আলজেরিয়ায় সামরিক বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ২৫৭
আলজেরিয়ায়
এক সামরিক বিমান বিধ্বস্ত হয়ে কমপক্ষে ২৫৭ জন যাত্রী নিহত হয়েছেন।
যাত্রীদের বেশির ভাগই ছিল সামরিক সেনা। মঙ্গলবার দেশটির রাজধানী
আলজিয়ারস-এর বাইরে বৌফারিক বিমানঘাঁটিতে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ খবর দিয়েছে
আল-জাজিরা।
স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়, ইলিউশিন আইএল-৭৬ মডেলের বিমানটি বুধবার সকালে উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই বিধ্বস্ত হয়। নিহতদের মধ্যে বিমানটির ১০ কর্মীও রয়েছেন। এখন পর্যন্ত দুর্ঘটনার কারণ জানা যায়নি। আলজেরিয়ার সেনাবাহিনীর চিফ অফ স্টাফ দুর্ঘটনার বিষয়ে তদন্ত চালু করার নির্দেশ দিয়েছেন। স্থানীয় টিভি চ্যানেল এন্নাহার টিভি দেশটির ক্ষমতাসীন দলের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, বিমানটিতে পশ্চিম সাহারার বিচ্ছিন্নতাবাদী দল পোলিসারিও ফ্রন্ট-এর সদস্যরাও ছিল। স্থানীয় সংবাদভিত্তিক ওয়েবসাইট আলজেরি-২৪ বলেছে, বিমানটি আলজেরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর, বেচার- এর উদ্দেশে যাচ্ছিল। স্থানীয় এক ওয়েবসাইটে পোস্ট করা ছবিতে দেখা যায় ঘটনাস্থল থেকে কালো ধোঁয়া উড়ছে। বিমানটি এক পাশে হেলে আছে। ইতিমধ্যে ধ্বংসাবশেষ সরানোর কাজ শুরু হয়েছে। স্থানীয় টিভি চ্যানেল এন্নাহারকে দেয়া বক্তব্যে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, বিমানটি বিস্ফোরিত হওয়ার সময় তিনি নিজ বাড়িতে ছিলেন। সেখান থেকে বিস্ফোরণের আওয়াজ শোনার পর দ্রুত এক প্রতিবেশীকে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান ও আগুন নেভানোর এবং হতাহতদের উদ্ধারের চেষ্টা করেন। তিনি বলেন, আমরা লাশ দেখেছি। এটা একটা বিপর্যয় ছিল। আমরা ভয়ে ছিলাম, বিমানটি আবার বিস্ফোরিত হবে। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, দুর্ঘটনায় নিহতদের লাশ ‘আইন নাদজা’ শহরের সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে লাশগুলোকে শনাক্ত করা হবে। আলজেরিয়ার ইতিহাসে ২০০৩ সালের পর সবচেয়ে মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনা এটি। তৎকালীন সময়ে তামানরাসেট থেকে উড্ডয়নকারী একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ১০২ জন নিহত হন। এছাড়া ২০১৪ সালে ডিজেবেল ফেরতাস পর্বতে একটি সি-১৩০ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণ হারান ৭০ জনের বেশি সামরিক কর্মচারী ও তাদের পরিবার।
স্থানীয় গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়, ইলিউশিন আইএল-৭৬ মডেলের বিমানটি বুধবার সকালে উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরই বিধ্বস্ত হয়। নিহতদের মধ্যে বিমানটির ১০ কর্মীও রয়েছেন। এখন পর্যন্ত দুর্ঘটনার কারণ জানা যায়নি। আলজেরিয়ার সেনাবাহিনীর চিফ অফ স্টাফ দুর্ঘটনার বিষয়ে তদন্ত চালু করার নির্দেশ দিয়েছেন। স্থানীয় টিভি চ্যানেল এন্নাহার টিভি দেশটির ক্ষমতাসীন দলের কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে জানিয়েছে, বিমানটিতে পশ্চিম সাহারার বিচ্ছিন্নতাবাদী দল পোলিসারিও ফ্রন্ট-এর সদস্যরাও ছিল। স্থানীয় সংবাদভিত্তিক ওয়েবসাইট আলজেরি-২৪ বলেছে, বিমানটি আলজেরিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর, বেচার- এর উদ্দেশে যাচ্ছিল। স্থানীয় এক ওয়েবসাইটে পোস্ট করা ছবিতে দেখা যায় ঘটনাস্থল থেকে কালো ধোঁয়া উড়ছে। বিমানটি এক পাশে হেলে আছে। ইতিমধ্যে ধ্বংসাবশেষ সরানোর কাজ শুরু হয়েছে। স্থানীয় টিভি চ্যানেল এন্নাহারকে দেয়া বক্তব্যে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, বিমানটি বিস্ফোরিত হওয়ার সময় তিনি নিজ বাড়িতে ছিলেন। সেখান থেকে বিস্ফোরণের আওয়াজ শোনার পর দ্রুত এক প্রতিবেশীকে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান ও আগুন নেভানোর এবং হতাহতদের উদ্ধারের চেষ্টা করেন। তিনি বলেন, আমরা লাশ দেখেছি। এটা একটা বিপর্যয় ছিল। আমরা ভয়ে ছিলাম, বিমানটি আবার বিস্ফোরিত হবে। দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, দুর্ঘটনায় নিহতদের লাশ ‘আইন নাদজা’ শহরের সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেখানে লাশগুলোকে শনাক্ত করা হবে। আলজেরিয়ার ইতিহাসে ২০০৩ সালের পর সবচেয়ে মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনা এটি। তৎকালীন সময়ে তামানরাসেট থেকে উড্ডয়নকারী একটি বিমান বিধ্বস্ত হয়ে ১০২ জন নিহত হন। এছাড়া ২০১৪ সালে ডিজেবেল ফেরতাস পর্বতে একটি সি-১৩০ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণ হারান ৭০ জনের বেশি সামরিক কর্মচারী ও তাদের পরিবার।
No comments