ইয়াবা কিনতে এসে চাচা-ভাতিজার জাল টাকার কারখানার সন্ধান
চাচা
আনোয়ার হোসেন ও তার ভাতিজা জাহেদ হোসেন মিলে নিজেদের বাড়িতে বানিয়েছিলেন
জাল টাকা। জাল টাকায় ইয়াবা কিনতে এসে ধরা পড়েন চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা
পুলিশের হাতে।
গতকাল বুধবার গভীর রাতে নগরীর নিউমার্কেট এলাকা থেকে আটক করার পর চাচা-ভাতিজার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে জাল টাকা তৈরির কারখানার সন্ধান পান পুলিশ।
আজ বৃহ¯পতিবার সকালে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলায় আনোয়ারের বাড়িতে জাল নোট তৈরির কারখানায় অভিযান চালায়। এ সময় কারখানায় তৈরি প্রায় ৩০ লাখ জাল টাকার নোটসহ নোট তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করে পুলিশ।
আটক আনোয়ার হোসেন লোহাগাড়া উপজেলার পশ্চিম আমিরাবাদ হাজীপাড়ার আবদুর শুক্কুরের ছেলে। আর জাহেদ আনোয়ারের বড় ভাই সামসুল ইসলামের ছেলে।
নগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার (বন্দর জোন) আসিফ মহিউদ্দিন বলেন, আমাদের কাছে তথ্য ছিল, জাল টাকা নিয়ে কয়েকজন লোক নিউমার্কেট এলাকায় আসবে। তাদের ধরার জন্য আমরা কৌশল অবলম্বন করি। আমাদের ফাঁদে পা দেয়ার পর দুজনকে আটক করা হয়। এরপর তাদের তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়।
নগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক শাহাদাৎ হোসেন খান জানান, আটকের পর দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে লোহাগাড়া উপজেলার আনোয়ারের বাড়ি থেকে ল্যাপটপসহ জাল নোট তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এছাড়া একহাজার টাকা মূল্যমানের ৩০৯টি ও ৫০০ টাকা মূল্যমানের আরো ১০৫টি নোট উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছেন, এক লাখ টাকার জাল নোট ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করে। বিশ্বাস অর্জনের জন্য নোটগুলোর বান্ডিলে একটি বেসরকারি ব্যাংকের ট্যাগও লাগানো হয়েছে। এ টাকায় নগরীর নিউমার্কেট এলাকায় ইয়াবা কিনতে আসেন তারা।
নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ঈদুল ফিতর ও কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জাল টাকা ছড়ানোর উদ্দেশ্যে ছিল চাচা-ভাতিজার। তাদের চক্রের আরো কেউ থাকতে পারে। আমরা তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি।
নগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার আবু বকর সিদ্দিক বলেন, জাহেদ হোসেনের বাবা অসুস্থ। আমিরাবাদে তার একটি মোবাইলের দোকান আছে। বাবার অসুস্থতার কারণে টাকাও প্রয়োজন ছিল তার। এ সুযোগে চাচা আনোয়ার হোসেন তাকে ফুসলিয়ে জাল টাকা তৈরির কাজে রাজি করান। জাহেদের দোকানে থাকা ক¤িপউটার ও প্রিন্টার মেশিন চাচার ঘরে নিয়ে যায়। সেখানে জাল নোট তৈরি করা শুরু করে চাচা আনোয়ার।
গতকাল বুধবার গভীর রাতে নগরীর নিউমার্কেট এলাকা থেকে আটক করার পর চাচা-ভাতিজার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে জাল টাকা তৈরির কারখানার সন্ধান পান পুলিশ।
আজ বৃহ¯পতিবার সকালে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলায় আনোয়ারের বাড়িতে জাল নোট তৈরির কারখানায় অভিযান চালায়। এ সময় কারখানায় তৈরি প্রায় ৩০ লাখ জাল টাকার নোটসহ নোট তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করে পুলিশ।
আটক আনোয়ার হোসেন লোহাগাড়া উপজেলার পশ্চিম আমিরাবাদ হাজীপাড়ার আবদুর শুক্কুরের ছেলে। আর জাহেদ আনোয়ারের বড় ভাই সামসুল ইসলামের ছেলে।
নগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার (বন্দর জোন) আসিফ মহিউদ্দিন বলেন, আমাদের কাছে তথ্য ছিল, জাল টাকা নিয়ে কয়েকজন লোক নিউমার্কেট এলাকায় আসবে। তাদের ধরার জন্য আমরা কৌশল অবলম্বন করি। আমাদের ফাঁদে পা দেয়ার পর দুজনকে আটক করা হয়। এরপর তাদের তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালানো হয়।
নগর গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক শাহাদাৎ হোসেন খান জানান, আটকের পর দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে লোহাগাড়া উপজেলার আনোয়ারের বাড়ি থেকে ল্যাপটপসহ জাল নোট তৈরির বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। এছাড়া একহাজার টাকা মূল্যমানের ৩০৯টি ও ৫০০ টাকা মূল্যমানের আরো ১০৫টি নোট উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছেন, এক লাখ টাকার জাল নোট ২০ হাজার টাকায় বিক্রি করে। বিশ্বাস অর্জনের জন্য নোটগুলোর বান্ডিলে একটি বেসরকারি ব্যাংকের ট্যাগও লাগানো হয়েছে। এ টাকায় নগরীর নিউমার্কেট এলাকায় ইয়াবা কিনতে আসেন তারা।
নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ বলেন, ঈদুল ফিতর ও কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জাল টাকা ছড়ানোর উদ্দেশ্যে ছিল চাচা-ভাতিজার। তাদের চক্রের আরো কেউ থাকতে পারে। আমরা তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি।
নগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার আবু বকর সিদ্দিক বলেন, জাহেদ হোসেনের বাবা অসুস্থ। আমিরাবাদে তার একটি মোবাইলের দোকান আছে। বাবার অসুস্থতার কারণে টাকাও প্রয়োজন ছিল তার। এ সুযোগে চাচা আনোয়ার হোসেন তাকে ফুসলিয়ে জাল টাকা তৈরির কাজে রাজি করান। জাহেদের দোকানে থাকা ক¤িপউটার ও প্রিন্টার মেশিন চাচার ঘরে নিয়ে যায়। সেখানে জাল নোট তৈরি করা শুরু করে চাচা আনোয়ার।
No comments