কোন পথে যাবেন মাসায়োশি সন? by শাকিলা হক
দুই
বছর আগে টেকনোলজি কোম্পানিগুলোর জন্য নতুন ফান্ড গঠন করে সাড়া ফেলে দেন
জাপানি প্রতিষ্ঠান সফট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী পরিচালক (সিইও) মাসায়োশি
সন। অল্প সময়ের মধ্যেই প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর কাছে অনন্য এক নাম হয়ে যান
তিনি। ১০০ বিলিয়ন ডলারের ওই ‘ভিশন তহবিল’ থেকে বিনিয়োগ করা হয় অসংখ্য
প্রযুক্তি কোম্পানিতে।
প্রযুক্তি খাতে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিনিয়োগ তহবিল হয় ভিশন ফান্ড। নিত্যনতুন প্রযুক্তি ও স্টার্টআপে মূলধন সরবরাহের লক্ষ্যে এ তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেন মাসায়োশি সন। ওই তহবিল গঠনের মাধ্যমে বিনিয়োগের সব নিয়ম ভাঙেন তিনি। তবে বিভিন্ন দিক দিয়ে ১০০ বিলিয়ন ডলারের ওই ‘ভিশন তহবিল’ বিতর্কিত হয়। এর ৪৫ বিলিয়ন ডলার আসে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের কাছ থেকে। ২০৩০ সাল নাগাদ সৌদিকে আধুনিকায়নের লক্ষ্যে দেশটির সার্বভৌম সম্পদ তহবিল ‘দ্য পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড’ (পিআইএফ) থেকে ওই অর্থ দেন যুবরাজ। তবে ওই তহবিলের পুরো নিয়ন্ত্রণ থাকে সনের হাতেই।
অনেক সমালোচকই ওই সময় বলেন, এই ভিশন তহবিল হলো কালোটাকার একটা বড় পাত্র। গত অক্টোবরে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যাকাণ্ডের পর সমালোচকেরা কথা বলার আরও বেশি সুযোগ পান। খাসোগি হত্যায় সন্দেহের তির গিয়ে পড়ে সৌদি যুবরাজের গায়ে। একদিকে এই তহবিলের অর্থপ্রযুক্তি কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগ হতে থাকে, অন্যদিকে সমালোচনাও চলতে থাকে। তবে অনেক জল ঘোলা হলেও আবারও স্টিয়ারিং ধরেছেন মাসায়োশি। খাসোগি–কাণ্ড পুরোনো হয়, আবার ভিশন তহবিলের বিনিয়োগে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর দর তরতর করে ওপরে উঠতে থাকে। আর তাই নতুন ভিশন নিয়ে লেগে পড়েছেন মাসায়োশি। দ্য ইকোনমিস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
২০১৬ সালের ২৫ নভেম্বর ১০০ বিলিয়ন ডলারের ভিশন ফান্ডের ঘোষণা দেয় সফট ব্যাংক। ভিশন ফান্ডে যুক্ত হয় পিআইএফ। পরবর্তী সময়ে কয়েক ধাপে এ তহবিলের অর্থ সংগ্রহ করা হয়। বিনিয়োগ করে ভিশন ফান্ডের অংশীদার তালিকায় নাম লিখিয়েছে আবুধাবির মুবাদালা ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি, অ্যাপল, কোয়ালকম, ফক্সকন ও শার্প করপোরেশনের মতো খ্যাতনামা কোম্পানিগুলো।
গত আড়াই বছরে ভিশন তহবিলের ১০০ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে ৭০ বিলিয়ন ডলার বিতরণ করেন সন। এ সময়ে ৭০টি নতুন প্রযুক্তি কোম্পানির শেয়ার কিনে নেন তিনি। যেসব প্রযুক্তি স্টার্টআপে বিনিয়োগ করা হয়েছে, সে তালিকায় আছে অ্যাপভিত্তিক ট্যাক্সি সেবাদাতা উবার টেকনোলজিস, অনডিমান্ড খাদ্য সরবরাহকারী কোম্পানি ডোরড্যাশ, অফিস স্পেস শেয়ারিংয়ের সেবাদাতা উইওয়ার্ক এবং মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম স্ল্যাকের মতো একাধিক প্রতিষ্ঠান। ভিশন ফান্ডের বিনিয়োগ পাওয়া স্টার্টআপগুলোর অনেকেই এরই মধ্যে আইপিও ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া গত নভেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় অনলাইন কোম্পানি কোপাংয়ে ২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হয়, ইন্দোনেশিয়ার বৃহত্তম অনলাইন মার্কেটপ্লেস টোকোপেডিয়া পায় ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার, গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ভিত্তিক লজিস্টিক ফার্ম ফ্লেক্সপোর্টকে ১ বিলিয়ন ডলার দেওয়া হয় সনের তহবিল থেকে। এসবের ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই প্রযুক্তি বিশ্বের রাজায় পরিণত হয়েছেন সন। নিয়েছেন ১০০ বিলিয়ন ডলারের নতুন লক্ষ ‘ভিশন তহবিল-২’
তবে এবার পথ খুব সরল হচ্ছে না সনের জন্য। নতুন ভিশনে সৌদি সমর্থন নেওয়া খুব বেশি সহজ হবে না। খাসোগি হত্যাকাণ্ডে ব্যাপক সমালোচিত হওয়ায় পিআইএফ থেকে এবার অর্থ নিলে এবার সুনাম নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সনের। এ ছাড়া সৌদি প্রিন্সের এই ৪৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের বিষয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন না পিআইফের কর্মকর্তারা।
অর্থ সংগ্রহের জন্য নিজের একক প্রচেষ্টার ওপর নির্ভর করলেও চলবে না সনের। জাপানিজ মোবাইলের যে অংশ সফট ব্যাংকের ছিল তা বিক্রি করে এবং অন্যান্য সম্পদ বিক্রি করে ২৪ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করতে পেরেছেন তিনি। বাকি অর্থের জন্য অবশ্যই তাঁকে নির্ভর করতে হচ্ছে সার্বভৌম কোনো তহবিলের ওপর।
তবে এবার পিআইএফসহ অন্য বিনিয়োগকারীরাও ভিশন তহবিলের বেশ কিছু বিষয়ে বেশ চিন্তিত। প্রথমত, ভিশন তহবিলের নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা এককভাবে রয়েছে সনের ওপর। তিনি এবং তাঁর সহযোগী রাজিভ মিশরা যাবতীয় সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। সাধারণত এই ধরনের তহবিলে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে আরও অনেক মাথা থাকে। ২০১৭ সালে তহবিল অর্থের জোগান নিশ্চিত করলেও সে সময় পর্যন্ত এটি পরিচালনায় তেমন কোনো কর্মী বাহিনী ছিল না। এখন নতুন করে কর্মী বাহিনী গঠন হলেও মূল সিদ্ধান্তের চাবিকাঠি রয়ে গেছে সনের হাতেই।
দ্বিতীয়ত, ভিশন ফান্ড ও সফট ব্যাংকের মধ্যে আগ্রহের দ্বন্দ্বের আশঙ্কা। সন এর আগে ছোট ছোট কোম্পানিগুলোর শেয়ার সফট ব্যাংকের ব্যালান্সশিটের মাধ্যমে কিনে নেন, এখন এগুলোকে ভিশন তহবিলের বিনিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিতে অনেক সময় নেওয়া হচ্ছে। এবং চড়ামূল্যেই এই স্থানান্তর হচ্ছে। অন্যদিকে সফট ব্যাংক মুনাফা করার বিষয়ে আগ্রহী।
তৃতীয়ত, প্রযুক্তির বিষয়ে অতিনির্ভরশীল সন, যা সফট ব্যাংক শেয়ারহোল্ডারকে উদ্বিগ্ন করছে। কারণ, বাজারে অনেকটা একক আধিপত্য নিয়ে এসেছে ভিশন তহবিল। বাজারমূল্য নির্ধারণ করছে তারা।
অর্থাৎ সব বিনিয়োগকারীই মনে করছেন ভিশন তহবিল ১ এবং ২ এর জন্য আরও ভালো পরিচালনা পরিষদ দরকার। দুটির জন্য পৃথক স্বাধীন পরিচালনা বোর্ড প্রয়োজন। সফট ব্যাংক থেকে ভিশন ফান্ডে প্রযুক্তি কোম্পানির স্টেক স্থানান্তর বন্ধ করলে এটি আরও স্বচ্ছ হবে। আর এসব পদক্ষেপের মাধ্যমেই বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগকারী হিসেবে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে পারবেন সন। এখন দেখার বিষয় নিজেকে কীভাবে গুছিয়ে নেন মাসায়োশি সন।
প্রযুক্তি খাতে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিনিয়োগ তহবিল হয় ভিশন ফান্ড। নিত্যনতুন প্রযুক্তি ও স্টার্টআপে মূলধন সরবরাহের লক্ষ্যে এ তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেন মাসায়োশি সন। ওই তহবিল গঠনের মাধ্যমে বিনিয়োগের সব নিয়ম ভাঙেন তিনি। তবে বিভিন্ন দিক দিয়ে ১০০ বিলিয়ন ডলারের ওই ‘ভিশন তহবিল’ বিতর্কিত হয়। এর ৪৫ বিলিয়ন ডলার আসে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানের কাছ থেকে। ২০৩০ সাল নাগাদ সৌদিকে আধুনিকায়নের লক্ষ্যে দেশটির সার্বভৌম সম্পদ তহবিল ‘দ্য পাবলিক ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড’ (পিআইএফ) থেকে ওই অর্থ দেন যুবরাজ। তবে ওই তহবিলের পুরো নিয়ন্ত্রণ থাকে সনের হাতেই।
অনেক সমালোচকই ওই সময় বলেন, এই ভিশন তহবিল হলো কালোটাকার একটা বড় পাত্র। গত অক্টোবরে সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগি হত্যাকাণ্ডের পর সমালোচকেরা কথা বলার আরও বেশি সুযোগ পান। খাসোগি হত্যায় সন্দেহের তির গিয়ে পড়ে সৌদি যুবরাজের গায়ে। একদিকে এই তহবিলের অর্থপ্রযুক্তি কোম্পানিগুলোতে বিনিয়োগ হতে থাকে, অন্যদিকে সমালোচনাও চলতে থাকে। তবে অনেক জল ঘোলা হলেও আবারও স্টিয়ারিং ধরেছেন মাসায়োশি। খাসোগি–কাণ্ড পুরোনো হয়, আবার ভিশন তহবিলের বিনিয়োগে প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর দর তরতর করে ওপরে উঠতে থাকে। আর তাই নতুন ভিশন নিয়ে লেগে পড়েছেন মাসায়োশি। দ্য ইকোনমিস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
২০১৬ সালের ২৫ নভেম্বর ১০০ বিলিয়ন ডলারের ভিশন ফান্ডের ঘোষণা দেয় সফট ব্যাংক। ভিশন ফান্ডে যুক্ত হয় পিআইএফ। পরবর্তী সময়ে কয়েক ধাপে এ তহবিলের অর্থ সংগ্রহ করা হয়। বিনিয়োগ করে ভিশন ফান্ডের অংশীদার তালিকায় নাম লিখিয়েছে আবুধাবির মুবাদালা ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি, অ্যাপল, কোয়ালকম, ফক্সকন ও শার্প করপোরেশনের মতো খ্যাতনামা কোম্পানিগুলো।
গত আড়াই বছরে ভিশন তহবিলের ১০০ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে ৭০ বিলিয়ন ডলার বিতরণ করেন সন। এ সময়ে ৭০টি নতুন প্রযুক্তি কোম্পানির শেয়ার কিনে নেন তিনি। যেসব প্রযুক্তি স্টার্টআপে বিনিয়োগ করা হয়েছে, সে তালিকায় আছে অ্যাপভিত্তিক ট্যাক্সি সেবাদাতা উবার টেকনোলজিস, অনডিমান্ড খাদ্য সরবরাহকারী কোম্পানি ডোরড্যাশ, অফিস স্পেস শেয়ারিংয়ের সেবাদাতা উইওয়ার্ক এবং মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম স্ল্যাকের মতো একাধিক প্রতিষ্ঠান। ভিশন ফান্ডের বিনিয়োগ পাওয়া স্টার্টআপগুলোর অনেকেই এরই মধ্যে আইপিও ঘোষণা করেছে। এ ছাড়া গত নভেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় অনলাইন কোম্পানি কোপাংয়ে ২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করা হয়, ইন্দোনেশিয়ার বৃহত্তম অনলাইন মার্কেটপ্লেস টোকোপেডিয়া পায় ১ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার, গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ভিত্তিক লজিস্টিক ফার্ম ফ্লেক্সপোর্টকে ১ বিলিয়ন ডলার দেওয়া হয় সনের তহবিল থেকে। এসবের ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই প্রযুক্তি বিশ্বের রাজায় পরিণত হয়েছেন সন। নিয়েছেন ১০০ বিলিয়ন ডলারের নতুন লক্ষ ‘ভিশন তহবিল-২’
তবে এবার পথ খুব সরল হচ্ছে না সনের জন্য। নতুন ভিশনে সৌদি সমর্থন নেওয়া খুব বেশি সহজ হবে না। খাসোগি হত্যাকাণ্ডে ব্যাপক সমালোচিত হওয়ায় পিআইএফ থেকে এবার অর্থ নিলে এবার সুনাম নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে সনের। এ ছাড়া সৌদি প্রিন্সের এই ৪৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের বিষয়ে সন্তুষ্ট ছিলেন না পিআইফের কর্মকর্তারা।
অর্থ সংগ্রহের জন্য নিজের একক প্রচেষ্টার ওপর নির্ভর করলেও চলবে না সনের। জাপানিজ মোবাইলের যে অংশ সফট ব্যাংকের ছিল তা বিক্রি করে এবং অন্যান্য সম্পদ বিক্রি করে ২৪ বিলিয়ন ডলার সংগ্রহ করতে পেরেছেন তিনি। বাকি অর্থের জন্য অবশ্যই তাঁকে নির্ভর করতে হচ্ছে সার্বভৌম কোনো তহবিলের ওপর।
তবে এবার পিআইএফসহ অন্য বিনিয়োগকারীরাও ভিশন তহবিলের বেশ কিছু বিষয়ে বেশ চিন্তিত। প্রথমত, ভিশন তহবিলের নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা এককভাবে রয়েছে সনের ওপর। তিনি এবং তাঁর সহযোগী রাজিভ মিশরা যাবতীয় সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। সাধারণত এই ধরনের তহবিলে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে আরও অনেক মাথা থাকে। ২০১৭ সালে তহবিল অর্থের জোগান নিশ্চিত করলেও সে সময় পর্যন্ত এটি পরিচালনায় তেমন কোনো কর্মী বাহিনী ছিল না। এখন নতুন করে কর্মী বাহিনী গঠন হলেও মূল সিদ্ধান্তের চাবিকাঠি রয়ে গেছে সনের হাতেই।
দ্বিতীয়ত, ভিশন ফান্ড ও সফট ব্যাংকের মধ্যে আগ্রহের দ্বন্দ্বের আশঙ্কা। সন এর আগে ছোট ছোট কোম্পানিগুলোর শেয়ার সফট ব্যাংকের ব্যালান্সশিটের মাধ্যমে কিনে নেন, এখন এগুলোকে ভিশন তহবিলের বিনিয়োগ প্রক্রিয়ায় নিতে অনেক সময় নেওয়া হচ্ছে। এবং চড়ামূল্যেই এই স্থানান্তর হচ্ছে। অন্যদিকে সফট ব্যাংক মুনাফা করার বিষয়ে আগ্রহী।
তৃতীয়ত, প্রযুক্তির বিষয়ে অতিনির্ভরশীল সন, যা সফট ব্যাংক শেয়ারহোল্ডারকে উদ্বিগ্ন করছে। কারণ, বাজারে অনেকটা একক আধিপত্য নিয়ে এসেছে ভিশন তহবিল। বাজারমূল্য নির্ধারণ করছে তারা।
অর্থাৎ সব বিনিয়োগকারীই মনে করছেন ভিশন তহবিল ১ এবং ২ এর জন্য আরও ভালো পরিচালনা পরিষদ দরকার। দুটির জন্য পৃথক স্বাধীন পরিচালনা বোর্ড প্রয়োজন। সফট ব্যাংক থেকে ভিশন ফান্ডে প্রযুক্তি কোম্পানির স্টেক স্থানান্তর বন্ধ করলে এটি আরও স্বচ্ছ হবে। আর এসব পদক্ষেপের মাধ্যমেই বৈশ্বিক প্রযুক্তি খাতে বিনিয়োগকারী হিসেবে নিজেদের অবস্থান ধরে রাখতে পারবেন সন। এখন দেখার বিষয় নিজেকে কীভাবে গুছিয়ে নেন মাসায়োশি সন।
No comments