চট্টগ্রাম বন্দরের সার্বিক নিরাপত্তায় সন্তুষ্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: নৌ-মন্ত্রী
চট্টগ্রাম বন্দরের সার্বিক নিরাপত্তার বিষয়ে সন্তুষ্ট মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। বন্দরের নিরাপত্তা বাড়ানোর ব্যাপারে বেশ কিছু প্রস্তাব পেশ করেছে দেশটি, যা সরকারের বিবেচনায় রয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ পর্যায়ক্রমে নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট কাজগুলো সম্পন্ন করবে। বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান এসব তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া বার্নিকাট নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের সঙ্গে তার দফতরে গিয়ে দেখা করেন। রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনার পর মন্ত্রী এসব কথা বলেছেন।
শাজাহান খান আগামী ১ ডিসেম্বর লন্ডনে অনুষ্ঠেয় আন্তর্জাতিক নৌ-সংস্থা আইএমও’র ‘বি’ ক্যাটাগরির কাউন্সিল সদস্য নির্বাচনে বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা কামনা করেন। রোহিঙ্গাদের প্রতি সহিংসতার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের প্রশংসা করেছেন নৌপরিবহন মন্ত্রী। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
এর আগে চট্টগ্রাম বন্দরের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য নেওয়া পদক্ষেপগুলো পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করা হয় বলেও জানানো হয়েছে।
এ সময় মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আবদুস সামাদ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম খালেদ ইকবাল ও বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হক উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, মার্কিন কোস্টগার্ড পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বন্দরের নিরাপত্তার বিষয়ে কাজ করে। তারা আন্তর্জাতিক নৌ-সংস্থা (আইএমও)-এর তত্ত্বাবধানে কাজ করে আসছে। ২০১৫ সালে এবং এ বছরের সেপ্টেম্বরে মার্কিন কোস্টগার্ডের একটি দল চট্টগ্রাম বন্দর সফর করে নিরাপত্তার উন্নতির বিষয়ে বেশ কিছু প্রস্তাব দেয়। সে অনুযায়ী চট্টগ্রাম বন্দর কাজ করে যাচ্ছে।
এর আগে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্সিয়া বার্নিকাট নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের সঙ্গে তার দফতরে গিয়ে দেখা করেন। রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনার পর মন্ত্রী এসব কথা বলেছেন।
শাজাহান খান আগামী ১ ডিসেম্বর লন্ডনে অনুষ্ঠেয় আন্তর্জাতিক নৌ-সংস্থা আইএমও’র ‘বি’ ক্যাটাগরির কাউন্সিল সদস্য নির্বাচনে বাংলাদেশকে সমর্থন দিতে যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা কামনা করেন। রোহিঙ্গাদের প্রতি সহিংসতার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগের প্রশংসা করেছেন নৌপরিবহন মন্ত্রী। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
এর আগে চট্টগ্রাম বন্দরের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য নেওয়া পদক্ষেপগুলো পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে অবহিত করা হয় বলেও জানানো হয়েছে।
এ সময় মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আবদুস সামাদ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম খালেদ ইকবাল ও বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর এম মোজাম্মেল হক উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, মার্কিন কোস্টগার্ড পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের বন্দরের নিরাপত্তার বিষয়ে কাজ করে। তারা আন্তর্জাতিক নৌ-সংস্থা (আইএমও)-এর তত্ত্বাবধানে কাজ করে আসছে। ২০১৫ সালে এবং এ বছরের সেপ্টেম্বরে মার্কিন কোস্টগার্ডের একটি দল চট্টগ্রাম বন্দর সফর করে নিরাপত্তার উন্নতির বিষয়ে বেশ কিছু প্রস্তাব দেয়। সে অনুযায়ী চট্টগ্রাম বন্দর কাজ করে যাচ্ছে।
No comments