বালাকোটে বিমান হামলার আগে ২৬৩ জঙ্গি উপস্থিত ছিল -ভারতীয় মিডিয়ার দাবি
বালাকোটে
ভারতের বিমান বাহিনীর হামলা নিয়ে ভারতের ভিতরেই রাজনীতি জমজমাট। ওই হামলায়
জঙ্গি নিহত না হওয়া নিয়ে বিদেশী মিডিয়ায় রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। কিন্তু
সরকার দাবি করে, ২৫০ থেকে ৩০০ জঙ্গি মারা গেছে। এ ঘটনায় সোচ্চার হয়ে ওঠেন
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিরোধী দল কংগ্রেস। আসন্ন
লোকসভা নির্বাচনে এ বিষয়টি ইস্যু হয়ে উঠেছে। এমন সময় টাইমস নাউ টেলিভিশন
বলেছে, ২৬ শে ফেব্রুয়ারির ওই হামলা চালানোর ৫ দিন আগে বালাকোটে জঙ্গিদের ওই
শিবিরে সমবেত হয়েছিল কমপক্ষে ২৬৩ জন জৈশ ই মোহাম্মদের সদস্য।
এর মধ্যে ছিল প্রশিক্ষক ও নতুন সংগ্রহ করা সদস্য। হামলা চালানোর আগে ন্যাশনাল টেকনিক্যাল রিসার্স অর্গানাইজেশন (এনটিআরও) ওইসব সদস্যের ব্যবহৃত মোবাইলের সিগন্যাল সনাক্ত করে।
তবে বিমান বাহিনী হামলা চালানোর পর ওই সিগন্যাল আর পাওয়া যায় নি। এ খবর প্রকাশ করেছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
এতে বলা হয়েছে, ভারতীয় বিমানবাহিনী যখন বালাকোটে হামলা চালায় তখন সেখানে উপস্থিত ছিল জৈশ ই মোহাম্মদের ১৮ জন সিনিয়র কমান্ডার। নতুনদের প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন তারা। বিমান বাহিনীর ওই হামলাকে জৈশ ই মোহাম্মদের বিশাল এক আঘাত হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যেসব যোদ্ধা যুদ্ধ করেছিলেন তাদেরকে নিখোঁজ দেখা যাচ্ছে।
এর মধ্যে রয়েছেন মুফতি উমর, মাওলানা জাভেদ, মাওলানা আসলাম, মাওলানা আজমল, মাওলানা জুবাইর, মাওলানা আবদুল গফুর কাশ্মিরী, মাওলানা কুদরাতুল্লাহ, মাওলানা কাসিম ও মাওলানা জুনাইদ। তারা সবাই ছিলেন মাসুদ আজহারের ঘনিষ্ঠ। আফগানিস্তানে যুদ্ধের পর জৈশ ই মোহাম্মদের প্রধান তাদেরকে নিয়ে এসেছিলেন বালাকোটে। ভারতের মিডিয়ায় বলা হয়েছে, ওই ক্যাম্পে যেসব মানুষকে রিক্রুট করা হয়েছিল তার মধ্যে ৮৩ জন দাওরা ই আজমের। ৯১ জন ছিলেন দাওরা ই খাসের। এছাড়া ২৫ জন জঙ্গিকে ফেদাইন হিসেবে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য নির্বাচন করা হয়েছিল। গোয়েন্দা সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, তাদের সঙ্গে কুক, প্রহরী সহ এক ডজনের বেশি স্টাফ উপস্থিত ছিল সেখানে।
এর মধ্যে ছিল প্রশিক্ষক ও নতুন সংগ্রহ করা সদস্য। হামলা চালানোর আগে ন্যাশনাল টেকনিক্যাল রিসার্স অর্গানাইজেশন (এনটিআরও) ওইসব সদস্যের ব্যবহৃত মোবাইলের সিগন্যাল সনাক্ত করে।
তবে বিমান বাহিনী হামলা চালানোর পর ওই সিগন্যাল আর পাওয়া যায় নি। এ খবর প্রকাশ করেছে অনলাইন টাইমস অব ইন্ডিয়া।
এতে বলা হয়েছে, ভারতীয় বিমানবাহিনী যখন বালাকোটে হামলা চালায় তখন সেখানে উপস্থিত ছিল জৈশ ই মোহাম্মদের ১৮ জন সিনিয়র কমান্ডার। নতুনদের প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন তারা। বিমান বাহিনীর ওই হামলাকে জৈশ ই মোহাম্মদের বিশাল এক আঘাত হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যেসব যোদ্ধা যুদ্ধ করেছিলেন তাদেরকে নিখোঁজ দেখা যাচ্ছে।
এর মধ্যে রয়েছেন মুফতি উমর, মাওলানা জাভেদ, মাওলানা আসলাম, মাওলানা আজমল, মাওলানা জুবাইর, মাওলানা আবদুল গফুর কাশ্মিরী, মাওলানা কুদরাতুল্লাহ, মাওলানা কাসিম ও মাওলানা জুনাইদ। তারা সবাই ছিলেন মাসুদ আজহারের ঘনিষ্ঠ। আফগানিস্তানে যুদ্ধের পর জৈশ ই মোহাম্মদের প্রধান তাদেরকে নিয়ে এসেছিলেন বালাকোটে। ভারতের মিডিয়ায় বলা হয়েছে, ওই ক্যাম্পে যেসব মানুষকে রিক্রুট করা হয়েছিল তার মধ্যে ৮৩ জন দাওরা ই আজমের। ৯১ জন ছিলেন দাওরা ই খাসের। এছাড়া ২৫ জন জঙ্গিকে ফেদাইন হিসেবে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেয়ার জন্য নির্বাচন করা হয়েছিল। গোয়েন্দা সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, তাদের সঙ্গে কুক, প্রহরী সহ এক ডজনের বেশি স্টাফ উপস্থিত ছিল সেখানে।
No comments