শান্তির জন্য বিদেশি সেনাদের অবশ্যই আফগানিস্তান ছাড়তে হবে: তালেবান
মস্কো আলোচনায় বক্তব্য রাখছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ |
আফগান তালেবান বলেছে, আফগানিস্তানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে অবশ্যই দখলদার বিদেশি সেনাদেরকে চলে যেতে হবে।
গত মঙ্গলবার রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় একদল রাজনীতিকের সঙ্গে আলোচনার সময় তালবান একথা বলেছে। গতকালের আলোচনায় তালেবানের প্রধান আলোচক মোল্লা আবদুল গনি বারাদারের নেতৃত্বে একটি দল অংশ নেয়। অন্যদিকে, আফগান রাজনীতিকদের পক্ষে অংশ নেন সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইসহ কয়েকজন রাজনীতিবিদ।
মোল্লা বারাদার বলেন, “তালেবান শান্তি চায় কিন্তু সবার আগে শান্তির পথের বাধা দূর করতে হবে। এই বাধাটা হচ্ছে আফগানিস্তানে দখলদারিত্ব এবং অবশ্যই এর অবসান ঘটাতে হবে।” তিনি জোর দিয়ে বলেন, তালেবান শুধুমাত্র তখনই কোনো শান্তি চুক্তিতে সই করবে যখন বিদেশি সেনারা আফগানিস্তান থেকে চলে যাবে। আফগানিস্তানে বর্তমানে ২৩ হাজার বিদেশি সেনা রয়েছে।
গতকালের আলোচনা ছাড়াও গত কয়েক মাস ধরে তালেবান আমেরিকার সঙ্গে কয়েক দফা আলোচনা করেছে। তবে কোনো আলোচনাতেই তারা আফগান সরকারের প্রতিনিধি যুক্ত করতে দেয় নি। কারণ তারা আফগানিস্তানের সরকারকে বৈধ সরকার হিসেবে স্বীকার করে না।
গত মঙ্গলবার রাশিয়ার রাজধানী মস্কোয় একদল রাজনীতিকের সঙ্গে আলোচনার সময় তালবান একথা বলেছে। গতকালের আলোচনায় তালেবানের প্রধান আলোচক মোল্লা আবদুল গনি বারাদারের নেতৃত্বে একটি দল অংশ নেয়। অন্যদিকে, আফগান রাজনীতিকদের পক্ষে অংশ নেন সাবেক প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাইসহ কয়েকজন রাজনীতিবিদ।
মোল্লা বারাদার বলেন, “তালেবান শান্তি চায় কিন্তু সবার আগে শান্তির পথের বাধা দূর করতে হবে। এই বাধাটা হচ্ছে আফগানিস্তানে দখলদারিত্ব এবং অবশ্যই এর অবসান ঘটাতে হবে।” তিনি জোর দিয়ে বলেন, তালেবান শুধুমাত্র তখনই কোনো শান্তি চুক্তিতে সই করবে যখন বিদেশি সেনারা আফগানিস্তান থেকে চলে যাবে। আফগানিস্তানে বর্তমানে ২৩ হাজার বিদেশি সেনা রয়েছে।
গতকালের আলোচনা ছাড়াও গত কয়েক মাস ধরে তালেবান আমেরিকার সঙ্গে কয়েক দফা আলোচনা করেছে। তবে কোনো আলোচনাতেই তারা আফগান সরকারের প্রতিনিধি যুক্ত করতে দেয় নি। কারণ তারা আফগানিস্তানের সরকারকে বৈধ সরকার হিসেবে স্বীকার করে না।
মস্কো আলোচনায় অংশ নেন হামিদ কারজাইসহ আফগানিস্তানের কয়েকজন রাজনীতিক |
No comments