিছুটা হলেও বাড়ল। দুই দলেরই পয়েন্ট সমান, হাতেও রয়েছে সমান দুটি করে ম্যাচ। অর্থাৎ সেমিতে ওঠার দৌড়ে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই করতে হবে দুই দলকে। আর গতকালের হারে সেমিফাইনালে ওঠার অপেক্ষা বাড়ল নিউজিল্যান্ডের। ৭ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুইয়ে কেন উইলিয়ামসনের দল। আগামী ২ জুলাই ভারতের সঙ্গে খেলবে বাংলাদেশ, শনিবার আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে পাকিস্তান। আগামী ৫ জুলাই একের অপরের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ও পাকিস্তান।
জয়ের জন্য পাকিস্তানকে ২৩৮ রানের লক্ষ্য দিয়েছিল নিউজিল্যান্ড। উইলিয়ামসন ও গাপটিলদের ব্যাটিংয়ের সময়ই পাকিস্তানের দুই স্পিনার শাদাব খান ও ইমাদ ওয়াসিমদের বল বেশ বাঁক নিয়েছে। তাতে বিশ্লেষকেরা বার বার বলছিলেন নিউজিল্যান্ডের স্কোর মোটামুটি হলেও তাড়া করা সহজ হবে না পাকিস্তানের। নিউজিল্যান্ডের করা ২৩৭ রান তাড়া করে জয় তুলে নিতে ভালোই বেগ পেতে হয়েছে পাকিস্তানের। ২৪.৫ ওভারের মধ্যে ১১০ রান তুলতে ৩ উইকেট হারিয়েছিল সরফরাজ বাহিনীর। এরপর চতুর্থ উইকেটে বাবর-হারিসের ১২৬ রানের জুটি পাইয়ে দেয়। বাবর আজমের সেঞ্চুরি এবং হারিস সোহেলের ৬৮ রানে ভর করে ৫ বল হাতে রেখেই জয় তুলেনেয় ১৯৯২ সালের চ্যাম্পিয়নরা। ১২৭ বলে ১০১ রান করে অপরাজিত ছিলেন বাবর।
যদিও শুরুতে কিন্তু ভালোই শঙ্কায় পড়েছিল উপমহাদেশের দলটি। তৃতীয় ওভারে ফখর জামানকে (৯) তুলে নেন ট্রেন্ট বোল্ট। ১১তম ওভারে লকি ফার্গুসনের বলে ইমাম-উল-হকের (১৯) দুর্দান্ত ক্যাচ নেন মার্টিন গাপটিল। এরপর বাবরের সঙ্গে তৃতীয় উইকেটে ৬৬ রানের জুটি গড়েছিলেন মোহাম্মদ হাফিজ। জুটি ভাঙতে শেষ পর্যন্ত বল হাতে তুলে নিয়েছিলেন কিউই অধিনায়ক উইলিয়ামসন। ‘পার্ট টাইম’ এ স্পিনারকে অযথাই উড়িয়ে মারতে গিয়ে উইকেট উপহার দেন হাফিজ (৩২)। এদিন এজবাস্টনে বৃষ্টির কারণে খেলা শুরু হয়েছে নির্ধারিত সময়ের চেয়ে দেরিতে। মাথার ওপরেও ভর করেছিল কালো মেঘ। কিউই অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন এর মধ্যে টস জিতে কেন আগে ব্যাটিং করলেন, সে প্রশ্ন থাকবে। অবশ্য খেসারতও দিতে হয়েছে ভালোই।
টপ অর্ডারের প্রথম পাঁচ ব্যাটসম্যান প্যাভিলিয়নে ফিরেছেন দলীয় সংগ্রহ ১০০ রানের কোটা ছোঁয়ার আগেই। এখান থেকে খোঁড়াতে খোঁড়াতে শেষ পর্যন্ত উঠে দাঁড়িয়ে পুরো ৫০ ওভারই খেলতে পেরেছে নিউজিল্যান্ড ; সংগ্রহ করে ৬ উইকেটে ২৩৭। এর পুরো কৃতিত্ব দুই অলরাউন্ডার কলিন ডি গ্র্যান্ডহোম ও জিমি নিশাম। ষষ্ঠ উইকেটে ১২৮ বলে ১৩২ রানের জুটি গড়েন দুজন। গ্র্যান্ডহোম ৬৪ রান করে ফিরলেও নিশাম খেলেছেন ইনিংসের শেষ পর্যন্ত। সেঞ্চুরির সুবাস ছড়িয়ে অপরাজিত ছিলেন ৯৭ রানে। পাকিস্তানের হয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন শাহিন আফ্রিদি। আমির ১ উইকেট নিলেও ১০ ওভারে ৬৭ রান দিয়েছেন। শাদাব খান ১০ ওভারে ৪৩ রান খরচায় নিয়েছেন ১ উইকেট।
No comments