ভোটে আছি থাকবো -সম্পাদকদের ঐক্যফ্রন্ট নেতারা
ঐক্যফ্রন্ট।
সংলাপ। নির্বাচন। নির্বাচনের পরিবেশ। প্রশাসন। সব বিষয়ে সম্পাদকদের মতামত
শুনলেন ঐক্যফ্রন্টের শীর্ষ নেতারা। খোলামেলা আলোচনায় জানালেন নিজেদের
মতামতও। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহযোগিতা চাইলেন গণমাধ্যমের।
বললেন, ভোটে আছি, ভোটে থাকবো। আলোচনায় এক সিনিয়র সাংবাদিক জানতে চাইলেন, ঠিক এই মুহূর্তে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কি-না? ড. কামাল হোসেন এক বাক্যে জবাব দেন- চ্যালেঞ্জ। গতকাল বিকালে রাজধানীর গুলশানে হোটেল লেকশোর-এ সম্পাদকদের সঙ্গে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় চলে প্রায় তিন ঘণ্টা। কেন ঐক্যফ্রন্ট গঠন হলো। কেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সংলাপে গেলেন। নির্বাচন কমিশনের ভূমিকাই বা কি? আলোচনায় ঘুরেফিরে এসেছে এসব ইস্যুই। একজন সিনিয়র সাংবাদিক প্রশ্ন রাখেন- সরকারের স্লোগান উন্নয়ন। আপনাদের স্লোগান কি হবে তা এখনো বলেননি। অপর একজন সিনিয়র সাংবাদিক বলেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সংলাপ যেহেতু সফল হয়নি।
এজন্য আরপিও অনুযায়ী প্রেসিডেন্টের কাছে আপনাদের যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। ড. কামাল হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, আমরা একদিনের গণতন্ত্র নয়, প্রকৃত গণতন্ত্র চাই। গণতন্ত্রের ঘাটতি কোথায় তা আমাদের দেখতে হবে। গত ১০ বছরের মধ্যে ৫ বছরের অবস্থা কী ছিল সেটা মূল্যায়ন করা দরকার। আমরা নেতিবাচক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে চাই। জনগণ মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐক্যবদ্ধ। আমরা গণতন্ত্র চাই। নির্বাচন চাই। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের সঙ্গে সংলাপে যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তার একটিও রাখেননি। ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা শেষদিন পর্যন্ত নির্বাচনে থাকবো। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সংলাপের পর এ পর্যন্ত ৪০৯টি মামলা হয়েছে। এতে আসামি করা হয়েছে ২ হাজার নেতাকর্মীকে। অসংখ্য গায়েবি মামলা হয়েছে। এতে ৫ লাখ আসামি করা হয়েছে।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এক সম্পাদক বলেন, নির্বাচনে যেতে হবে। নির্বাচনে থাকতে হবে। বিএনপি গত নির্বাচন বয়কট করে মস্তবড় ভুল করেছে। এতে শুধু বিএনপির ক্ষতি হয়নি রাষ্ট্রের বিরাট ক্ষতি হয়েছে। মামলা মোকদ্দমা হচ্ছে এটা আমরা দেখছি। নিয়মিতই লিখছি। আরেক সম্পাদক বলেন, মানুষ ভোট দিতে চায়। কিন্তু তাদের মধ্যে আশঙ্কা রয়েছে তারা ভোট কেন্দ্রে যেতে পারবে কিনা? ভোট দিতে পারবে কিনা? তিনি বলেন, মানুষ গণতন্ত্রের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে। একটা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে এই বিশ্বাস ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
মতবিনিময় অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ড. কামাল হোসেন ও ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ড. কামাল হোসেন বলেন, সম্পাদকদের সঙ্গে প্রায় তিন ঘণ্টা মতবিনিময় হয়েছে। সেখানে খুবই মূল্যবান আলোচনা হয়েছে। কারণ সম্পাদকরা বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত দিয়েছেন। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পেতে আমাদের কাছ থেকে তারা কী আশা করেন, সে বিষয়ে তারা দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। ড. কামাল বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে সরকারের যেমন কর্তব্য রয়েছে তেমনি আমরা যারা বিরোধী শক্তি আছি, নির্বাচন করতে যাচ্ছি তাদেরও কর্তব্য রয়েছে। তিনি বলেন, সম্পাদকদের সঙ্গে আমাদের মতবিনিময়ের উদ্দেশ্য ছিল কি কি জিনিস তারা অতীতে দেখেছেন সেই অভিজ্ঞতার আলোকে আলোচনা করা। ঐক্যফ্রন্টের এই শীর্ষ নেতা বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে সরকারের যেসব বিষয় আমরা চিহ্নিত করেছি সেগুলো আলোচনায় উঠে এসেছে। আশা করি- সংবাদপত্রগুলো সেসব বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখবে। বৈঠকে নির্বাচন কীভাবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে সে ব্যাপারে সম্পাদকদের মতামত জানতে চেয়েছেন ঐক্যফ্রন্ট নেতারা। বৈঠক শেষে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আমরা সব ধরনের পরামর্শ চেয়েছি সম্পাদকদের কাছে।
এ মতবিনিময়ে সাংবাদিকদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন- নিউজ টুডে’র সাবেক সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান, দৈনিক মানবজমিন-এর প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, নিউএইজ সম্পাদক নূরুল কবীর, আমাদের নতুন সময়-এর সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী, সাপ্তাহিক সম্পাদক গোলাম মোর্তুজা, ডেইলি স্টারের প্ল্যানিং এডিটর শাখাওয়াত লিটন, ইনকিলাবের যুগ্ম সম্পাদক মুন্সী আবদুল মান্নান, সিনিয়র সাংবাদিক আমীর খসরু। অন্যদিকে ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন- ড. কামাল হোসেন, ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক, মাহমুদুর রহমান মান্না, ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ।
সাংবাদিকদের মধ্যে এছাড়া উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা ট্রিবিউন সম্পাদক জাফর সোবহান, এএফপির ব্যুরো চিফ শফিকুল আলম, বাংলাদেশ প্রতিদিন যুগ্ম সম্পাদক আবু তাহের, যুগান্তর চিফ রিপোর্টার মাসুদ করিম, সমকাল চিফ রিপোর্টার লোটন একরাম। ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিশেষ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু, ঐক্যফ্রন্ট নেতা জগলুল হায়দার আফ্রিক প্রমুখ।
বললেন, ভোটে আছি, ভোটে থাকবো। আলোচনায় এক সিনিয়র সাংবাদিক জানতে চাইলেন, ঠিক এই মুহূর্তে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব কি-না? ড. কামাল হোসেন এক বাক্যে জবাব দেন- চ্যালেঞ্জ। গতকাল বিকালে রাজধানীর গুলশানে হোটেল লেকশোর-এ সম্পাদকদের সঙ্গে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় চলে প্রায় তিন ঘণ্টা। কেন ঐক্যফ্রন্ট গঠন হলো। কেন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সংলাপে গেলেন। নির্বাচন কমিশনের ভূমিকাই বা কি? আলোচনায় ঘুরেফিরে এসেছে এসব ইস্যুই। একজন সিনিয়র সাংবাদিক প্রশ্ন রাখেন- সরকারের স্লোগান উন্নয়ন। আপনাদের স্লোগান কি হবে তা এখনো বলেননি। অপর একজন সিনিয়র সাংবাদিক বলেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সংলাপ যেহেতু সফল হয়নি।
এজন্য আরপিও অনুযায়ী প্রেসিডেন্টের কাছে আপনাদের যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। ড. কামাল হোসেন তার বক্তব্যে বলেন, আমরা একদিনের গণতন্ত্র নয়, প্রকৃত গণতন্ত্র চাই। গণতন্ত্রের ঘাটতি কোথায় তা আমাদের দেখতে হবে। গত ১০ বছরের মধ্যে ৫ বছরের অবস্থা কী ছিল সেটা মূল্যায়ন করা দরকার। আমরা নেতিবাচক অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে চাই। জনগণ মৌলিক বিষয়গুলোতে ঐক্যবদ্ধ। আমরা গণতন্ত্র চাই। নির্বাচন চাই। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের সঙ্গে সংলাপে যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তার একটিও রাখেননি। ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমরা শেষদিন পর্যন্ত নির্বাচনে থাকবো। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সংলাপের পর এ পর্যন্ত ৪০৯টি মামলা হয়েছে। এতে আসামি করা হয়েছে ২ হাজার নেতাকর্মীকে। অসংখ্য গায়েবি মামলা হয়েছে। এতে ৫ লাখ আসামি করা হয়েছে।
মতবিনিময় অনুষ্ঠানে এক সম্পাদক বলেন, নির্বাচনে যেতে হবে। নির্বাচনে থাকতে হবে। বিএনপি গত নির্বাচন বয়কট করে মস্তবড় ভুল করেছে। এতে শুধু বিএনপির ক্ষতি হয়নি রাষ্ট্রের বিরাট ক্ষতি হয়েছে। মামলা মোকদ্দমা হচ্ছে এটা আমরা দেখছি। নিয়মিতই লিখছি। আরেক সম্পাদক বলেন, মানুষ ভোট দিতে চায়। কিন্তু তাদের মধ্যে আশঙ্কা রয়েছে তারা ভোট কেন্দ্রে যেতে পারবে কিনা? ভোট দিতে পারবে কিনা? তিনি বলেন, মানুষ গণতন্ত্রের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে। একটা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে এই বিশ্বাস ফিরিয়ে আনা সম্ভব।
মতবিনিময় অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ড. কামাল হোসেন ও ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ড. কামাল হোসেন বলেন, সম্পাদকদের সঙ্গে প্রায় তিন ঘণ্টা মতবিনিময় হয়েছে। সেখানে খুবই মূল্যবান আলোচনা হয়েছে। কারণ সম্পাদকরা বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মতামত দিয়েছেন। অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন পেতে আমাদের কাছ থেকে তারা কী আশা করেন, সে বিষয়ে তারা দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন। ড. কামাল বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে সরকারের যেমন কর্তব্য রয়েছে তেমনি আমরা যারা বিরোধী শক্তি আছি, নির্বাচন করতে যাচ্ছি তাদেরও কর্তব্য রয়েছে। তিনি বলেন, সম্পাদকদের সঙ্গে আমাদের মতবিনিময়ের উদ্দেশ্য ছিল কি কি জিনিস তারা অতীতে দেখেছেন সেই অভিজ্ঞতার আলোকে আলোচনা করা। ঐক্যফ্রন্টের এই শীর্ষ নেতা বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে সরকারের যেসব বিষয় আমরা চিহ্নিত করেছি সেগুলো আলোচনায় উঠে এসেছে। আশা করি- সংবাদপত্রগুলো সেসব বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি রাখবে। বৈঠকে নির্বাচন কীভাবে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে সে ব্যাপারে সম্পাদকদের মতামত জানতে চেয়েছেন ঐক্যফ্রন্ট নেতারা। বৈঠক শেষে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আমরা সব ধরনের পরামর্শ চেয়েছি সম্পাদকদের কাছে।
এ মতবিনিময়ে সাংবাদিকদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন- নিউজ টুডে’র সাবেক সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ, দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান, দৈনিক মানবজমিন-এর প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, নিউএইজ সম্পাদক নূরুল কবীর, আমাদের নতুন সময়-এর সম্পাদক নাঈমুল ইসলাম খান, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী, সাপ্তাহিক সম্পাদক গোলাম মোর্তুজা, ডেইলি স্টারের প্ল্যানিং এডিটর শাখাওয়াত লিটন, ইনকিলাবের যুগ্ম সম্পাদক মুন্সী আবদুল মান্নান, সিনিয়র সাংবাদিক আমীর খসরু। অন্যদিকে ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন- ড. কামাল হোসেন, ঐক্যফ্রন্টের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক, মাহমুদুর রহমান মান্না, ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ।
সাংবাদিকদের মধ্যে এছাড়া উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা ট্রিবিউন সম্পাদক জাফর সোবহান, এএফপির ব্যুরো চিফ শফিকুল আলম, বাংলাদেশ প্রতিদিন যুগ্ম সম্পাদক আবু তাহের, যুগান্তর চিফ রিপোর্টার মাসুদ করিম, সমকাল চিফ রিপোর্টার লোটন একরাম। ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিশেষ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিপন, গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু, ঐক্যফ্রন্ট নেতা জগলুল হায়দার আফ্রিক প্রমুখ।
No comments