পারমাণবিক ক্ষেত্র বন্ধের সময় মার্কিন বিশেষজ্ঞদের আমন্ত্রণ জানাবেন কিম
পারমাণবিক
ক্ষেত্র বন্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার বিশেষজ্ঞ ও সাংবাদিকদের
আমন্ত্রণ জানাবেন উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং উন। দক্ষিণ কোরিয়ার কর্মকর্তারা
বলেন, কিম জংয়ের সঙ্গে বৈঠকের আগেই সম্পূর্ণ পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ চান
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
শুক্রবার ঐতিহাসিক আলোচনায় বসেছিলেন দুই কোরিয়ার নেতারা। সেই বৈঠকেই পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের ব্যাপারে একমত হন তারা। কোরীয় সম্মেলনে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে ঐকমত্যের ধারাবাহিকতায় আসছে মে মাসেই একটি পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্র বন্ধ করার ঘোষণা দেয় উত্তর কোরিয়া। শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসেডিন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, আগামী তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনায় বসবেন তিনি।
রবিবার দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র ইয়োন ইয়াং চ্যান বলেন, উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন বলেছেন, আগামী মে মাসে পরমাণু পরীক্ষা কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে। ওই বন্ধ কার্যক্রম দেখতে দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞদের শিগগিরই আমন্ত্রণ জানানো হবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে স্বচ্ছতার সঙ্গে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে তাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
এর আগে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছিল শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা বন্ধ করতে যাচ্ছে দেশটি। শুক্রবার কিম মুনকে বলেন, তিনি শিগগিরই বিশেষজ্ঞ ও সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানাবেন।
মুনের প্রেস সচিব ইউন ইয়াং চ্যান কিমকে উদ্ধৃত করে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার প্রতি বৈরী আচরণ করলেও যখন তারা আলোচনার টেবিলে বসবেন তাদের ধারণা পাল্টে যাবে। তারা বুঝবেন যে, আমি দক্ষিণ কোরিয়া বা যুক্তরাষ্ট্রে হামলা চালাতে চাই না।’
কিম আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্র আলোচনার মাধ্যমে যে সুসম্পর্ক তৈরি করতে চাইছে সেটার বিরোধিতা করে পারমাণবিক পরীক্ষার কোনও মানেই হয় না। আমরা যুদ্ধ থামাতে চাই।’
শনিবার সকালে এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, ‘সব কিছু ভালোই চলছে। কিমের সঙ্গে সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে।’ ওইদিন রাতেই মুনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন ট্রাম্প। এসময় তিনি দুই কোরিয়ার এমন সিদ্ধান্ত সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
মধ্যপ্রাচ্য সফরের সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছেন, উত্তর কোরিয়াকেই পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে পদক্ষেপ নিতে হবে। সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ অর্জনের লক্ষ্যে কিম জং উন একটি রোডম্যাপ প্রস্তুত করছেন।
শুক্রবার ঐতিহাসিক আলোচনায় বসেছিলেন দুই কোরিয়ার নেতারা। সেই বৈঠকেই পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের ব্যাপারে একমত হন তারা। কোরীয় সম্মেলনে পরমাণু নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে ঐকমত্যের ধারাবাহিকতায় আসছে মে মাসেই একটি পারমাণবিক পরীক্ষা কেন্দ্র বন্ধ করার ঘোষণা দেয় উত্তর কোরিয়া। শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসেডিন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, আগামী তিন থেকে চার সপ্তাহের মধ্যে উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে আলোচনায় বসবেন তিনি।
রবিবার দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র ইয়োন ইয়াং চ্যান বলেন, উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন বলেছেন, আগামী মে মাসে পরমাণু পরীক্ষা কেন্দ্র বন্ধ করে দেওয়া হবে। ওই বন্ধ কার্যক্রম দেখতে দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞদের শিগগিরই আমন্ত্রণ জানানো হবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে স্বচ্ছতার সঙ্গে এই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে তাদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
এর আগে উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানিয়েছিল শিগগিরই পারমাণবিক পরীক্ষা বন্ধ করতে যাচ্ছে দেশটি। শুক্রবার কিম মুনকে বলেন, তিনি শিগগিরই বিশেষজ্ঞ ও সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানাবেন।
মুনের প্রেস সচিব ইউন ইয়াং চ্যান কিমকে উদ্ধৃত করে বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার প্রতি বৈরী আচরণ করলেও যখন তারা আলোচনার টেবিলে বসবেন তাদের ধারণা পাল্টে যাবে। তারা বুঝবেন যে, আমি দক্ষিণ কোরিয়া বা যুক্তরাষ্ট্রে হামলা চালাতে চাই না।’
কিম আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্র আলোচনার মাধ্যমে যে সুসম্পর্ক তৈরি করতে চাইছে সেটার বিরোধিতা করে পারমাণবিক পরীক্ষার কোনও মানেই হয় না। আমরা যুদ্ধ থামাতে চাই।’
শনিবার সকালে এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, ‘সব কিছু ভালোই চলছে। কিমের সঙ্গে সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে।’ ওইদিন রাতেই মুনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন ট্রাম্প। এসময় তিনি দুই কোরিয়ার এমন সিদ্ধান্ত সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন।
মধ্যপ্রাচ্য সফরের সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও বলেছেন, উত্তর কোরিয়াকেই পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণে পদক্ষেপ নিতে হবে। সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ অর্জনের লক্ষ্যে কিম জং উন একটি রোডম্যাপ প্রস্তুত করছেন।
No comments