মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক উদ্যোগের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনদের প্রতিবাদ
জ্যারেড কুশনার |
পশ্চিম
তীর এবং গাজায় ফিলিস্তিনরা মঙ্গলবার ইসরাইলি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতে লিপ্ত
হয় এবং তারা বাহরাইনের মানামায় হোয়াইট হাউজ কর্তৃক অর্থনৈতিক উদ্যোগের
বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাচ্ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প যাকে শতাব্দির চুক্তি বলে অভিহিত করেছেন সেটি মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি পরিকল্পনারই অন্য নাম আর এর মধ্যে রয়েছে ফিলিস্তিনি ও আরব রাষ্ট্রগুলোর অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য বহু কোটি ডলারের Peace to Prosperity প্রস্তাব। এই প্রস্তাবের সূচনা করেন তাঁর জামাতা এবং হোয়াইট হাউজের উপদেষ্টা জ্যারেড কুশনার।
এই সপ্তাহে হোয়াইট হাউজের ওয়েবসাইটে এই পরিকল্পনা পোস্ট করা হয়। মনে করা হচ্ছে এই প্রস্তাব হচ্ছে এ পর্যন্ত ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য সব চেয়ে উচ্চাকাঙ্খী এক আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা। মানামার এক সম্মেলনে কুশনার
ফিলিস্তিনি জনগণের উদ্দেশ্যে একটি সরাসরি বার্তায় বলেন যে যারা আপনাদের ছোট করেছে, তার পরেও আমি আপনাদের বলতে চাই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং আমেরিকা আপনাদের উপর আশা ছেড়ে দেননি।
সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে কুশনার বলেন যে এই পরিকল্পনা পশ্চিম তীর এবং গাজায় এক কোটি চাকরি সৃষ্টি করবে এবং পরিকল্পনাটি সঠিক ভাবে প্রয়োগ করলে তাদের বর্তমান বেকারত্বের হার ৩০ শতাংশ থেকে নেমে আসবে এক অঙ্কের সংখ্যায় এবং তাদের দারিদ্র অর্ধেকে নেমে আসবে।
এই উদ্যোগে, দাতা রাষ্ট্রগুলো এবং বিনিয়োগকারিদের ঐ অঞ্চলে প্রায় ৫ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে আহ্বান জানানো হয়েছে। এর মধ্যে দু হাজার আট শ কোটি ডলার যাবে ইসাইরাইলের দখল করা পশ্চিম তীর ও গাজায়। সাড়ে সাত শ ডলার দেয়া হবে জর্দানকে , নয় শ ডলার মিশরকে এবং ছয় শ ডলার লেবাননকে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প যাকে শতাব্দির চুক্তি বলে অভিহিত করেছেন সেটি মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি পরিকল্পনারই অন্য নাম আর এর মধ্যে রয়েছে ফিলিস্তিনি ও আরব রাষ্ট্রগুলোর অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার জন্য বহু কোটি ডলারের Peace to Prosperity প্রস্তাব। এই প্রস্তাবের সূচনা করেন তাঁর জামাতা এবং হোয়াইট হাউজের উপদেষ্টা জ্যারেড কুশনার।
এই সপ্তাহে হোয়াইট হাউজের ওয়েবসাইটে এই পরিকল্পনা পোস্ট করা হয়। মনে করা হচ্ছে এই প্রস্তাব হচ্ছে এ পর্যন্ত ফিলিস্তিনি জনগণের জন্য সব চেয়ে উচ্চাকাঙ্খী এক আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টা। মানামার এক সম্মেলনে কুশনার
ফিলিস্তিনি জনগণের উদ্দেশ্যে একটি সরাসরি বার্তায় বলেন যে যারা আপনাদের ছোট করেছে, তার পরেও আমি আপনাদের বলতে চাই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং আমেরিকা আপনাদের উপর আশা ছেড়ে দেননি।
সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে কুশনার বলেন যে এই পরিকল্পনা পশ্চিম তীর এবং গাজায় এক কোটি চাকরি সৃষ্টি করবে এবং পরিকল্পনাটি সঠিক ভাবে প্রয়োগ করলে তাদের বর্তমান বেকারত্বের হার ৩০ শতাংশ থেকে নেমে আসবে এক অঙ্কের সংখ্যায় এবং তাদের দারিদ্র অর্ধেকে নেমে আসবে।
এই উদ্যোগে, দাতা রাষ্ট্রগুলো এবং বিনিয়োগকারিদের ঐ অঞ্চলে প্রায় ৫ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে আহ্বান জানানো হয়েছে। এর মধ্যে দু হাজার আট শ কোটি ডলার যাবে ইসাইরাইলের দখল করা পশ্চিম তীর ও গাজায়। সাড়ে সাত শ ডলার দেয়া হবে জর্দানকে , নয় শ ডলার মিশরকে এবং ছয় শ ডলার লেবাননকে।
No comments