বারেকের প্রতারণার অভিজ্ঞতা ৪৩ বছরের
আইন
শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে ৪৩ বছর ধরে প্রতারণা করে আসা
প্রতারক চক্রের প্রধান বারেক সরকার ওরফে বারেক হাজীকে গ্রেফতার করেছে
র্যাব।
গত ২৫ মে শনিবার রাতে রাজধানীর দারুসসালাম এলাকা থেকে বারেকসহ প্রতারক চক্রের আরো চারজনকে গ্রেফতার করেন র্যাব-৪ এর কমান্ডার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবির।
গত ২৬ মে রোববার দুপুরে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাব-৪ এর পরিচালক ।
র্যাব জানায়, ২ মার্চ র্যাবের অভিযানে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতারকচক্রের ২২ জনকে গ্রেফতার করে র্যাব। ওই সময় গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, বারেক সরকার ওরফে বারেক হাজী তাদের গুরু এবং মূল হোতা। তারা দীর্ঘদিন ধরে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অফিস ভাড়া করে প্রতারণার কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল। প্রাপ্ত এসব তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব বারেক হাজীকে গ্রেফতার করতে মাঠে নামে।
গত ২৫ মে শনিবার রাতে র্যাব-৪ এর আভিযানিক দল রাজধানীর দারুসসালাম থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে প্রতারকচক্রের মূল হোতা বারেক সরকার ওরফে বারেক হাজীকে তার চার সহযোগীসহ গ্রেফতার করে। একই সময় তার কাছ থেকে একটি বিদেশী পিস্তল, একটি ম্যাগজিন ও দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। অস্ত্রের কোনো বৈধ কাজগজপত্রও দেখাতে পারেননি বারেক।
গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় এক বা একাধিক প্রতারণার মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- (১) মো: বারেক সরকার ওরফে বারেক হাজী (৬৩), জেলা- কুমিল্লা । (২) মো: হাবিবুর রহমান (২৪), জেলা- যশোর, (৩) মো: জাকির হোসেন (৫৮), জেলা- কুমিল্লা, (৪) মো: আক্তারুজ্জামান (২৮), জেলা- ভোলা ও (৫) মো: শাহরিয়ার তাসিম (১৯), জেলা- বরিশাল। তাদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
তাদের জিজ্ঞাসাবাদে সংগঠন ও প্রতারণার কৌশল সম্পর্কে প্রতারকরা জানায়, তারা ঢাকা শহরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন গ্রুপ তৈরী করে অফিস ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন কৌশলে মানুষের কাছ থেকে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ করে আসছিল।
গত ২ মার্চ প্রতারকচক্রের সদস্যদের গ্রেফতারের পর বারেক হাজী তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নম্বর বন্ধ করে গ্রেফতার এড়ানোর লক্ষ্যে আত্মগোপনে চলে যায়। দীর্ঘ ৪৩ বছর প্রতারণা জীবনে তিনি প্রতারণা করে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। তার নিজের দুই সন্তান মেহেদী হাসান হাবিব এবং আল-আমিন সরকার রাজসহ তার ভাগিনা শাহাদাৎ হোসেন তার প্রতারণাচক্রের অন্যতম সদস্য। তারাও গত ২ মার্চ গ্রেফতার হয়। প্রতারণার মাধ্যম তিনি কোটি কোটি টাকা অবৈধ ভাবে উপার্জন করে ঢাকা শহরে নিজের নামে ফ্ল্যাট, গাড়ি, গ্রামের বাড়ি কুমিল্লাতে জমি-জমাসহ অঢেল সম্পত্তি মালিক হন।
জানা যায়, ১৮ বছর বয়সে বারেককে সৌদি আরব পাঠিয়ে দেয় তার বাবা। কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি তার জীবন প্রতিষ্ঠা লাভ করতে না পারায় প্রতারণার নতুন নতুন কৌশল আয়ত্ত করে মাত্র দুই বছর প্রবাস জীবন শেষ করে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। তিনি সুনির্দিষ্ট কোনো পেশায় আত্মনিয়োগ না করে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের বিভিন্ন কলাকৌশল শুরু করে। প্রতারণার কাজে তার তীক্ষ্ণ দক্ষতা, সুচিন্তিত কর্মকৌশল ও কর্ম পরিকল্পনা অল্প দিনের মধ্যে তাকে বিরাট সাফল্য এনে দেয়। দিনে দিনে তিনি তার প্রতারণার সাম্রাজ্যের পরিধি ও প্রতারণার কৌশল বাড়াতে থাকেন। এক পর্যায়ে প্রতারণার একটি সংগঠন তৈরী করেন। যার মূল উদ্দেশ্য ছিল, সাধারণ মানুষকে ঠকিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করা। তার গ্রুপের প্রতিটি সদস্য অত্যন্ত সু-কৌশলে মানুষের সাথে প্রতারণার কাজটি ভালোভাবে করতে পারতো।
ঢাকায় প্রতারক চক্রের সদস্যরা তার প্রতারণার সফল কর্মকৌশল ও মানুষকে প্রতারণা করার নিত্যনতুন অভিনব কৌশল সৃষ্টি করার কারণে তাকে গুরু বা সম্রাট বলে মান্য করে। তারা নিজেদেরকে বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত করে এবং এক একটি গ্রুপে সাধারণ পাঁচটি স্তরে সদস্য থাকে। স্তরগুলো হচ্ছে- সাব-ব্রোকার, ব্রোকার, ম্যানেজার, চেয়ারম্যান (অফিস প্রধান) ও বস।
প্রতারণার কৌশল হিসেবে তিনি এবং তার সংগঠনটি বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। বারেক এবং তার সংগঠনের সদস্যরা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি, বেসরকারি কর্মকর্তাদের অবসরের আগে থেকেই টার্গেট করে। প্রতারক চক্র তাদের কোম্পানিতে টার্গেটকৃতদের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে তাদের অফিসে নিয়ে আসে এবং প্রতিষ্ঠানের শেয়ারহোল্ডার হওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। অফিস কর্মকর্তাদের চালচলন, ব্যবহার ইত্যাদিতে অভিভূত হয়ে ওই কর্মকর্তারা তাদের অবসরকালীন প্রাপ্ত সমুদয় টাকা সরল বিশ্বাসে বিনিয়োগ করেন এবং বিনিয়োগের কয়েক দিনের মধ্যেই প্রতারকদের অফিস এবং অফিস কর্মকর্তারা উধাও হয়ে যায়।
এছাড়া দেশের বিভিন্ন এলাকার তাঁত ব্যবসার সাথে জড়িত ব্যবসায়ীদেরকে কয়েক কোটি টাকার অর্ডারের ফাঁদে ফেলে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ৪০-৫০ হাজার টাকার স্যাম্পল নেয় এবং কয়েক কোটি টাকার মালামাল তৈরীতে যে পরিমাণ কাঁচামাল প্রয়োজন (সুতা, রং ইত্যাদি) তা সরবরাহের কথা বলে অগ্রিম হিসেবে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।
আবার দেশের বিভিন্ন এলাকায় আর্থিকভাবে সচ্ছল ব্যক্তিদের জমি বা নির্মাণাধীন ভবনের উপর ইন্টারনেট টাওয়ার স্থাপনের প্রলোভন দিয়ে ওই ভবন মালিকের নিকট থেকে সুকৌশলে বিভিন্ন অজুহাতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে প্রতারণামূলকভাবে আত্মসাৎ করে তারা।
একইভাবে ঢাকার বাইরে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় আর্থিকভাবে সচ্ছল ব্যক্তিদের বাসায় এবং তার এলাকার মাদরাসা, মসজিদে এনজিওর পক্ষ থেকে বিনা খরচে সৌর প্যানেল বসানোর কথা বলে বারেক হাজী এবং তার সংগঠনটি সুকৌশলে বিভিন্ন অজুহাতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে প্রতারণামূলকভাবে আত্মসাৎ করে।
ইট, পাথর, রড, সিমেন্ট, গার্মেন্টস, চাল, থাই, অ্যালুমিনিয়াম, সোলার প্যানেল অর্ডারের ফাঁদে ফেলে এবং অর্ডারের চুক্তিপত্র করে অগ্রিম বাবদ লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিত তারা।
গত ২৫ মে শনিবার রাতে রাজধানীর দারুসসালাম এলাকা থেকে বারেকসহ প্রতারক চক্রের আরো চারজনকে গ্রেফতার করেন র্যাব-৪ এর কমান্ডার চৌধুরী মঞ্জুরুল কবির।
গত ২৬ মে রোববার দুপুরে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র্যাব-৪ এর পরিচালক ।
র্যাব জানায়, ২ মার্চ র্যাবের অভিযানে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রতারকচক্রের ২২ জনকে গ্রেফতার করে র্যাব। ওই সময় গ্রেফতারকৃতদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, বারেক সরকার ওরফে বারেক হাজী তাদের গুরু এবং মূল হোতা। তারা দীর্ঘদিন ধরে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অফিস ভাড়া করে প্রতারণার কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল। প্রাপ্ত এসব তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব বারেক হাজীকে গ্রেফতার করতে মাঠে নামে।
গত ২৫ মে শনিবার রাতে র্যাব-৪ এর আভিযানিক দল রাজধানীর দারুসসালাম থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে প্রতারকচক্রের মূল হোতা বারেক সরকার ওরফে বারেক হাজীকে তার চার সহযোগীসহ গ্রেফতার করে। একই সময় তার কাছ থেকে একটি বিদেশী পিস্তল, একটি ম্যাগজিন ও দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়। অস্ত্রের কোনো বৈধ কাজগজপত্রও দেখাতে পারেননি বারেক।
গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় এক বা একাধিক প্রতারণার মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
গ্রেফতারকৃতরা হলো- (১) মো: বারেক সরকার ওরফে বারেক হাজী (৬৩), জেলা- কুমিল্লা । (২) মো: হাবিবুর রহমান (২৪), জেলা- যশোর, (৩) মো: জাকির হোসেন (৫৮), জেলা- কুমিল্লা, (৪) মো: আক্তারুজ্জামান (২৮), জেলা- ভোলা ও (৫) মো: শাহরিয়ার তাসিম (১৯), জেলা- বরিশাল। তাদের বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
তাদের জিজ্ঞাসাবাদে সংগঠন ও প্রতারণার কৌশল সম্পর্কে প্রতারকরা জানায়, তারা ঢাকা শহরের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন গ্রুপ তৈরী করে অফিস ভাড়া নিয়ে বিভিন্ন কৌশলে মানুষের কাছ থেকে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাৎ করে আসছিল।
গত ২ মার্চ প্রতারকচক্রের সদস্যদের গ্রেফতারের পর বারেক হাজী তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন নম্বর বন্ধ করে গ্রেফতার এড়ানোর লক্ষ্যে আত্মগোপনে চলে যায়। দীর্ঘ ৪৩ বছর প্রতারণা জীবনে তিনি প্রতারণা করে লাখ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। তার নিজের দুই সন্তান মেহেদী হাসান হাবিব এবং আল-আমিন সরকার রাজসহ তার ভাগিনা শাহাদাৎ হোসেন তার প্রতারণাচক্রের অন্যতম সদস্য। তারাও গত ২ মার্চ গ্রেফতার হয়। প্রতারণার মাধ্যম তিনি কোটি কোটি টাকা অবৈধ ভাবে উপার্জন করে ঢাকা শহরে নিজের নামে ফ্ল্যাট, গাড়ি, গ্রামের বাড়ি কুমিল্লাতে জমি-জমাসহ অঢেল সম্পত্তি মালিক হন।
জানা যায়, ১৮ বছর বয়সে বারেককে সৌদি আরব পাঠিয়ে দেয় তার বাবা। কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি তার জীবন প্রতিষ্ঠা লাভ করতে না পারায় প্রতারণার নতুন নতুন কৌশল আয়ত্ত করে মাত্র দুই বছর প্রবাস জীবন শেষ করে বাংলাদেশে ফিরে আসেন। তিনি সুনির্দিষ্ট কোনো পেশায় আত্মনিয়োগ না করে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের বিভিন্ন কলাকৌশল শুরু করে। প্রতারণার কাজে তার তীক্ষ্ণ দক্ষতা, সুচিন্তিত কর্মকৌশল ও কর্ম পরিকল্পনা অল্প দিনের মধ্যে তাকে বিরাট সাফল্য এনে দেয়। দিনে দিনে তিনি তার প্রতারণার সাম্রাজ্যের পরিধি ও প্রতারণার কৌশল বাড়াতে থাকেন। এক পর্যায়ে প্রতারণার একটি সংগঠন তৈরী করেন। যার মূল উদ্দেশ্য ছিল, সাধারণ মানুষকে ঠকিয়ে অর্থ আত্মসাৎ করা। তার গ্রুপের প্রতিটি সদস্য অত্যন্ত সু-কৌশলে মানুষের সাথে প্রতারণার কাজটি ভালোভাবে করতে পারতো।
ঢাকায় প্রতারক চক্রের সদস্যরা তার প্রতারণার সফল কর্মকৌশল ও মানুষকে প্রতারণা করার নিত্যনতুন অভিনব কৌশল সৃষ্টি করার কারণে তাকে গুরু বা সম্রাট বলে মান্য করে। তারা নিজেদেরকে বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত করে এবং এক একটি গ্রুপে সাধারণ পাঁচটি স্তরে সদস্য থাকে। স্তরগুলো হচ্ছে- সাব-ব্রোকার, ব্রোকার, ম্যানেজার, চেয়ারম্যান (অফিস প্রধান) ও বস।
প্রতারণার কৌশল হিসেবে তিনি এবং তার সংগঠনটি বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। বারেক এবং তার সংগঠনের সদস্যরা অবসরপ্রাপ্ত সরকারি, বেসরকারি কর্মকর্তাদের অবসরের আগে থেকেই টার্গেট করে। প্রতারক চক্র তাদের কোম্পানিতে টার্গেটকৃতদের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগের প্রলোভন দেখিয়ে তাদের অফিসে নিয়ে আসে এবং প্রতিষ্ঠানের শেয়ারহোল্ডার হওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। অফিস কর্মকর্তাদের চালচলন, ব্যবহার ইত্যাদিতে অভিভূত হয়ে ওই কর্মকর্তারা তাদের অবসরকালীন প্রাপ্ত সমুদয় টাকা সরল বিশ্বাসে বিনিয়োগ করেন এবং বিনিয়োগের কয়েক দিনের মধ্যেই প্রতারকদের অফিস এবং অফিস কর্মকর্তারা উধাও হয়ে যায়।
এছাড়া দেশের বিভিন্ন এলাকার তাঁত ব্যবসার সাথে জড়িত ব্যবসায়ীদেরকে কয়েক কোটি টাকার অর্ডারের ফাঁদে ফেলে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ৪০-৫০ হাজার টাকার স্যাম্পল নেয় এবং কয়েক কোটি টাকার মালামাল তৈরীতে যে পরিমাণ কাঁচামাল প্রয়োজন (সুতা, রং ইত্যাদি) তা সরবরাহের কথা বলে অগ্রিম হিসেবে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।
আবার দেশের বিভিন্ন এলাকায় আর্থিকভাবে সচ্ছল ব্যক্তিদের জমি বা নির্মাণাধীন ভবনের উপর ইন্টারনেট টাওয়ার স্থাপনের প্রলোভন দিয়ে ওই ভবন মালিকের নিকট থেকে সুকৌশলে বিভিন্ন অজুহাতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে প্রতারণামূলকভাবে আত্মসাৎ করে তারা।
একইভাবে ঢাকার বাইরে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় আর্থিকভাবে সচ্ছল ব্যক্তিদের বাসায় এবং তার এলাকার মাদরাসা, মসজিদে এনজিওর পক্ষ থেকে বিনা খরচে সৌর প্যানেল বসানোর কথা বলে বারেক হাজী এবং তার সংগঠনটি সুকৌশলে বিভিন্ন অজুহাতে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে প্রতারণামূলকভাবে আত্মসাৎ করে।
ইট, পাথর, রড, সিমেন্ট, গার্মেন্টস, চাল, থাই, অ্যালুমিনিয়াম, সোলার প্যানেল অর্ডারের ফাঁদে ফেলে এবং অর্ডারের চুক্তিপত্র করে অগ্রিম বাবদ লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিত তারা।
No comments