‘বাথটাবে’ ডুবে মারা গেছেন শ্রীদেবী- ময়নাতদন্তের রিপোর্ট
হার্ট
অ্যাটাক নয়, বাথটাবে ডুবে মারা গেছেন জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেত্রী শ্রীদেবী।
এছাড়া তার রক্তে অ্যালকোহলের উপস্থিতি ধরা পড়েছে। ময়নাতদন্ত ও ফরেনসিক
রিপোর্টে তেমনটিই বলা হয়েছে। যদিও আগে প্রচার হয়েছিল তিনি হার্ট অ্যাটাকে
মারা গেছেন। কোটি কোটি ভক্তকে শোকের সাগরে ভাসিয়ে শনিবার রাত্রে মারা যান
কালজয়ী অভিনেত্রী শ্রীদেবী। দুবাইয়ের একটি হোটেলরুমে তাকে মৃত অবস্থায়
পাওয়া যায়।
পারিবারিক একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে দুবাই গিয়েছিলেন তিনি। ঘটনার দিন রাত্রে স্বামী বানি কাপুরকে নিয়ে একটি ‘ডিনার পার্টিতে’ অংশ নেয়ার কথা ছিল শ্রীদেবীর। মনে করা হচ্ছে এর প্রস্তুতি নিতেই তিনি বাথরুমে গিয়েছিলেন। এসময় বাইরে তার স্বামী বানি অপেক্ষারত ছিলেন। পরে তিনি শ্রীদ্বেবীকে বাথরুমে অচেতন অবস্থায় পান। কিন্তু শ্রীদ্বেবী শুধু অচেতনই হননি। কোটি কোটি ভক্তকে রেখে ততক্ষতে পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন।
খালিজ টাইমসসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, রোববার শ্রীদেবীর মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করা হয়। সোমবার দুবাই পুলিশ এর প্রতিবেদন শ্রীদেবীর পরিবার ও দুবাইয়ের ভারতীয় দূতাবাসের কাছে হস্তান্তর করে। এতে দেখা যায়, শ্রীদেবীর হার্ট অ্যাটাক হয় নি। বরং পানিতে ডুবে মারা গেছেন তিন। সোমবার রাত্রে তার মৃতদেহ ভারতে নিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ধনকুবের অনিল আম্বানির ব্যক্তিগত বিমানে মৃতদেহ ভারতে উড়িয়ে আনা হবে।
চার দশকেরও বেশি সময় বলিউডে নিজেকে শক্তিধর একজন অভিনেত্রী হিসেবে প্রমাণ করেছেন শ্রীদেবী। তার চোখের চাহনি, অভিনয় দক্ষতা, মায়াময় চেহারা সহজেই দর্শককে কাছে টানে। তিনি সহসা হয়ে ওঠেন বলিউড কিংবদন্তি। ১৯৭৮ সালে সোলভা সাওয়ান ছবির মধ্য দিয়ে বলিউডে অভিষেক হয় শ্রীদেবীর। এরপর অভিনেতা জিতেন্দ্রর সঙ্গে হিম্মতওয়ালা ছবিতে অভিনয় করেন। এতেই চলে আসে তার বাণিজ্যিক সফলতা। এ সফলতার জন্য তাকে প্রথম ছবির পর পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হয়। হিন্দি ছবিতে শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করে নেন। এরপর বক্স অফিস হিট করে তার অভিনীত ছবি মাওয়ালী (১৯৮৩), তোহফা (১৯৮৪), চাঁদনি(১৯৮৯)। এছাড়া আলোচিত যেসব ছবিতে তিনি অভিনয় করেছেন তার মধ্যে রয়েছে সাদমা(১৯৮৩), চালবাজ (১৯৮৯), লামহে(১৯৯১) ও গুমরাহ(১৯৯৩) উল্লেখযোগ্য।
পারিবারিক একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে অংশ নিতে দুবাই গিয়েছিলেন তিনি। ঘটনার দিন রাত্রে স্বামী বানি কাপুরকে নিয়ে একটি ‘ডিনার পার্টিতে’ অংশ নেয়ার কথা ছিল শ্রীদেবীর। মনে করা হচ্ছে এর প্রস্তুতি নিতেই তিনি বাথরুমে গিয়েছিলেন। এসময় বাইরে তার স্বামী বানি অপেক্ষারত ছিলেন। পরে তিনি শ্রীদ্বেবীকে বাথরুমে অচেতন অবস্থায় পান। কিন্তু শ্রীদ্বেবী শুধু অচেতনই হননি। কোটি কোটি ভক্তকে রেখে ততক্ষতে পরপারে পাড়ি জমিয়েছেন।
খালিজ টাইমসসহ আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়, রোববার শ্রীদেবীর মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করা হয়। সোমবার দুবাই পুলিশ এর প্রতিবেদন শ্রীদেবীর পরিবার ও দুবাইয়ের ভারতীয় দূতাবাসের কাছে হস্তান্তর করে। এতে দেখা যায়, শ্রীদেবীর হার্ট অ্যাটাক হয় নি। বরং পানিতে ডুবে মারা গেছেন তিন। সোমবার রাত্রে তার মৃতদেহ ভারতে নিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ধনকুবের অনিল আম্বানির ব্যক্তিগত বিমানে মৃতদেহ ভারতে উড়িয়ে আনা হবে।
চার দশকেরও বেশি সময় বলিউডে নিজেকে শক্তিধর একজন অভিনেত্রী হিসেবে প্রমাণ করেছেন শ্রীদেবী। তার চোখের চাহনি, অভিনয় দক্ষতা, মায়াময় চেহারা সহজেই দর্শককে কাছে টানে। তিনি সহসা হয়ে ওঠেন বলিউড কিংবদন্তি। ১৯৭৮ সালে সোলভা সাওয়ান ছবির মধ্য দিয়ে বলিউডে অভিষেক হয় শ্রীদেবীর। এরপর অভিনেতা জিতেন্দ্রর সঙ্গে হিম্মতওয়ালা ছবিতে অভিনয় করেন। এতেই চলে আসে তার বাণিজ্যিক সফলতা। এ সফলতার জন্য তাকে প্রথম ছবির পর পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হয়। হিন্দি ছবিতে শক্তিশালী অবস্থান তৈরি করে নেন। এরপর বক্স অফিস হিট করে তার অভিনীত ছবি মাওয়ালী (১৯৮৩), তোহফা (১৯৮৪), চাঁদনি(১৯৮৯)। এছাড়া আলোচিত যেসব ছবিতে তিনি অভিনয় করেছেন তার মধ্যে রয়েছে সাদমা(১৯৮৩), চালবাজ (১৯৮৯), লামহে(১৯৯১) ও গুমরাহ(১৯৯৩) উল্লেখযোগ্য।
No comments