‘ফুটবল বিশ্ব তোমার, তোমাকে ভালোবাসি’
রাতে চ্যাম্পিয়নস লিগে দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক করেছেন রোনালদো। তাঁর এই কীর্তি চোখে জল এনে দিয়েছিল জর্জিনা রদ্রিগেজের।
ভালোবাসার মানুষটি যখন চোখের সামনে দারুণ কিছু করে ফেলেন, তখন প্রিয়জনের আবেগাপ্লুত হওয়াটাই স্বাভাবিক। তুরিনের অ্যালিয়াঞ্জ স্টেডিয়ামে কাল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক আবেগাপ্লুত করেছে বান্ধবী জর্জিনা রদ্রিগেজকে। গ্যালারিতে বসে কেঁদেছেন তিনি। সামাজিক মাধ্যমে সে দৃশ্য ছড়িয়ে পড়েছে।
নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হতে তখন বাকি আর মাত্র কয়েক মিনিট। দুই লেগ মিলিয়ে জুভেন্টাস-অ্যাটলেটিকো ম্যাচে তখন ২-২ সমতা। কে যাবে কোয়ার্টার ফাইনালে? এমন সময়ই পেনাল্টির বাঁশি জুভেন্টাসের পক্ষে। স্টেডিয়ামে তখন পিন-পতন নিস্তব্ধতা। এর মধ্যেই পেনাল্টি থেকে গোল করলেন পর্তুগিজ তারকা। হ্যাটট্রিক তো বটেই। এর মধ্য দিয়েই জুভেন্টাস নিশ্চিত করে নেয় শেষ চার। গ্যালারির দর্শকদের তুমুল উল্লাসের মধ্যেই টেলিভিশন ক্যামেরা ধরল জর্জিনার মুখের ওপর। তিনি কাঁদছেন। প্রিয়জন তাঁকে কাঁদিয়েছেন। কিন্তু এমন কান্না তো কাঁদতে চায় সবাই-ই।
হ্যাটট্রিক তো অনেক আগেই সহজ বানিয়ে ফেলেছেন রোনালদো। কিন্তু কালকের হ্যাটট্রিকের মাহাত্ম্য অনেক বেশি। প্রথম লেগে অ্যাটলেটিকোর বিপক্ষে ২-০ গোলে হেরে চ্যাম্পিয়নস লিগের পরের পর্বে যাওয়া মোটামুটি অনিশ্চিত করে ফেলেছিল জুভেন্টাস। ফিরতি লেগে অতিমানবীয় কিছুরই দরকার ছিল তাদের। সেই অতিমানবীয় ব্যাপারটিই করে দেখালেন রোনালদো।
এমন দুর্দান্ত পারফরমেন্সের পর পর রোনালদোর ছোট বেলার একটি ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন জর্জিনা, ‘৩-০ গোলের জয়টি আদায় করে নেওয়া। আজকের রাতের তিন গোল তোমার প্রাপ্য। তুমি যখন যে ক্লাবে খেল, ত্যাগের বিনিময়ে তুমি সাফল্য চাও। সা তুমি তোমার সতীর্থ, কোচ ও সমর্থকদের জন্য নায়কের মতো। ঈশ্বর জানেন, ঈশ্বর বিশ্বাস করেন ফুটবল বিশ্ব তোমার। আমরা তোমাকে ভালোবাসি’
ভালোবাসার মানুষটি যখন চোখের সামনে দারুণ কিছু করে ফেলেন, তখন প্রিয়জনের আবেগাপ্লুত হওয়াটাই স্বাভাবিক। তুরিনের অ্যালিয়াঞ্জ স্টেডিয়ামে কাল ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর দুর্দান্ত হ্যাটট্রিক আবেগাপ্লুত করেছে বান্ধবী জর্জিনা রদ্রিগেজকে। গ্যালারিতে বসে কেঁদেছেন তিনি। সামাজিক মাধ্যমে সে দৃশ্য ছড়িয়ে পড়েছে।
নির্ধারিত সময়ের খেলা শেষ হতে তখন বাকি আর মাত্র কয়েক মিনিট। দুই লেগ মিলিয়ে জুভেন্টাস-অ্যাটলেটিকো ম্যাচে তখন ২-২ সমতা। কে যাবে কোয়ার্টার ফাইনালে? এমন সময়ই পেনাল্টির বাঁশি জুভেন্টাসের পক্ষে। স্টেডিয়ামে তখন পিন-পতন নিস্তব্ধতা। এর মধ্যেই পেনাল্টি থেকে গোল করলেন পর্তুগিজ তারকা। হ্যাটট্রিক তো বটেই। এর মধ্য দিয়েই জুভেন্টাস নিশ্চিত করে নেয় শেষ চার। গ্যালারির দর্শকদের তুমুল উল্লাসের মধ্যেই টেলিভিশন ক্যামেরা ধরল জর্জিনার মুখের ওপর। তিনি কাঁদছেন। প্রিয়জন তাঁকে কাঁদিয়েছেন। কিন্তু এমন কান্না তো কাঁদতে চায় সবাই-ই।
হ্যাটট্রিক তো অনেক আগেই সহজ বানিয়ে ফেলেছেন রোনালদো। কিন্তু কালকের হ্যাটট্রিকের মাহাত্ম্য অনেক বেশি। প্রথম লেগে অ্যাটলেটিকোর বিপক্ষে ২-০ গোলে হেরে চ্যাম্পিয়নস লিগের পরের পর্বে যাওয়া মোটামুটি অনিশ্চিত করে ফেলেছিল জুভেন্টাস। ফিরতি লেগে অতিমানবীয় কিছুরই দরকার ছিল তাদের। সেই অতিমানবীয় ব্যাপারটিই করে দেখালেন রোনালদো।
এমন দুর্দান্ত পারফরমেন্সের পর পর রোনালদোর ছোট বেলার একটি ছবি ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে প্রশংসায় ভাসিয়েছেন জর্জিনা, ‘৩-০ গোলের জয়টি আদায় করে নেওয়া। আজকের রাতের তিন গোল তোমার প্রাপ্য। তুমি যখন যে ক্লাবে খেল, ত্যাগের বিনিময়ে তুমি সাফল্য চাও। সা তুমি তোমার সতীর্থ, কোচ ও সমর্থকদের জন্য নায়কের মতো। ঈশ্বর জানেন, ঈশ্বর বিশ্বাস করেন ফুটবল বিশ্ব তোমার। আমরা তোমাকে ভালোবাসি’
No comments