সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে খ্রিষ্টধর্মকে জড়াতে চান না এরদোগান
সন্ত্রাসবাদের
সঙ্গে খ্রিষ্টধর্মকে জড়াতে চান না তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ
এরদোগান। তার মতে, ক্রাইস্টচার্চে হামলাকারী সন্ত্রাসী ব্রেনটন টেরেন্ট
ইসলামপন্থি জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের মতোই। দু’টিই একই রকম সন্ত্রাসী। ওয়াশিংটন
পোস্টে লেখা এক কলামে তিনি এসব কথা বলেন। এতে তিনি লেখেন, বিশ্বের ইতিহাস ও
খ্রিষ্টধর্মীয় বিশ্বাসকে বিকৃত করে ক্রাইস্টচার্চের হামলাকারী তার
হত্যাযজ্ঞকে যৌক্তিক করার চেষ্টা করেছে। সে মানুষের মধ্যে বিদ্বেষের বীজ
বপন করার প্রচেষ্টা চালিয়েছে। তবে খ্রিষ্ট ধর্মের শিক্ষা ও নীতির সঙ্গে গত
সপ্তাহের হামলার সম্পৃক্ততা সুস্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করেন এরদোগান।
মঙ্গলবার প্রকাশিত ওই কলামে এরদোগান আরো লেখেন, নিউজিল্যান্ডে যা ঘটেছে, সেটা হলো অজ্ঞতা ও বিদ্বেষের বিষাক্ত ফল। তিনি জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের কর্মকাণ্ডের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, শুক্রবারের হামলায় টেরেন্টও ঠিক একই কাজ করেছে।
সে তার মেনিফেস্টোতে শহরে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করে। একইভাবে সিরিয়ায় তুর্কী সেনাদের অভিযান চালানোর কারণে তুরস্ককে ধ্বংস করার অঙ্গীকার করেছিল আইএস। তারা ইস্তাম্বুল পুনর্বিজয়ের ডাক দেয়।
তবে পশ্চিমা বিশ্বের সমালোচনা অব্যাহত রেখেছেন এরদোগান। তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে, ইউরোপসহ পশ্চিমা বিশ্বের অন্য অংশগুলো ইসলামভীতি ও বিদেশি-ভীতির বিষয়ে নীরব। ক্রাইস্টচার্চ হত্যাযজ্ঞের পরে পশ্চিমা বিশ্বের কিছু কর্তব্য ছিল। ইসলামভীতি ও বর্ণবাদকে সাধারণ বিষয়ে পরিণত করার যে প্রক্রিয়া চলছে, পশ্চিমা সমাজ ও সরকারগুলোকে অবশ্যই তা বন্ধ করতে হবে। আমাদেরকে সব বিষয়ের ওপর নজরদারি করতে হবে। একজন সন্ত্রাসী কীভাবে উগ্রপন্থায় ঝুঁকছে তা বুঝতে হবে। সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে তার যোগসূত্র কী, ভবিষ্যতে এ ধরনের মর্মান্তিক ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে সেটাও খুঁজে বের করতে হবে। ক্রাইস্টচার্চ হামলায় নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্দা আরডেনের দৃষ্টান্তমূলক দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা করেন এরদোগান।
মঙ্গলবার প্রকাশিত ওই কলামে এরদোগান আরো লেখেন, নিউজিল্যান্ডে যা ঘটেছে, সেটা হলো অজ্ঞতা ও বিদ্বেষের বিষাক্ত ফল। তিনি জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসের কর্মকাণ্ডের তীব্র সমালোচনা করে বলেন, শুক্রবারের হামলায় টেরেন্টও ঠিক একই কাজ করেছে।
সে তার মেনিফেস্টোতে শহরে খ্রিষ্ট ধর্মাবলম্বীদের অধিকার প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করে। একইভাবে সিরিয়ায় তুর্কী সেনাদের অভিযান চালানোর কারণে তুরস্ককে ধ্বংস করার অঙ্গীকার করেছিল আইএস। তারা ইস্তাম্বুল পুনর্বিজয়ের ডাক দেয়।
তবে পশ্চিমা বিশ্বের সমালোচনা অব্যাহত রেখেছেন এরদোগান। তিনি বলেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে, ইউরোপসহ পশ্চিমা বিশ্বের অন্য অংশগুলো ইসলামভীতি ও বিদেশি-ভীতির বিষয়ে নীরব। ক্রাইস্টচার্চ হত্যাযজ্ঞের পরে পশ্চিমা বিশ্বের কিছু কর্তব্য ছিল। ইসলামভীতি ও বর্ণবাদকে সাধারণ বিষয়ে পরিণত করার যে প্রক্রিয়া চলছে, পশ্চিমা সমাজ ও সরকারগুলোকে অবশ্যই তা বন্ধ করতে হবে। আমাদেরকে সব বিষয়ের ওপর নজরদারি করতে হবে। একজন সন্ত্রাসী কীভাবে উগ্রপন্থায় ঝুঁকছে তা বুঝতে হবে। সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গে তার যোগসূত্র কী, ভবিষ্যতে এ ধরনের মর্মান্তিক ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধ করতে সেটাও খুঁজে বের করতে হবে। ক্রাইস্টচার্চ হামলায় নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্দা আরডেনের দৃষ্টান্তমূলক দৃষ্টিভঙ্গির প্রশংসা করেন এরদোগান।
No comments