২০১৫ থেকে ১৯টি জঙ্গিবিমান ও কপ্টারসহ ৩৩টি আকাশযান হারিয়েছে ভারতীয় বিমান বাহিনী
২০১৫-১৬
সাল থেকে এ পর্যন্ত বিভিন্ন দুর্ঘটনায় ১৯টি জঙ্গি বিমানসহ ৩৩টি আকাশযান
হারিয়েছে ভারতীয় বিমান বাহিনী। প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং বুধবার এ
তথ্য জানিয়েছেন।
লোকসভায় এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন যে, রাশিয়ায় তৈরি এএন-৩২ বিমান বিমানবাহিনীতে পরিবহনের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় এবং যেহেতু ‘এগুলো এখনও ভালো কাজ দিচ্ছে’, তাই এগুলো এখনই বাতিল করার কোন পরিকল্পনা নেই।
৩ জুন অরুণাচল প্রদেশে একটি এএন-৩২ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে বিমান বাহিনীর ১৩ সেনা নিহত হয়।
তিনি বলেন, ২০১৫-১৬ সময়কালে, বিমান বাহিনীর চারটি জঙ্গি বিমান, একটি হেলিকপ্টার, পরিবহন ও প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
২০১৬-১৭ অর্থবছরে ছয়টি জঙ্গি বিমান, দুটো হেলিকপ্টার, একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়। ২০১৭-১৮ সালে বিমান বাহিনী দুটো জঙ্গি বিমান ও তিনটি প্রশিক্ষণ বিমান হারায়।
২০১৮-১৯ সালে এ সংখ্যাটা ব্যাপকভাবে বেড়ে যায়। বিমান বাহিনী এ সময় সাতটি জঙ্গি বিমান, দুটো হেলিকপ্টার ও দুটো প্রশিক্ষণ বিমান হারিয়েছে।
এর মধ্যে মিগ-২১ জঙ্গি বিমানের হিসাবও রয়েছে, যেটা নিয়ে উইং কমান্ডার অভিনন্দন ভার্তামান ২৭ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হামলায় অংশ নিয়েছিল এবং পাকিস্তান যেটাকে ভূপাতিত করে।
একই দিন একটি এমআই-১৭ হেলিকপ্টারও বিধ্বস্ত হযে ছয় বিমান সেনা নিহত হয়।
২০১৯-২০ সালে চলতি মাসের শুরুর দিকে অরুণাচল প্রদেশে একটি এএন-৩২ পরিবহন বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ১৩ বিমান সেনা নিহত হয়েছে।
এএন-৩২ বিমানের পক্ষ নিয়ে সিং বলেন, এই বিমান তেমন ঘন ঘন দুর্ঘটনায় পড়েনি।
তিনি বলেন, “গত চার বছরে, ৩ জুনের বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনার পাশাপাশি ২০১৬ সালের ২২ জুলাই আর একটি মাত্র এএন-৩২ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছিল। বিমানটি সে সময় বঙ্গোপসাগরের উপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছিল”।
সিং আরও বলেন যে, এএন-৩২ বহরের একটি অংশকে আরও আধুনিক উন্নত বিমান দিয়ে বদলে ফেলা হচ্ছে।
তিনি বলেন, “বাকি বিমানগুলোকে ধাপে ধাপে আপগ্রেড করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে”।
লোকসভায় এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন যে, রাশিয়ায় তৈরি এএন-৩২ বিমান বিমানবাহিনীতে পরিবহনের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় এবং যেহেতু ‘এগুলো এখনও ভালো কাজ দিচ্ছে’, তাই এগুলো এখনই বাতিল করার কোন পরিকল্পনা নেই।
৩ জুন অরুণাচল প্রদেশে একটি এএন-৩২ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে বিমান বাহিনীর ১৩ সেনা নিহত হয়।
তিনি বলেন, ২০১৫-১৬ সময়কালে, বিমান বাহিনীর চারটি জঙ্গি বিমান, একটি হেলিকপ্টার, পরিবহন ও প্রশিক্ষণ বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়ে।
২০১৬-১৭ অর্থবছরে ছয়টি জঙ্গি বিমান, দুটো হেলিকপ্টার, একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়। ২০১৭-১৮ সালে বিমান বাহিনী দুটো জঙ্গি বিমান ও তিনটি প্রশিক্ষণ বিমান হারায়।
২০১৮-১৯ সালে এ সংখ্যাটা ব্যাপকভাবে বেড়ে যায়। বিমান বাহিনী এ সময় সাতটি জঙ্গি বিমান, দুটো হেলিকপ্টার ও দুটো প্রশিক্ষণ বিমান হারিয়েছে।
এর মধ্যে মিগ-২১ জঙ্গি বিমানের হিসাবও রয়েছে, যেটা নিয়ে উইং কমান্ডার অভিনন্দন ভার্তামান ২৭ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হামলায় অংশ নিয়েছিল এবং পাকিস্তান যেটাকে ভূপাতিত করে।
একই দিন একটি এমআই-১৭ হেলিকপ্টারও বিধ্বস্ত হযে ছয় বিমান সেনা নিহত হয়।
২০১৯-২০ সালে চলতি মাসের শুরুর দিকে অরুণাচল প্রদেশে একটি এএন-৩২ পরিবহন বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ১৩ বিমান সেনা নিহত হয়েছে।
এএন-৩২ বিমানের পক্ষ নিয়ে সিং বলেন, এই বিমান তেমন ঘন ঘন দুর্ঘটনায় পড়েনি।
তিনি বলেন, “গত চার বছরে, ৩ জুনের বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনার পাশাপাশি ২০১৬ সালের ২২ জুলাই আর একটি মাত্র এএন-৩২ বিমান বিধ্বস্ত হয়েছিল। বিমানটি সে সময় বঙ্গোপসাগরের উপর দিয়ে উড়ে যাচ্ছিল”।
সিং আরও বলেন যে, এএন-৩২ বহরের একটি অংশকে আরও আধুনিক উন্নত বিমান দিয়ে বদলে ফেলা হচ্ছে।
তিনি বলেন, “বাকি বিমানগুলোকে ধাপে ধাপে আপগ্রেড করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে”।
No comments