জম্মু-কাশ্মিরে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিহত ৩, বনধের ডাক
পুলওয়ামায় দুই স্বাধীনতাকামী গেরিলা নিহত |
ভারত
নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে দুই গেরিলাসহ তিন জন
নিহত এবং কমপক্ষে ১৫ বেসামরিক ব্যক্তি আহত হয়েছেন। ওই ঘটনার প্রতিবাদে যৌথ
প্রতিরোধ নেতৃত্বের পক্ষ থেকে আগামীকাল (মঙ্গলবার) বনধের ডাক দেয়া হয়েছে।
আজ (সোমবার) দক্ষিণ কাশ্মিরের পুলওয়ামা জেলায় দ্রাবগাম এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে এক বেসামরিক ব্যক্তি ও দুই স্বাধীনতাকামী গেরিলা নিহত হন। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলি বিনিময়ে সেনাবাহিনীর এক মেজর ও অন্য এক সেনাসদস্য আহত হন। আহতদের শ্রীনগর বাদামীবাগ সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আজ সকালে সেনাবাহিনী, পুলিশের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ ও আধাসামরিক বাহিনী সিআরপিএফ যৌথভাবে দ্রাবগাম এলাকায় অভিযান চালায়। এসময় গেরিলারা নিরাপত্তা বাহিনীকে টার্গেট করে গুলিবর্ষণ শুরু করলে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
গেরিলাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর সময় স্থানীয় মানুষজন নিরাপত্তা বাহিনীকে বাধা দেয়ার জন্য পাথর নিক্ষেপ করলে সেনাবাহিনীর পাল্টা পদক্ষেপে কমপক্ষে ১৫ বেসামরিক ব্যক্তি আহত হন। এদের মধ্যে আহত ৫ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শ্রীনগরে পাঠানো হয়েছে।
ওই ঘটনায় সাইয়্যেদ আলী শাহ গিলানী, মীর ওয়াইজ ওমর ফারুক এবং মুহাম্মদ ইয়াসীন মালিকের সমন্বিত যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্ব কঠোর নিন্দা জানিয়েছেন। যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্বের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে আগামীকাল (মঙ্গলবার) কাশ্মির উপত্যাকায় সর্বাত্মক বনধের ডাক দেয়া হয়েছে।
আজ (সোমবার) দক্ষিণ কাশ্মিরের পুলওয়ামা জেলায় দ্রাবগাম এলাকায় নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে এক বেসামরিক ব্যক্তি ও দুই স্বাধীনতাকামী গেরিলা নিহত হন। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলি বিনিময়ে সেনাবাহিনীর এক মেজর ও অন্য এক সেনাসদস্য আহত হন। আহতদের শ্রীনগর বাদামীবাগ সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আজ সকালে সেনাবাহিনী, পুলিশের স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ ও আধাসামরিক বাহিনী সিআরপিএফ যৌথভাবে দ্রাবগাম এলাকায় অভিযান চালায়। এসময় গেরিলারা নিরাপত্তা বাহিনীকে টার্গেট করে গুলিবর্ষণ শুরু করলে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।
গেরিলাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর সময় স্থানীয় মানুষজন নিরাপত্তা বাহিনীকে বাধা দেয়ার জন্য পাথর নিক্ষেপ করলে সেনাবাহিনীর পাল্টা পদক্ষেপে কমপক্ষে ১৫ বেসামরিক ব্যক্তি আহত হন। এদের মধ্যে আহত ৫ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য শ্রীনগরে পাঠানো হয়েছে।
ওই ঘটনায় সাইয়্যেদ আলী শাহ গিলানী, মীর ওয়াইজ ওমর ফারুক এবং মুহাম্মদ ইয়াসীন মালিকের সমন্বিত যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্ব কঠোর নিন্দা জানিয়েছেন। যৌথ প্রতিরোধ নেতৃত্বের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে আগামীকাল (মঙ্গলবার) কাশ্মির উপত্যাকায় সর্বাত্মক বনধের ডাক দেয়া হয়েছে।
সাইয়্যেদ আলী শাহ গিলানী, মীর ওয়াইজ ওমর ফারুক এবং মুহাম্মদ ইয়াসীন মালিক |
No comments