কলসিতে মুখ আটকাল বাঘের!
তৃষ্ণার্ত
চিতাবাঘ। আশপাশে পানি না পেয়ে একটি কলসিতে পানি দেখেই মাথা ঢুকিয়ে দেয়।
আর এই পানি খেতে গিয়েই যত বিপত্তি। কলসিতে আটকে যায় মুখ। সেই মুখ আর বের
করা যায় না। অনেক দৌড়াদৌড়ির পর চিতাকে সেই বিপত্তি থেকে রক্ষা করেন
স্থানীয় বন বিভাগের কর্মকর্তারা। ভারতের রাজস্থানের রাজসামান্থ জেলার
সাদুলখেরা গ্রামে আজ বুধবার এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার ছবি ও ভিডিও সামাজিক
মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনা নিয়ে বিস্তর আলোচনাও হচ্ছে।
এনডিটিভি ও জি-নিউজের খবরে বলা হয়েছে, একটি চিতাবাঘ প্রচণ্ড তৃষ্ণায় কাতর হয়ে পানি খেতে গিয়েছিল রাজস্থানের রাজসামান্থ জেলার সাদুলখেরা গ্রামে। কলসিতে মুখ ঢুকালে যে ফেঁসে যেতে হবে, সেটা চিতাবাঘটি হয়তো ভাবেনি। তাই কলসিতে মুখ দিয়ে পানি খাওয়ার সময় মাথার সঙ্গে এঁটে যায় কলসি। অনেক চেষ্টার পরও কিছুতেই মুখ থেকে খুলছিল না কলসিটি। গ্রামের অনেক মানুষ জড়ো হলেও কেউ সাহস করে চিতাবাঘের কাছে যায়নি। দীর্ঘক্ষণ কলসি মুখে নিয়েই ঘুরতে থাকে বাঘটি। অনেক মানুষ এ সময় ছবি তোলে এবং ভিডিও করতে থাকে। পরে বন বিভাগের কর্মকর্তারা এসে চিতার মুখ থেকে কলসি খোলার ব্যবস্থা করেন।
ধারণা করা হচ্ছে, সাদুলখেরা গ্রামের ২০ কিলোমিটার দূরের কুম্বালঘর বন থেকে এসেছে চিতাবাঘটি।
রাজস্থানের জয়পুরের জেলার বন বিভাগের উদাইপুর রেঞ্জের কর্মকর্তা কপিল শর্মা বলেন, ‘পুরুষ চিতাবাঘটির বয়স তিন বছরের মতো। চিতাবাঘটি এখন পর্যবেক্ষণে আছে। পশু চিকিৎসকেরা চিতাকে দেখেছেন, তাঁরা বলেছেন বাঘটি সুস্থ আছে।’
কপিল শর্মা আরও বলেন, ‘চিতাবাঘটিকে বনে ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে চিতাবাঘটি কোথা থেকে এসেছে, তা বলা মুশকিল। কারণ এখান থেকে কুম্বালঘর ২০ কিলোমিটার দূরে।’
এনডিটিভি ও জি-নিউজের খবরে বলা হয়েছে, একটি চিতাবাঘ প্রচণ্ড তৃষ্ণায় কাতর হয়ে পানি খেতে গিয়েছিল রাজস্থানের রাজসামান্থ জেলার সাদুলখেরা গ্রামে। কলসিতে মুখ ঢুকালে যে ফেঁসে যেতে হবে, সেটা চিতাবাঘটি হয়তো ভাবেনি। তাই কলসিতে মুখ দিয়ে পানি খাওয়ার সময় মাথার সঙ্গে এঁটে যায় কলসি। অনেক চেষ্টার পরও কিছুতেই মুখ থেকে খুলছিল না কলসিটি। গ্রামের অনেক মানুষ জড়ো হলেও কেউ সাহস করে চিতাবাঘের কাছে যায়নি। দীর্ঘক্ষণ কলসি মুখে নিয়েই ঘুরতে থাকে বাঘটি। অনেক মানুষ এ সময় ছবি তোলে এবং ভিডিও করতে থাকে। পরে বন বিভাগের কর্মকর্তারা এসে চিতার মুখ থেকে কলসি খোলার ব্যবস্থা করেন।
ধারণা করা হচ্ছে, সাদুলখেরা গ্রামের ২০ কিলোমিটার দূরের কুম্বালঘর বন থেকে এসেছে চিতাবাঘটি।
রাজস্থানের জয়পুরের জেলার বন বিভাগের উদাইপুর রেঞ্জের কর্মকর্তা কপিল শর্মা বলেন, ‘পুরুষ চিতাবাঘটির বয়স তিন বছরের মতো। চিতাবাঘটি এখন পর্যবেক্ষণে আছে। পশু চিকিৎসকেরা চিতাকে দেখেছেন, তাঁরা বলেছেন বাঘটি সুস্থ আছে।’
কপিল শর্মা আরও বলেন, ‘চিতাবাঘটিকে বনে ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে চিতাবাঘটি কোথা থেকে এসেছে, তা বলা মুশকিল। কারণ এখান থেকে কুম্বালঘর ২০ কিলোমিটার দূরে।’
No comments