আবেগাপ্লুত জাসিন্দা আর্ডেন
পার্লামেন্টের
বিশেষ বৈঠকে সালাম দিলেন নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্দা আর্ডেন।
তিনি সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন- আসসালামু আলাইকুম। বক্তব্য দিতে গিয়ে
আবেগতাড়িত হয়ে পড়লেন তিনি। ক্রাইস্টচার্চের দুটি মসজিদে সন্ত্রাসী হামলা
চালানো ব্রেনটন টেরেন্টের প্রতি ক্ষোভ, ঘৃণা যেন ঝরে পড়লো তার কণ্ঠ থেকে।
হামলাকারীর নামটিও তিনি মুখে আনতে চান না। বলেছেন, কখনোই ওই হামলাকারীর নাম
মুখে উচ্চারণ করবেন না। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি।
পার্লামেন্টে বক্তব্য দিতে গিয়ে জাসিন্দা আর্ডেন বলেন, সে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর সময় অনেক কিছুই বলেছে।
তার মধ্যে একটি বিষয় ছিল খুবই কুখ্যাত। এ জন্য আমি কখনোই তার নাম মুখে উচ্চারণ করবো না।
গত শুক্রবার ক্রাইস্টচার্চে দুটি মসজিদে গুলি করে বাংলাদেশিসহ হত্যা করা হয় কমপক্ষে ৫০ মুসলিমকে। আহত হন বেশ কিছু মানুষ। তাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এই হামলায় সামান্যর জন্য রক্ষা পান বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সদস্যরা। শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদী অস্ট্রেলিয়ান ব্রেনটন টেরেন্ট (২৮) ওই হামলা চালায়। তাকে গ্রেপ্তার করে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এ বিষয়ে পার্লামেন্টের বক্তব্যে জাসিন্দা আর্ডেন বলেন, আমি আপনাদের কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ রাখছি দয়া করে যাদেরকে হারিয়েছি আমরা, তাদের নাম উচ্চারণ করুন। তার নাম উচ্চারণ করবেন না, যে তাদের জীবনকে কেড়ে নিয়েছে। সে একজন সন্ত্রাসী। সে একজন অপরাধী। সে উগ্রপন্থি। যখনই তার বিষয়ে আমি কথা বলবো কখনোই তার নাম উচ্চারণ করবো না।
মঙ্গলবার তিনি পার্লামেন্টে এক বিশেষ বৈঠক করেন। সেখানে তিনি সন্ত্রাস মোকাবিলায় আরো অনেক কিছু করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা শুধু চুপ করে বসে থাকতে পারি না এবং এটা মেনে নিতে পারি না যে, এসব (সামাজিক যোগাযোগ বিষয়ক) প্লাটফরমগুলো থাকবে আর তারা কোনো দায়দায়িত্ব নেবে না। তিনি বলেন, তারা প্রকাশক। তারা শুধু একটি পোস্টকে পোস্টই করার অনুমতি দিচ্ছে তা নয়। কোনো দায়দায়িত্ব ছাড়া আপনি লাভবান হবেন এমন কোনো ঘটনা ঘটতে পারে না।
ব্রেনটন টেরেন্টের ওই ভিডিও ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করার ফলে তা ২০০ বারেরও কম দেখা হয়েছে বলে মঙ্গলবার দাবি করেছে ফেসবুক। আর ওই ভিডিও প্রত্যাহার করে নেয়ার আগে তা দেখা হয়েছে প্রায় ৪০০০ বার। তারা আরো দাবি করেছে, ঘটনার প্রথম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওই ভিডিওর কমপক্ষে ১৫ লাখ কপি তারা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। আপলোড করার সময় ১২ লাখ ভিডিও ব্লক করে দেয়া হয়েছে।
পার্লামেন্টে বক্তব্য দিতে গিয়ে জাসিন্দা আর্ডেন বলেন, সে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালানোর সময় অনেক কিছুই বলেছে।
তার মধ্যে একটি বিষয় ছিল খুবই কুখ্যাত। এ জন্য আমি কখনোই তার নাম মুখে উচ্চারণ করবো না।
গত শুক্রবার ক্রাইস্টচার্চে দুটি মসজিদে গুলি করে বাংলাদেশিসহ হত্যা করা হয় কমপক্ষে ৫০ মুসলিমকে। আহত হন বেশ কিছু মানুষ। তাদের মধ্যে অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এই হামলায় সামান্যর জন্য রক্ষা পান বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সদস্যরা। শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদী অস্ট্রেলিয়ান ব্রেনটন টেরেন্ট (২৮) ওই হামলা চালায়। তাকে গ্রেপ্তার করে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।
এ বিষয়ে পার্লামেন্টের বক্তব্যে জাসিন্দা আর্ডেন বলেন, আমি আপনাদের কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ রাখছি দয়া করে যাদেরকে হারিয়েছি আমরা, তাদের নাম উচ্চারণ করুন। তার নাম উচ্চারণ করবেন না, যে তাদের জীবনকে কেড়ে নিয়েছে। সে একজন সন্ত্রাসী। সে একজন অপরাধী। সে উগ্রপন্থি। যখনই তার বিষয়ে আমি কথা বলবো কখনোই তার নাম উচ্চারণ করবো না।
মঙ্গলবার তিনি পার্লামেন্টে এক বিশেষ বৈঠক করেন। সেখানে তিনি সন্ত্রাস মোকাবিলায় আরো অনেক কিছু করার জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আমরা শুধু চুপ করে বসে থাকতে পারি না এবং এটা মেনে নিতে পারি না যে, এসব (সামাজিক যোগাযোগ বিষয়ক) প্লাটফরমগুলো থাকবে আর তারা কোনো দায়দায়িত্ব নেবে না। তিনি বলেন, তারা প্রকাশক। তারা শুধু একটি পোস্টকে পোস্টই করার অনুমতি দিচ্ছে তা নয়। কোনো দায়দায়িত্ব ছাড়া আপনি লাভবান হবেন এমন কোনো ঘটনা ঘটতে পারে না।
ব্রেনটন টেরেন্টের ওই ভিডিও ফেসবুকে সরাসরি সম্প্রচার করার ফলে তা ২০০ বারেরও কম দেখা হয়েছে বলে মঙ্গলবার দাবি করেছে ফেসবুক। আর ওই ভিডিও প্রত্যাহার করে নেয়ার আগে তা দেখা হয়েছে প্রায় ৪০০০ বার। তারা আরো দাবি করেছে, ঘটনার প্রথম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ওই ভিডিওর কমপক্ষে ১৫ লাখ কপি তারা প্রত্যাহার করে নিয়েছে। আপলোড করার সময় ১২ লাখ ভিডিও ব্লক করে দেয়া হয়েছে।
No comments