ইমরান বিরোধী আন্দোলন, নেই জামায়াতে ইসলামি
পাকিস্তানের
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে একতাবদ্ধ হয়ে মাঠে নামছে বিরোধী
দলগুলো। কিভাবে তার সরকারকে ঘায়েল করা যায় তা নিয়ে বুধবার রাজধানী
ইসলামাবাদে বৈঠক করেছেন বিরোধী দলগুলোর নেতারা। এতে নানা রকম প্রস্তাব
এসেছে। কোনো কোনো নেতা বলেছেন, সব পরিষদ থেকে বিরোধী দলীয় সব সদস্যকে
পদত্যাগ করতে হবে। এর ফলে ইমরান খান সরকারের ওপর তীব্র চাপ সৃষ্টি হবে। কেউ
কেউ সিনেট চেয়ারম্যান সাদিক সানজরানিকে পদ থেকে সরিয়ে দেয়ার কৌশল
খুঁজেছেন। এ খবর দিয়েছে ভারতীয় বিভিন্ন মিডিয়া। এতে বলা হয়েছে, এমন একটি
সম্মেলনের সিদ্ধান্ত গত মাসে হয়েছিল পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি)
চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির বাসভবনে।
বুধবারের বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন জমিয়তে উলেমায়ে ইসলাম (ফজল)-এর নেতা মাওলানা ফজলুর রেহমান। এতে বিরোধী দলীয় নেতারা সিনেট চেয়ারম্যান সাদিককে তার পদ থেকে সরিয়ে দিতে কৌশল নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করে একমত হন। এতে মাওলানা ফজল সুপারিশ করেন, একযোগে বিরোধী দলগুলোকে সব পরিষদ থেকে পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে। এতে সরকারের ওপর প্রচ- চাপ সৃষ্টি হবে। তবে বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলো এতে আপত্তি উত্থাপন করে। বৈঠকে পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএলএন) ও পিপিপি নেতারা জানান, এর চেয়ে তাদের যুক্তি পার্লামেন্টে তুলে ধরা অধিক উত্তম।
গত বছর ২৫ জুলাই পাকিস্তানে জাতীয় নির্বাচন হয়। ওই দিনটিকে কালোদিবস হিসেবে পালন করতে সম্মত হয় বিরোধী দলগুলো। একই সঙ্গে ওই দিন তারা প্রতিবাদ র্যালি বের করতে সম্মত হয়েছে। তারা বলেছেন, ইমরান খান নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফ (পিটিআই) সরকার জাতীয় অখন্ডতা, সার্বভৌমত্ব ও স্বার্থের জন্য হুমকি হয়ে উঠেছে। তার সরকারের বিপর্যয়মূলক ধারাবাহিক নীতির মূল্য দিতে হচ্ছে দরিদ্র মানুষদের। তা ছাড়া যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে তার ফলে একটি সহিংস বিপ্লবের পথ রচিত হয়েছে বলেও মন্তব্য করা হয়।
এই বৈঠকে উপস্থিত ছিল না বেলুচিস্তান ন্যাশনাল পার্টি-মেঙ্গালের (বিএনপি-এম) কোনো প্রতিনিধি। তারা বৈঠক শুরুর কয়েক ঘন্টা আগে এতে যোগ দেয়া থেকে বিরত থাকে। এখানে উল্লেখ্য, এই দলটি ক্ষমতাসীন পিটিআই সরকারের জোটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিএনপিএমের প্রধান আখতার মেঙ্গাল ওই বৈঠকে যোগ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান তাকে বুধবার বিকেলে বৈঠকে আহ্বান জানানোর কারণে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে বলা হচ্ছে। শুধু বিএনপিএম’ই নয়। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিল না আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দল। তারা হলো জামায়াতে ইসলামি। মাওলানা ফজলের পক্ষ থেকে ব্যক্তিগত আমন্ত্রণ জানানো হলে তা প্রত্যাখ্যান করেন এ দলটির প্রধান সিরাজুল হক।
বুধবারের ওই বৈঠকে যেসব নেতা উপস্থিত ছিলেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য, পিএমএলএনের সভাপতি শাহবাজ শরীফ, পিপিপির চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি, সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের মেয়ে মরিয়ম নওয়াজ, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহিদ খাকান আব্বাসী, জাতীয় পরিষদের সাবেক স্পিকার আয়াজ সাদিক, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি, সিনেটর শেরি রেহমান, সিনেটের সাবেক চেয়ারম্যান রাজা রাব্বানি, আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টির প্রধান আসফান্দিয়ার ওয়ালি খান, পখতুনখাওয়া মিল্লি আওয়ামী পার্টির চেয়ারম্যান মেহমুদ খান আচাকজাই প্রমুখ।
বুধবারের বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন জমিয়তে উলেমায়ে ইসলাম (ফজল)-এর নেতা মাওলানা ফজলুর রেহমান। এতে বিরোধী দলীয় নেতারা সিনেট চেয়ারম্যান সাদিককে তার পদ থেকে সরিয়ে দিতে কৌশল নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করে একমত হন। এতে মাওলানা ফজল সুপারিশ করেন, একযোগে বিরোধী দলগুলোকে সব পরিষদ থেকে পদত্যাগপত্র জমা দিতে হবে। এতে সরকারের ওপর প্রচ- চাপ সৃষ্টি হবে। তবে বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলো এতে আপত্তি উত্থাপন করে। বৈঠকে পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএলএন) ও পিপিপি নেতারা জানান, এর চেয়ে তাদের যুক্তি পার্লামেন্টে তুলে ধরা অধিক উত্তম।
গত বছর ২৫ জুলাই পাকিস্তানে জাতীয় নির্বাচন হয়। ওই দিনটিকে কালোদিবস হিসেবে পালন করতে সম্মত হয় বিরোধী দলগুলো। একই সঙ্গে ওই দিন তারা প্রতিবাদ র্যালি বের করতে সম্মত হয়েছে। তারা বলেছেন, ইমরান খান নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান তেহরিকে ইনসাফ (পিটিআই) সরকার জাতীয় অখন্ডতা, সার্বভৌমত্ব ও স্বার্থের জন্য হুমকি হয়ে উঠেছে। তার সরকারের বিপর্যয়মূলক ধারাবাহিক নীতির মূল্য দিতে হচ্ছে দরিদ্র মানুষদের। তা ছাড়া যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছে তার ফলে একটি সহিংস বিপ্লবের পথ রচিত হয়েছে বলেও মন্তব্য করা হয়।
এই বৈঠকে উপস্থিত ছিল না বেলুচিস্তান ন্যাশনাল পার্টি-মেঙ্গালের (বিএনপি-এম) কোনো প্রতিনিধি। তারা বৈঠক শুরুর কয়েক ঘন্টা আগে এতে যোগ দেয়া থেকে বিরত থাকে। এখানে উল্লেখ্য, এই দলটি ক্ষমতাসীন পিটিআই সরকারের জোটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিএনপিএমের প্রধান আখতার মেঙ্গাল ওই বৈঠকে যোগ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান তাকে বুধবার বিকেলে বৈঠকে আহ্বান জানানোর কারণে তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে বলা হচ্ছে। শুধু বিএনপিএম’ই নয়। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিল না আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দল। তারা হলো জামায়াতে ইসলামি। মাওলানা ফজলের পক্ষ থেকে ব্যক্তিগত আমন্ত্রণ জানানো হলে তা প্রত্যাখ্যান করেন এ দলটির প্রধান সিরাজুল হক।
বুধবারের ওই বৈঠকে যেসব নেতা উপস্থিত ছিলেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য, পিএমএলএনের সভাপতি শাহবাজ শরীফ, পিপিপির চেয়ারম্যান বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারি, সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের মেয়ে মরিয়ম নওয়াজ, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শাহিদ খাকান আব্বাসী, জাতীয় পরিষদের সাবেক স্পিকার আয়াজ সাদিক, সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইউসুফ রাজা গিলানি, সিনেটর শেরি রেহমান, সিনেটের সাবেক চেয়ারম্যান রাজা রাব্বানি, আওয়ামী ন্যাশনাল পার্টির প্রধান আসফান্দিয়ার ওয়ালি খান, পখতুনখাওয়া মিল্লি আওয়ামী পার্টির চেয়ারম্যান মেহমুদ খান আচাকজাই প্রমুখ।
No comments