বাংলাদেশে বিষাক্ত বাতাস কেড়ে নিচ্ছে শিশুদের ৩০ মাসের আয়ু
একটি
শিশু জন্ম নিয়ে এই পৃথিবীতে নিঃশ্বাস নিলে তার আয়ু অন্তত ২০ মাস কমে যাবে।
আর বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় শিশুরা এই বিষাক্ত বাতাসে নিঃশ্বাস নিয়ে
হারাবে ৩০ মাসের আয়ু। স্টেট অব গ্লোবাল এয়ার ২০১৯ এর সাম্প্রতিক এক গবেষণায়
এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দূষিত এই বাতাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে গিয়েছে, যে শিশুর জীবনধারণে বাতাসের প্রয়োজন, সেখানে সেই বাতাসই আয়ু কমিয়ে দিবে। দক্ষিণ এশিয়ার শিশুদের জন্য আরও ভয়াবহ সংবাদ হচ্ছে, এদের জীবন থেকে এই দূষিত বায়ু কেড়ে নিতে যাচ্ছে ৩০টি মাস।
২০১৭ সালে প্রতি ১০ জন মানুষের মৃত্যুর মধ্যে একজনের প্রাণ গিয়েছে বায়ুদূষণের ফলে। গবেষণায় বলা হচ্ছে, মৃত্যুর জন্য সড়ক দুর্ঘটনা কিংবা ম্যালেরিয়া মহামারিকে ছাপিয়ে বায়ুদূষণ ভয়াবহ কারণ হয়ে সহাবস্থানে রয়েছে ধূমপানের সঙ্গে। বিশ্ব জুড়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে প্রাপ্তবয়স্করাও। বায়ু দূষণের কারণে প্রায় ৯০ শতাংশ মৃত্যু হয়েছে পঞ্চাশোর্ধ মানুষের ক্ষেত্রে। গবেষকরা বলেছিলেন যে, আগামী বছরগুলোতে বিশ্বের অনেক অংশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।
হেলথ এফেক্টস ইনস্টিটিউটের প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদনটিতে রবার্ট ও কিফে বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে একটা বড় ধাক্কা হিসেবে শিশুদের জীবন সংক্ষিপ্ত হবার এই তথ্য পাওয়া যায়।’ বিশ্বে রোজ জলবায়ু বিপর্যয়ের প্রমাণ মিলছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্য দিয়ে, তবুও বিশ্বনেতাদের কোনো ন্যূনতম পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না এই সংকট মোকাবিলায়। রবার্ট বলছেন, ‘এখানে কোন ম্যাজিক বুলেট নেই তবুও সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া উচিত।’ তিনি চীনের বায়ু দূষণের মাত্রা নির্দেশ করেছেন, যা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কমতে শুরু করেছে। চীনে কর্তৃপক্ষ বায়ু মানের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে এবং কয়লা নির্ভরতা কমাতে এবং শিল্প ক্লিনার তৈরির ব্যবস্থা চালু করেছে। তারা কিছু কিছু শহরে যানবাহনের সংখ্যা সীমাবদ্ধ করেছে এবং ক্লিন এনার্জির জন্য তহবিল সংগ্রহ শুরু করেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে ফুসফুসজনিত রোগের ৪১ শতাংশ, টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ২০ শতাংশ, ফুসফুস ক্যান্সারের ১৯ শতাংশ, ইস্কিমিক হার্ট ডিজিজের ১৬ শতাংশ এবং স্ট্রোকের ১১ শতাংশ রোগ মৃত্যুর কারণ হিসেবে ঘটেছে যা বায়ু দূষণের ফলেই সৃষ্টি। বিশ্বব্যাপী বায়ু দূষণের ফলে স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাবগুলোর সবচেয়ে নিয়মিত কারণ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, দূষিত এই বাতাস বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে গিয়েছে, যে শিশুর জীবনধারণে বাতাসের প্রয়োজন, সেখানে সেই বাতাসই আয়ু কমিয়ে দিবে। দক্ষিণ এশিয়ার শিশুদের জন্য আরও ভয়াবহ সংবাদ হচ্ছে, এদের জীবন থেকে এই দূষিত বায়ু কেড়ে নিতে যাচ্ছে ৩০টি মাস।
২০১৭ সালে প্রতি ১০ জন মানুষের মৃত্যুর মধ্যে একজনের প্রাণ গিয়েছে বায়ুদূষণের ফলে। গবেষণায় বলা হচ্ছে, মৃত্যুর জন্য সড়ক দুর্ঘটনা কিংবা ম্যালেরিয়া মহামারিকে ছাপিয়ে বায়ুদূষণ ভয়াবহ কারণ হয়ে সহাবস্থানে রয়েছে ধূমপানের সঙ্গে। বিশ্ব জুড়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে প্রাপ্তবয়স্করাও। বায়ু দূষণের কারণে প্রায় ৯০ শতাংশ মৃত্যু হয়েছে পঞ্চাশোর্ধ মানুষের ক্ষেত্রে। গবেষকরা বলেছিলেন যে, আগামী বছরগুলোতে বিশ্বের অনেক অংশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।
হেলথ এফেক্টস ইনস্টিটিউটের প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদনটিতে রবার্ট ও কিফে বলেন, ‘সত্যিকার অর্থে একটা বড় ধাক্কা হিসেবে শিশুদের জীবন সংক্ষিপ্ত হবার এই তথ্য পাওয়া যায়।’ বিশ্বে রোজ জলবায়ু বিপর্যয়ের প্রমাণ মিলছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্য দিয়ে, তবুও বিশ্বনেতাদের কোনো ন্যূনতম পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না এই সংকট মোকাবিলায়। রবার্ট বলছেন, ‘এখানে কোন ম্যাজিক বুলেট নেই তবুও সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া উচিত।’ তিনি চীনের বায়ু দূষণের মাত্রা নির্দেশ করেছেন, যা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে কমতে শুরু করেছে। চীনে কর্তৃপক্ষ বায়ু মানের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে এবং কয়লা নির্ভরতা কমাতে এবং শিল্প ক্লিনার তৈরির ব্যবস্থা চালু করেছে। তারা কিছু কিছু শহরে যানবাহনের সংখ্যা সীমাবদ্ধ করেছে এবং ক্লিন এনার্জির জন্য তহবিল সংগ্রহ শুরু করেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে ফুসফুসজনিত রোগের ৪১ শতাংশ, টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ২০ শতাংশ, ফুসফুস ক্যান্সারের ১৯ শতাংশ, ইস্কিমিক হার্ট ডিজিজের ১৬ শতাংশ এবং স্ট্রোকের ১১ শতাংশ রোগ মৃত্যুর কারণ হিসেবে ঘটেছে যা বায়ু দূষণের ফলেই সৃষ্টি। বিশ্বব্যাপী বায়ু দূষণের ফলে স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাবগুলোর সবচেয়ে নিয়মিত কারণ।
No comments