মুসলিম শিশুকে 'সন্ত্রাসী' সম্বোধন মার্কিন স্কুল শিক্ষকের
যুক্তরাষ্ট্রের
টেক্সাসে এক মুসলমান ছাত্রকে সন্ত্রাসী হিসেবে সম্বোধন করেছেন তার স্কুলের
শিক্ষক। এ ঘটনায় ওই শিক্ষককে বরখাস্তের দাবি জানিয়েছেন ১২ বছরের ওয়ালিদ
আবুশাহবান নামের ওই ছাত্রের অভিভাবকরা। চলতি সপ্তাহে ফোর্ট বেন্ড জেলার
ফাস্ট কলোনি মিডল স্কুলে এ ঘটনা ঘটে।
ওয়ালিদ জানায়, পরীক্ষা শেষে সে ও তার বন্ধুরা স্কুলে ‘বেন্ড ইট লাইক বেকহাম’ নামে একটি সিনেমা দেখছিল। এ সময় সে সিনেমাটি নিয়ে সে হাসছিল। সেখানে উপস্থিত ইংরেজি ও ভাষা শিল্পকলার শিক্ষিকা তাকে বলেন, ‘তোমার জায়গায় আমি হলে হাসতাম না।’ এর কারণ জানতে চাইলে শিক্ষিকা বলেন, ‘কারণ আমরা সবাই মনে করি তুমি একজন সন্ত্রাসী।’
ওয়ালিদ আরো জানায়, এরপরই সহপাঠীরা তাকে নিয়ে উপহাস করতে শুরু করে এবং ‘আমি একটি বোমা দেখেছি’সহ বিভিন্ন ধরণের শ্লেষাত্মক মন্তব্য করে।
ওয়ালিদের বাবা মালেক জানান, তার ছেলে আমেরিকাতেই বেড়ে উঠেছে। তিনি বলেন,‘মুসলমান হওয়ার কারণে আমার ছেলে সন্ত্রাসী হতে পারে না। সে অন্যদের মতোই একজন আমেরিকান।’
প্রসঙ্গত, এর আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে টেক্সাসে আহমেদ মোহাম্মদ নামে এক শিক্ষার্থী নিজের তৈরি একটি ঘড়ি বন্ধুদের দেখাতে স্কুলে এনেছিল। এ সময় ঘড়িটিকে বোমা সন্দেহ করে পুলিশে খবর দেয় তার শিক্ষক। এর কিছুক্ষণ পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মোহাম্মদকে হাতকড়া পরিয়ে পুলিশ স্কুল থেকে নিয়ে যায়। মোহাম্মদ মুসলমান হওয়ার কারণেই তার প্রতি এমন আচরণ করা হয়েছে বলে তখন দাবি করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের মুসলমান সংগঠনগুলো।
ওয়ালিদ জানায়, পরীক্ষা শেষে সে ও তার বন্ধুরা স্কুলে ‘বেন্ড ইট লাইক বেকহাম’ নামে একটি সিনেমা দেখছিল। এ সময় সে সিনেমাটি নিয়ে সে হাসছিল। সেখানে উপস্থিত ইংরেজি ও ভাষা শিল্পকলার শিক্ষিকা তাকে বলেন, ‘তোমার জায়গায় আমি হলে হাসতাম না।’ এর কারণ জানতে চাইলে শিক্ষিকা বলেন, ‘কারণ আমরা সবাই মনে করি তুমি একজন সন্ত্রাসী।’
ওয়ালিদ আরো জানায়, এরপরই সহপাঠীরা তাকে নিয়ে উপহাস করতে শুরু করে এবং ‘আমি একটি বোমা দেখেছি’সহ বিভিন্ন ধরণের শ্লেষাত্মক মন্তব্য করে।
ওয়ালিদের বাবা মালেক জানান, তার ছেলে আমেরিকাতেই বেড়ে উঠেছে। তিনি বলেন,‘মুসলমান হওয়ার কারণে আমার ছেলে সন্ত্রাসী হতে পারে না। সে অন্যদের মতোই একজন আমেরিকান।’
প্রসঙ্গত, এর আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে টেক্সাসে আহমেদ মোহাম্মদ নামে এক শিক্ষার্থী নিজের তৈরি একটি ঘড়ি বন্ধুদের দেখাতে স্কুলে এনেছিল। এ সময় ঘড়িটিকে বোমা সন্দেহ করে পুলিশে খবর দেয় তার শিক্ষক। এর কিছুক্ষণ পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মোহাম্মদকে হাতকড়া পরিয়ে পুলিশ স্কুল থেকে নিয়ে যায়। মোহাম্মদ মুসলমান হওয়ার কারণেই তার প্রতি এমন আচরণ করা হয়েছে বলে তখন দাবি করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের মুসলমান সংগঠনগুলো।
No comments