আল আকসায় হামলা মেনে নেবে না জর্ডান : বাদশাহ
পবিত্র মসজিদ আল আকসায় হামলা জর্ডান মেনে নিবে না বলে জানিয়েছেন দেশটির বাদশাহ আবদুল্লাহ।
অপরদিকে জেরুজালেমের পবিত্র আল আকসা মসজিদের স্থিতিশীলতা রক্ষায় ইসরাইল নীতির পরিবর্তন করবে না বলে জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ফোনে জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেন। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহকে ফোন দিয়েছেন নিয়াহু। নিয়াহু জেরুজালেমের পবিত্রতা রক্ষায় জর্ডানকে আশ্বস্ত করেছেন।
সম্প্রতি আল আকসা ইস্যুতে দেশে ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কড়া সমালোচনার মুখে পড়েছেন নিয়াহু।
ফোনে বাদশাহ আবদুল্লাহ বলেন, পবিত্র আল আকসা মসজিদের কোনো ক্ষতি হলে তা মেনে নিবে না জর্ডান। আল আকসা মসজিদ এলাকায় ইসরাইলি পুলিশের অভিযানের প্রতিবাদে বুধবার ইসরাইলি দূতকে তলব করেছে জর্ডান। আল-জাজিরা।
বিপ্লবের ডাক মেশালের : বায়তুল মোকাদ্দাসে ইসরাইলের বর্বরতার বিরুদ্ধে বিপ্লবের ডাক দিয়েছেন ফিলিস্তিনের ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের শীর্ষ নেতা খালেদ মেশাল। তিনি বলেছেন, শুধু বিপ্লবের মাধ্যমেই ইসরাইলকে এ ধরনের বর্বরতা থেকে বিরত রাখা যাবে।
মসজিদ রক্ষায় বিশ্বের সব মুসলমানকে এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান তিনি। আল আকসা মসজিদে ইহুদিবাদীদের হামলা বৃদ্ধি পাওয়ার পর তিনি এ ডাক দিলেন। এদিকে বৃহস্পতিবারও মসজিদুল আকসা এলাকায় ফিলিস্তিনি ও ইহুদিবাদীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। হামাস নেতা বলেন, আল আকসা মসজিদ রক্ষার দায়িত্ব শুধু ফিলিস্তিনি জাতির ওপরই নয় বরং গোটা মুসলিম জাতিরই এ বিষয়ে দায়দায়িত্ব রয়েছে। আল আকসা রক্ষায় হামাসের পাশাপাশি সব ফিলিস্তিনি দল ও সংগঠনকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। খালেদ মেশাল বলেন, পবিত্র আল আকসা মসজিদ এখন মহাঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বিশ্বের সব মুসলিম জাতি, সরকার, দল, সংগঠন, চিন্তাবিদ, লেখক, নেতা ও আলেমের উচিত আল আকসা মসজিদের সমর্থনে এগিয়ে আসা। ইসরাইলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হতে হবে সর্বাত্মক এবং জোরালো। আরব দেশগুলো বিশেষ করে মিসর ও জর্ডানকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ফিলিস্তিন, বায়তুল মোকাদ্দাস, আল আকসা মসজিদ ইস্যুতে এসব দেশের বিশেষ অবস্থান রয়েছে। কাজেই এসব দেশের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নিতে হবে। এর আগে খালেদ মেশাল বলেছিলেন, প্রয়োজনে হামাস আল আকসা মসজিদ রক্ষায় যুদ্ধ করবে। আল আকসা মসজিদ হচ্ছে মুসলমানদের প্রথম কেবলা এবং তৃতীয় পবিত্রতম স্থান।
অপরদিকে জেরুজালেমের পবিত্র আল আকসা মসজিদের স্থিতিশীলতা রক্ষায় ইসরাইল নীতির পরিবর্তন করবে না বলে জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ফোনে জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেন। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহকে ফোন দিয়েছেন নিয়াহু। নিয়াহু জেরুজালেমের পবিত্রতা রক্ষায় জর্ডানকে আশ্বস্ত করেছেন।
সম্প্রতি আল আকসা ইস্যুতে দেশে ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কড়া সমালোচনার মুখে পড়েছেন নিয়াহু।
ফোনে বাদশাহ আবদুল্লাহ বলেন, পবিত্র আল আকসা মসজিদের কোনো ক্ষতি হলে তা মেনে নিবে না জর্ডান। আল আকসা মসজিদ এলাকায় ইসরাইলি পুলিশের অভিযানের প্রতিবাদে বুধবার ইসরাইলি দূতকে তলব করেছে জর্ডান। আল-জাজিরা।
বিপ্লবের ডাক মেশালের : বায়তুল মোকাদ্দাসে ইসরাইলের বর্বরতার বিরুদ্ধে বিপ্লবের ডাক দিয়েছেন ফিলিস্তিনের ইসলামী প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের শীর্ষ নেতা খালেদ মেশাল। তিনি বলেছেন, শুধু বিপ্লবের মাধ্যমেই ইসরাইলকে এ ধরনের বর্বরতা থেকে বিরত রাখা যাবে।
মসজিদ রক্ষায় বিশ্বের সব মুসলমানকে এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান তিনি। আল আকসা মসজিদে ইহুদিবাদীদের হামলা বৃদ্ধি পাওয়ার পর তিনি এ ডাক দিলেন। এদিকে বৃহস্পতিবারও মসজিদুল আকসা এলাকায় ফিলিস্তিনি ও ইহুদিবাদীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। হামাস নেতা বলেন, আল আকসা মসজিদ রক্ষার দায়িত্ব শুধু ফিলিস্তিনি জাতির ওপরই নয় বরং গোটা মুসলিম জাতিরই এ বিষয়ে দায়দায়িত্ব রয়েছে। আল আকসা রক্ষায় হামাসের পাশাপাশি সব ফিলিস্তিনি দল ও সংগঠনকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। খালেদ মেশাল বলেন, পবিত্র আল আকসা মসজিদ এখন মহাঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বিশ্বের সব মুসলিম জাতি, সরকার, দল, সংগঠন, চিন্তাবিদ, লেখক, নেতা ও আলেমের উচিত আল আকসা মসজিদের সমর্থনে এগিয়ে আসা। ইসরাইলের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হতে হবে সর্বাত্মক এবং জোরালো। আরব দেশগুলো বিশেষ করে মিসর ও জর্ডানকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ফিলিস্তিন, বায়তুল মোকাদ্দাস, আল আকসা মসজিদ ইস্যুতে এসব দেশের বিশেষ অবস্থান রয়েছে। কাজেই এসব দেশের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নিতে হবে। এর আগে খালেদ মেশাল বলেছিলেন, প্রয়োজনে হামাস আল আকসা মসজিদ রক্ষায় যুদ্ধ করবে। আল আকসা মসজিদ হচ্ছে মুসলমানদের প্রথম কেবলা এবং তৃতীয় পবিত্রতম স্থান।
No comments